সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

গিনেস বুকের আজব উদ্ভট ১০টি রেকর্ড !

গিনেস বুকের ১০টি রেকর্ড !

 
 
  
 
পৃথিবীর কোন না কোন প্রান্তে প্রতিদিনই ঘটে চলেছে আজব আজব সব কাণ্ড। অনেকের কাছে এগুলো উদ্ভট মনে হলেও বাস্তবে সেগুলো বিশ্বের নাম করা গিনেস বুকে যায়গা করে নিচ্ছে। আর তাঁরই ধারাবিকতায় আজকে আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো এমন সেরা ১০টি ঘটনার সাথে। যেগুলো এখন পর্যন্ত গিনেস বুকে সর্বশেষ লিপিবদ্ধ। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা জাক।

সর্বপ্রথমে শুনবো পানির নিচে বিয়ের কথা-

 
article-2012822110394938389000
বিয়ে নিয়ে কম মাতামাতি হয় বিশ্বজুড়ে। সে ধারাবাহিকতায় বিয়ে করে বিশ্বরেকর্ড অনেক হয়েছে। মহাশূন্যে বিয়ের রেকর্ড যেমন রয়েছে তেমনি পাহাড়ের চূড়ায় বিয়ের রেকর্ডও রয়েছে। ডুবে ডুবে জল খাওয়ার কথা শুনেছেন অনেকেই কিন্তু ডুবে ডুবে বিয়ের কথা কে কবে শুনেছে? ভাবতে অবাক লাগলেও এমন কাজটিই করেছেন এক দম্পতি। পানির নিচে বিয়ে করে গিনেজ বুকে নাম লিখিয়ে নিয়েছেন এক দম্পতি। অবিস্মরণীয় এ আয়োজনটির আয়োজক পোল্যান্ডের অরকা গ্রুপ লিমিটেড নামের একটি সংগঠন। অতল গভীরে পানিকে সাক্ষী রেখে সাতপাকে বাঁধা পড়েছেন পোল্যান্ডেরই নাগরিক ইওয়া স্টারনস্কা ও পাওয়েল বারকৌশি। ২৭ আগস্ট ২০১১ সালে সবচেয়ে গভীর পানির নিচে বিয়ে করে এই দম্পতি বিশ্বরেকর্ড গড়েন। ৩০৩ জন ডুবুরি অতিথির উপস্থিতিতে বিয়ের কার্য সম্পাদন করা হয়। বিয়ে নিয়ে পানির নিচেও ছিল নজরকাড়া আয়োজন। সে দৃশ্যগুলো ক্যামেরাবন্দি করতে ভুল হয়নি তাদের। এই অদ্ভুত বিয়েটিকে গিনেজ ওয়ার্ল্ড বুক স্বীকৃতি দেয় পানির সবচেয়ে গভীরে বিয়ে হিসেবে।

দীর্ঘ সময়ের চুম্বন-

213256_longest_kiss_Thailand
চুম্বনে নাকি শরীরের ক্যালোরি কমে যায় আর সেখানে যদি দীর্ঘ সময়ের চুম্বন হয় তাহলে তো কোনো কথাই নেই। আর ভ্যালেন্টাইন ডে’তে প্রেমিক-প্রেমিকার চুম্বন হবে না তা কি হয়? বেশ কিছুুদিন আগে চলে যাওয়া ভ্যালেন্টাইন ডে’তে তেমনি একটি চুম্বনের দৃশ্য দেখেছে থাইল্যান্ডবাসী।
এদিন সবচেয়ে বেশি সময়ের চুম্বনের রেকর্ডটিও উঠে আসে গিনেজ বুকে। এই বড় চুম্বনের সময়ব্যাপ্তি কাল ঘটেছে ৫৮ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট ৫৮ সেকেন্ড। আর এই দীর্ঘক্ষণ চুম্বনের রেকর্ডটি করেন থাইল্যান্ডের নাগরিক ইক্কাচাই তিরানারাত ও লাকসানা তিরানারাত নামের এক দম্পতি। এই চুম্বন অনুষ্ঠানের আয়োজক হলো রিপ্লিস বিলিভ ইট অর নট, পাটায়া, থাইল্যান্ডের একটি সংস্থা। চলতি বছরের ১২-১৪ ফেব্রুয়ারিতে আয়োজন করা এই আয়োজনে অংশ নেওয়া ৭০টি প্রেমিক যুগলের মধ্যে চূড়ান্ত পর্বে ৯টি প্রেমিক যুগল অংশগ্রহণ করেন। এ আয়োজনে গিনেজ ওয়ার্ল্ড বুকের পক্ষ থেকে এই প্রেমিক যুগলকে পুরস্কারস্বরূপ নগদ বাথসহ (টাকা) ডায়মন্ডের দুটি আংটি দেওয়া হয়।

