স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ সভায় বীরত্বসূচক খেতাবের নতুন নামকরণ হয়:
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য প্রাপ্ত খেতাব
বীরত্বসূচক খেতাব বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অসম সাহসিকতা প্রদর্শন এবং আত্মত্যাগের স্বীকৃতিস্বরূপ বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধাদের প্রদত্ত খেতাব। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর সদস্যদের বীরত্ব ও সাহসিকতাপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিদান এবং তাদের মধ্যে আত্মত্যাগের প্রেরণা সৃষ্টির লক্ষে বীরত্বসূচক খেতাব প্রদানের একটি প্রস্তাব মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী মে মাসের প্রথমদিকে মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিপরিষদে উপস্থাপন করেন। ১৬ মে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে বীরত্বসূচক খেতাবের প্রস্তাবটি অনুমোদিত হয়। এ পরিকল্পে চার পর্যায়ের খেতাব প্রদানের বিধান ছিল:
(ক) সর্বোচ্চ পদ, (খ) উচ্চ পদ, (গ) প্রশংসনীয় পদ, (ঘ) বীরত্বসূচক প্রশংসাপত্র।
খেতাব প্রাপ্তির জন্য মর্যাদার ক্রমানুসারে নিম্নোক্ত যোগ্যতা অর্জন করতে হতো:
সর্বোচ্চ পদ অত্যন্ত প্রতিকূল অবস্থার মোকাবেলায় মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ের বীরত্বপূর্ণ কাজ, যে কাজ না করলে শত্রু বাংলাদেশ বাহিনীর ব্যাপক ক্ষতিসাধন করতে পারত। উপরন্তু ঐ বীরত্বপূর্ণ কাজের ফলে শত্রুর ব্যাপক ক্ষতি সাধনের মাধ্যমে যুদ্ধের গতি প্রকৃতিকে সপক্ষে প্রভাবিত করেছে।
উচ্চ পদ পূর্ব বর্ণিত খেতাবের মত যোগ্যতা অর্জন করতে হবে, তবে তা অপেক্ষাকৃত কম মাত্রায়।
প্রশংসনীয় পদ পূর্ব বর্ণিত খেতাবের মত যোগ্যতা অর্জন করতে হবে, তবে তা অপেক্ষাকৃত আরও কম মাত্রায়।
বীরত্বসূচক প্রশংসাপত্র উপরিউক্ত তিন প্রকার খেতাবের যোগ্যতা অর্জন করে না অথচ বীরত্বপূর্ণ কাজের জন্য প্রশংসাপত্র প্রদান করা বিধেয়।
খেতাব প্রদানের ক্ষেত্রে বীরত্বপূর্ণ কাজের প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে সর্বোচ্চ পদের জন্য তিনজন সাক্ষী, উচ্চ পদের জন্য দুই জন সাক্ষী, প্রশংসনীয় পদের জন্য একজন সাক্ষীর প্রয়োজন হতো। বীরত্বসূচক প্রশংসাপত্রের জন্য কোনও সাক্ষীর প্রয়োজন হতো না।
বীরত্বসূচক খেতাবের সঙ্গে এককালীন আর্থিক পুরস্কার প্রদান করা হতো। সর্বোচ্চ পদের জন্য দশ হাজার টাকা (বর্তমানে এক লক্ষ টাকা), উচ্চ পদের জন্য পাঁচ হাজার টাকা (বর্তমানে পঞ্চাশ হাজার টাকা), প্রশংসনীয় পদের জন্য দুই হাজার টাকা (বর্তমানে বিশ হাজার টাকা)। বীরত্বসূচক প্রশংসাপত্রের জন্য কোনো আর্থিক পুরস্কারের বিধান ছিল না। বর্তমানে দশ হাজার টাকা প্রদানের বিধান রাখা হয়েছে। এখন খেতাব প্রাপ্তদের মাসিক ভাতাও প্রদান করা হয়।
স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ সভায় বীরত্বসূচক খেতাবের নতুন নামকরণ হয়:
বীরশ্রেষ্ঠ |
সর্বোচ্চ পদমর্যাদার খেতাব বীরশ্রেষ্ঠ
|
উচ্চ পদমর্যাদার খেতাব বীর উত্তম
|
প্রশংসনীয় পদমর্যাদার খেতাব বীর বিক্রম
|
বীরত্বসূচক প্রশংসাপত্রের খেতাব বীর প্রতীক
|