অভিনব বিয়ের প্রস্তাব-

GPS-marriage-proposal
বিয়ের প্রস্তাব কতভাবেই না দেওয়া যায়। প্রেমিকাকে ভালোবেসে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার অভিনব পদ্ধতির কথা অজানা নেই নিশ্চয়ই। তবে এক জাপানি তরুণ তার ভালোবাসার মানুষটিকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে ৭১৪৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে গিনেজ ওয়ার্ল্ড বুকে নাম লিখিয়েছেন। তার নাম ইয়াসুশি তাকাহাশি। জাপানের হোক্কাইদু দ্বীপ থেকে কিয়োশু দ্বীপের হাইয়োদো পাহাড় পর্যন্ত জিপিএসের সাহায্যে নিজের প্রতিটি পদক্ষেপের মাধ্যমে ম্যারি মি (Merry Me) ফুটিয়ে তুলে এক অনন্য নজির স্থাপন করেন জাপানের এই প্রেমিক। এ কাজের জন্য তাকে ছয় মাস ব্যয় করতে হয়। পায়ে হেঁটে, সাইকেলে চড়ে এবং গাড়ির মাধ্যমে সুপরিকল্পিতভাবে নিদারুণ দক্ষতায় তীরবিদ্ধ হৃদয়ের সঙ্গে (Merry Me) লেখাটি ফুটিয়ে তোলেন। গিনেজ ওয়ার্ল্ড বুকের পক্ষ থেকে ইয়াসুশির এ কীর্তি পৃথিবীর দীর্ঘতম বিয়ের প্রস্তাব ফুটিয়ে তোলার রেকর্ড। একইসঙ্গে তা বৃহত্তম জিপিএস অঙ্কনের রেকর্ড হিসেবেও স্বীকৃতি পায়। এছাড়া এটাই একমাত্র বিয়ের প্রস্তাব যা মহাশূন্য থেকে দেখা যায়।

পুতুল সংগ্রহে বিশ্বরেকর্ড-

article-2331542-1A058951000005DC-109_964x643
কত কিছু করেই না মানুষ বিশ্বরেকর্ড করে থাকে। নানা রকম বিচিত্র কাজের মাধ্যমে গিনেজের বুকে নাম লেখান হাজারো মানুষ। কেউ জুতা সংগ্রহ করে, কেউ খাবার তৈরি করে, কেউ আবার নানা রকম বড় মাপের কোনো কিছু তৈরি করে। এবার হয়ে গেল সবচেয়ে বেশি টেডি বিয়ার (পুতুল) সংগ্রহের মাধ্যমে বিশ্বরেকর্ড করেন আরেরিকান নাগরিক জ্যাকি মিলি। আমেরিকার হিল সিটিতে বসবাস করা এই মহিলা ২০০২ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন রকমের ৮০২৬টি টেডি বিয়ার (পুতুল) নিজেই সংগ্রহ করেন। যখন মিলি টেডি সংগ্রহ করতে থাকেন তখন থেকে তার এই ধারণা ছিল না যে তিনি বিশ্বরেকর্ড করে গিনেজের বুকে নাম লেখাবেন। তার সংগ্রহের রেকর্ড প্রকাশ পেতেই গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ জানান, না চাইতেই তিনি একটি বিশ্বরেকর্ড গড়ে ফেলেছেন। কম সময়ে সবচেয়ে বেশি টেডি বিয়ার (বার্বি পুতুল) সংগ্রহকারী এখন তিনিই। মজার বিষয় হচ্ছে তার এই সংগ্রহ করার পুতুলগুলোর জন্য একটি ছোট ঘরও রয়েছে যা পুতুলে ভর্তি। আমেরিকার হিল সিটির জনসংখ্যার চেয়ে তার সংগ্রহের টেডি বিয়ারের সংখ্যাই বেশি।

দীর্ঘ সময়ের সংসার-

herbert-and-zelmyra-620x
কম বয়সে বিয়ে বা বেশি বয়সে বিয়ের অনেক নজিরও দেখা গেছে ইতিহাসে। জমির মালিককে বিয়ে করার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলেন এবং পরিশেষে দীর্ঘ বয়সে বিয়ে করেন এমনি দুই প্রেমিক যুগলের দেখা মিলে আমেরিকার দক্ষিণ কারোলিনায়। একজন হলেন হারবেস্ট ফিশার ও আরেকজন হলেন জেলমিরা ফিশার। হারবেস্টের জন্ম ১০ জুন ১৯০৫ এবং জেলমিরার জন্ম ১০ ডিসেম্বর ১৯০৭ সালে। এই দুই প্রেমিকের বয়স ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। তাদের সফল প্রেমের পরিণয় ঘটে ১৩ মে ১৯২৪ সালে। দীর্ঘ ৮৬ বছর ৯ মাস ১৬ দিন পর গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১-তে তাদের বিয়ের দীর্ঘ সময় পার করেন। এ সম্পর্কটি পৃথিবীর ইতিহাসে দীর্ঘ সময়ের বিয়ে হিসেবে গিনেজ ওয়ার্ল্ড বুকে স্থান পায়। প্রেমিকা জেলমিরা বেঁচে থাকলেও প্রেমিক হারবেস্ট একই বছর মারা যান। এই প্রেমিক যুগলের পাঁচটি সন্তানও রয়েছে।

মানব পতাকা-

300036-indiaflaglargest
বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানব পতাকা গড়ার রেকর্ডটি বেশ কয়েকবার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। গিনেজ ওয়ার্ল্ড বুকে এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি দেশ মানব পতাকা তৈরির ইতিহাস গড়েছে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশও তেমনি একটি রেকর্ড করেছিল। বর্তমানে সেই রেকর্ডটি রয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারতের। ভারতের তামিল অধ্যুষিত প্রদেশ চেন্নাইয়ে গত বছরের ৭ ডিসেম্বর ৪৩ হাজার ৮৩০ জনকে একসঙ্গে নিয়ে সবচেয়ে বড় মানব পতাকা তৈরির রেকর্ডটি নিজেদের করে নেয়। তাই বর্তমানে সবচেয়ে বড় মানব পতাকা তৈরির রেকর্ডটি ভারতের হাতে।

ঐতিহ্যবাহী নাচ-

largest-Kaikottikali-dance-slider_tcm25-371618
কালারিপ্যায়াত্তু নাচ ঐতিহ্যবাহী এক নাচ। দক্ষিণ ভারতের বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের দ্বারা আবিষ্কৃত এই ‘কালারিপ্যায়াত্তু’ নাচটি পরবর্তীতে চীন, জাপানসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং বর্তমানে বিশ্বজুড়েই এই নাচের ব্যাপক বিস্তৃতি এবং জনপ্রিয়তা বেড়েছে। এবার তেমনি একটি নাচের রেকর্ড করল দক্ষিণ ভারতের কেরালা অঙ্গরাজ্যে। ঐতিহ্যবাহী কালারিপ্যায়াত্তু নাচটিতে কেরালার ৫ হাজার ২১১ জন হিন্দু নারী অংশগ্রহণ করেন। হিন্দু সম্প্রদায়ের এই ঐতিহ্যবাহী নাচের আয়োজক মালায়াম ওনাম নামের একটি সংস্থা। থিনামা উৎসব ২০১৫ নামের এই নাচের আয়োজনটি হয় ভারতের কেরালার ইরিনজালাকুদাতে। যেখানে ৫৫ হাজারেরও বেশি দর্শকের উপস্থিতিতে এই নাচের গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডটি করা হয়। যা এখনো সবচেয়ে বেশি মানুষের উপস্থিতিতে কালারিপ্যায়াত্তু নাচের বিশ্বরেকর্ড।

বড় চকলেট বক্স-

110017-3325440
চকলেট পছন্দ নয় এমন মানুষ খুব বেশি খুঁজে পাওয়া যাবে না। অনেক বড় বড় বস্তু তৈরি করে গিনেজ বুকে নাম লেখানোর ইতিহাস অনেক পুরনো। সে তালিকায় এবার যোগ হয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় চকলেট বক্স তৈরি। আমেরিকার রিচার্ড ক্যাডবেরি ও জন ক্যাডবেরির নাম শোনেননি এমন কেউ নেই। বিশ্ব বিখ্যাত চকলেট কোম্পানি ক্যাডবেরির প্রতিষ্ঠাতা রিচার্ড ক্যাডবেরি আর তার জ্যোষ্ঠপুত্র জন ক্যাডবেরি বর্তমানে এর মালিক। এবারের ভ্যালেন্টাইনে তিনি গিনেজ বুকে নাম লেখান সবচেয়ে বড় চকলেট বক্স তৈরি করে। জন প্রায় সময় নিজেই চকলেট বক্সের নকশা করে থাকেন। এটা তার এক ধরনের শখ বলা চলে। ১৮৬৮ সালের ভ্যালেন্টাইন ডে-তে এই হার্ট আকৃতির চকলেট বক্সটির দেখা মেলে। তখন থেকেই হার্ট আকৃতির চকলেটের জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে।

খাটো স্ট্যান্টম্যান-

tallest2
গিনেজ ওয়ার্ল্ড বুকের ইতিহাসে সবচেয়ে খাটো মানুষের স্বীকৃতি পাওয়া গেছে অনেক আগে। এবার পাওয়া গেল সবচেয়ে খাটো স্ট্যান্টম্যানকে। ছবিতে হিরো বা হিরোইনই সব কাজ করেন না। অনেক সময় তাদের ঝুঁকিপূর্ণ কাজগুলো করে দেয় স্ট্যান্টম্যানরা। তেমনি একজন স্ট্যান্টম্যানের সন্ধান মিলেছে হলিউডে। তিনিই বিশ্বের সবচেয়ে খাটো স্ট্যান্টম্যান। তার নাম কিরন শাহ। লন্ডনের এই স্ট্যান্টম্যান সবচেয়ে জনপ্রিয় খাটো অভিনেতা। ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬ সালে জন্ম নেওয়া এই খাটো মানুষটি ৫২ শিরোনামের এক সিনেমার মাধ্যমে স্ট্যান্টম্যানের কাজ শুরু করেন ১৯৭৬ সালে। ২০০৩ সালে গিনেজের সন্ধান পাওয়া এই স্ট্যান্টম্যানের উচ্চতা ছিল মাত্র ১ মিটার ২৬.৩ সেন্টিমিটার (৪ ফিট ১.৭ ইঞ্চি মাত্র)। উচ্চতার দিক থেকে খাটো হলেও সম্মানের দিক থেকে তিনি পিছিয়ে নেই। তিনিই এখন গিনেজের বুকে নাম লেখানো সবচেয়ে খাটো স্ট্যান্টম্যান। হলিউডে এখন পর্যন্ত পারফর্ম করা স্ট্যান্টম্যানের মধ্যে তিনি ৩১তম স্ট্যান্টম্যান। ১৯৭৮ ও ৮০ সালে কিরন শাহ সুপারম্যান ও সুপারম্যান টু-এর স্ট্যান্টম্যানের কাজ করেন। সম্প্রতি কিরন শাহ হলিউডের এলিজাহ উডের পরিচালনায় ‘দ্য লর্ড অব রিং’ মুভিতে কাজ করেন।

কনিষ্ঠ পরিচালক-

timthumb
নেপালের ক্ষুদে পরিচালক সুগাত বিসতা। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও এই ছোট্ট ছেলেটিই বিশ্বের সবচেয়ে কমবয়সী পরিচালক। তার বয়সও তেমন বেশি নয়। সে মাত্র ৭ বছর ৩৪৫ দিনের সুগাত বিসতা পুরো একটি ছবিই নির্মাণ করে ফেলেছে। এই বয়সেই যেমন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ঠিক তেমনি গড়েছে গিনেজ ওয়ার্ল্ড বুকের সবচেয়ে কমবয়সী পরিচালকের বিশ্বরেকর্ডটিও। শুধু ছবি নির্মাণ নয়, এর বাইরে স্টুডিওর সবখানেই বিভিন্ন কাজে তার দক্ষতার প্রমাণ পাওয়া যায়। এখন সবচেয়ে কম বয়সী পরিচালকের গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডটি তার হাতেই মুঠোয়। এই সাত বছর বয়সী ছেলেটির পরিচালিত ছবিটির নাম ‘লাভ ইউ বাবা’। এ বয়সে মুভি নির্মাণের কাজে সে বেশ আনন্দ উপভোগ করে তাই তার এই পথচলা। মূলত ‘লাভ ইউ বাবা’ ছবিটি এক বাবা আর তার ১০ বছরের মেয়ের জীবনের নানা টানাপোড়েনের কাহিনী নিয়ে রচিত। নিজের পরিচালনায় এ ছবিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছে সে নিজেই। সুগাতের পরিচালিত ‘লাভ ইউ বাবা’ ২০১৪ সালের ১২ ডিসেম্বর নেপালে মুক্তি পায়। তারপর থেকেই সে আলোচনায় উঠে আসে। এর আগে ২০০৬ সালে ‘ফুটপাত’ নামের একটি মুভি পরিচালনা করে গিনেজের বুকে নাম লেখায় ভারতের ৯ বছর বয়সী ছোট্ট বালক কৃষ্ণা শ্রীকান্ত।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

২০০০ সালে এয়ার ফ্রান্স ফ্লাইট ৪৫৯০ দুর্ঘটনার মাধ্যমে সমাপ্তি ঘটে কনকর্ড যুগের।

বাংলাদেশের সকল রাজবাড়ী ও জমিদার বাড়ীগুলির ইতিহাস ও বর্তমান অবস্হা কি (ভিডও সহ )