১৯৭২ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ৪৩ জন মুক্তিযোদ্ধাকে বীরত্বসূচক খেতাবের জন্য নির্বাচন করা হয়। ১৯৭৩ সালের ২৬ মার্চ পূর্বের ৪৩ জনসহ মোট ৫৪৬ জন মুক্তিযোদ্ধা খেতাবের জন্য নির্বাচিত হন। স্বাধীনতা যুদ্ধকালে বা পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন ইউনিট, সেক্টর, ব্রিগেড থেকে পাওয়া খেতাবের জন্য সুপারিশসমূহ এয়ার ভাইস মার্শাল এ. কে খন্দকারের নেতৃত্বে্ একটি কমিটি দ্বারা নিরীক্ষা করা হয়। এরপর ১৯৭৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান খেতাব তালিকায় স্বাক্ষর করেন।
১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর পূর্বে নির্বাচিত সকল মুক্তিযোদ্ধার নামসহ মোট ৬৭৬ জন মুক্তিযোদ্ধাকে নিম্নোক্ত খেতাব প্রদান করা হয়:
বীরশ্রেষ্ঠ
|
৭ জন
|
বীর উত্তম
|
৬৮ জন
|
বীর বিক্রম
|
১৭৫ জন
|
বীর প্রতীক
|
৪২৬ জন
|
১৯৯২ সালের ১৫ ডিসেম্বর জাতীয়ভাবে বীরত্বসূচক খেতাব প্রাপ্তদের পদক ও রিবন প্রদান করা হয়। ২০০১ সালের ৭ মার্চ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের আর্থিক পুরস্কার এবং সনদপত্র প্রদান করা হয়।
বাহিনীভিত্তিক খেতাবপ্রাপ্তদের সংখ্যা নিম্নরূপ:
সেনাবাহিনী
|
২৮৮ জন
|
নৌবাহিনী
|
২৪ জন
|
বিমান বাহিনী
|
২১ জন
|
বাংলাদেশ রাইফেল্স
|
১৪৯ জন
|
পুলিশ
|
৫ জন
|
মুজাহিদ/ আনসার
|
১৪ জন
|
গণবাহিনী
|
১৭৫ জন
|
খেতাবপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন দু’জন মহিলা। পাঁচজন অবাঙালিও বীরত্বসূচক খেতাব পান, যাদের মধ্যে একজন বিদেশী।
মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে বীরত্বসূচক খেতাব সামরিক বাহিনী এবং সংশ্লিষ্ট আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যদের জন্যও প্রযোজ্য আছে। স্বাধীনতার পর এ পর্যন্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম, টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও অন্যান্য স্থানে পরিচালিত অপারেশনে সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ রাইফেল্সের ১২৬ জন বীরত্বসূচক খেতাব পেয়েছেন। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে তাঁদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। বীরত্বসূচক খেতাবপ্রাপ্তরা সমাজে উচ্চ মর্যাদায় সমাসীন।
বিভিন্ন দেশ কতৃ্ক বাংলাদেশের স্বীকৃতি
মুক্তিযুদ্ধ কালে সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে ভারত ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যাঁরা অবদান রেখেছিলেন তাঁদের মধ্যে থেকে বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন জনকে তাদের অবদানের ভিত্তিতে বীরশ্রেষ্ঠ, বীরউত্তম, বীরবিক্রম ও বীরপ্রতীক উপাধিতে ভূষিত করেন। বীর উত্তমবাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বীরত্বের পুরস্কার। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৬৮ জনকে[ উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে। সর্বশেষ বীর উত্তম প্রতীক পেয়েছেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিল আহমেদ (২০১০) মরণোত্তর সহ মোট বীর উত্তম ৬৯ জন। বঙ্গবন্ধুকে ১৯৭৫ সালের আগস্টে বাঁচানোর চেষ্টার জন্য তাঁকে ২০১০ সালে মরণোত্তর বীর উত্তম পদক প্রদান করা হয়।
মাসিক ভাতা
খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা প্রদান নীতিমালা ২০১৩ অনুসারে বীরউত্তমদের ভাতা ১৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা, বীরবিক্রমদের ভাতা ১২৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮ হাজার টাকা ও বীরপ্রতীকদের ভাতা ১০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬ হাজার টাকা করা হয়।
শহীদ বীরদের নামের পাশে তারকা (*) চিহ্ন
উল্লেখ করা হলো।
ক্রম
|
নাম
|
মুক্তিযুদ্ধকালীন
সেক্টর
|
পদবী
|
গ্যাজেট নম্বর'
|
০১
|
মেজর জেনারেল
|
০৮
|
||
০২
|
অধিনায়ক, এস. ফোর্স
|
মেজর জেনারেল
|
০৯
|
|
০৩
|
অধিনায়ক, জেড. ফোর্স
|
লে. জেনারেল
|
১০
|
|
০৪
|
সেক্টর অধিনায়ক-৪
|
মেজর জেনারেল
|
১১
|
|
০৫
|
সেক্টর অধিনায়ক-৭
|
লে. কর্ণেল
|
১২
|
|
০৬
|
সেক্টর অধিনায়ক-৫
|
লে. জেনারেল
|
১৩
|
|
০৭
|
অধিনায়ক, কে. ফোর্স
|
ব্রিগেডিয়ার
|
১৪
|
|
০৮
|
সেক্টর অধিনায়ক-৮
|
মেজর জেনারেল
|
১৫
|
|
০৯
|
সেক্টর অধিনায়ক-১১
|
লে. কর্ণেল
|
১৬
|
|
১০
|
সেক্টর অধিনায়ক-৩
|
লে. কর্ণেল
|
১৭
|
|
১১
|
সেক্টর অধিনায়ক-১
|
মেজর
|
১৮
|
|
১২
|
সেক্টর অধিনায়ক-২
|
মেজর
|
১৯
|
|
১৩
|
অধিনায়ক, ৮ ইস্ট বেঙ্গল
|
ব্রিগেডিয়ার
|
২০
|
|
১৪
|
সেক্টর-৪
|
লিডার গণবাহিনী
|
২১
|
|
১৫
|
সেক্টর-১
|
মেজর জেনারেল
|
২২
|
|
১৬
|
সেক্টর অধিনায়ক-২
|
লে. কর্ণেল
|
২৩
|
|
১৭
|
অধিনায়ক, ৯ ইস্ট বেঙ্গল
|
লে. কর্ণেল
|
২৪
|
|
১৮
|
সেক্টর-৪
|
লে. কর্ণেল
|
২৫
|
|
১৯
|
সেক্টর-৯
|
মেজর
|
২৬
|
|
২০
|
সেক্টর-২
|
লে. কর্ণেল
|
২৭
|
|
২১
|
অধিনায়ক, ১ম ইস্ট বেঙ্গল
|
লে. কর্ণেল
|
২৮
|
|
২২
|
সেক্টর-১
|
ক্যাপ্টেন
|
২৯
|
|
২৩
|
জেড ফোর্স
|
ক্যাপ্টেন
|
৩০
|
|
২৪
|
১ম ইস্ট বেঙ্গল
|
ক্যাপ্টেন
|
৩১
|
|
২৫
|
২য় ইস্ট বেঙ্গল
|
মেজর জেনারেল
|
৩২
|
|
২৬
|
৮ম ইস্ট বেঙ্গল
|
লেফটেন্যান্ট
|
৩৩
|
|
২৭
|
১ম ইস্ট বেঙ্গল
|
লেফটেন্যান্ট
|
৩৪
|
|
২৮
|
সেক্টর-৬
|
লেফটেন্যান্ট
|
৩৫
|
|
২৯
|
--
|
ক্যাপ্টেন
|
৩৬
|
|
৩০
|
--
|
সুবেদার
|
৩৭
|
|
৩১
|
--
|
নায়েব সুবেদার
|
৩৮
|
|
৩২
|
--
|
নায়েব সুবাদার
|
৩৯
|
|
৩৩
|
--
|
নায়েব সুবাদার
|
৪০
|
|
৩৪
|
--
|
হাবিলদার
|
৪১
|
|
৩৫
|
--
|
ক্যাপ্টেন
|
৪২
|
|
৩৬
|
--
|
হাবিলদার
|
৪৩
|
|
৩৭
|
--
|
নায়েক
|
৪৪
|
|
৩৮
|
--
|
ল্যান্স নায়েক
|
৪৫
|
|
৩৯
|
--
|
হাবিলদার
|
৪৬
|
|
৪০
|
--
|
সিপাহী
|
৪৭
|
|
৪১
|
৮ম ইস্ট বেঙ্গল
|
সিপাহী
|
৪৮
|
|
৪২
|
৯ম ইস্ট বেঙ্গল
|
সিপাহী
|
৪৯
|
|
৪৩
|
--
|
সুবেদার
|
৫০
|
|
৪৪
|
--
|
নায়েব সুবেদার
|
৫১
|
|
৪৫
|
--
|
নায়েক
|
৫২
|
|
৪৬
|
--
|
সিপাহী
|
৫৩
|
|
৪৭
|
--
|
ডিএডি
|
৫৪
|
|
৪৮
|
--
|
সিপাহী
|
৫৫
|
|
৪৯
|
--
|
সিপাহী
|
৫৬
|
|
৫০
|
এম এফ, সেক্টর-১
|
নৌ- কমান্ডো
|
৫৭
|
|
৫১
|
নৌ বাহিনী
|
লে. কামান্ডার
|
৫৮
|
|
৫২
|
নৌ বাহিনী
|
ই আর এ
|
৫৯
|
|
৫৩
|
নৌ বাহিনী
|
এম ই-১
|
৬০
|
|
৫৪
|
নৌ বাহিনী
|
এ বি
|
৬১
|
|
৫৫
|
নৌ বাহিনী
|
কমোডোর
|
৬২
|
|
৫৬
|
এম এফ
|
নৌ কমান্ডো
|
৬৩
|
|
৫৭
|
এম এফ, সেক্টর-১
|
নৌ কমান্ডো
|
৬৪
|
|
৫৮
|
বিমানবাহিনী প্রধান
|
গ্রু. ক্যাপ্টেন
|
৬৫
|
|
৫৯
|
সেক্টর অধিনায়ক-৬
|
এয়ার ভাইস মার্শাল
|
৬৬
|
|
৬০
|
অধিনায়ক, কিলো ফ্লাইট
|
এয়ার ভাইস মার্শাল
|
৬৭
|
|
৬১
|
সদর দফতর, মুজিবনগর
|
গ্রুপ ক্যাপ্টেন
|
৬৮
|
|
৬২
|
কিলো ফ্লাইট
|
স্কোয়াড্রেন লীডার
|
৬৯
|
|
৬৩
|
সদর দপ্তর, জেড. ফোর্স
|
স্কোয়াড্রেন লীডার
|
৭০
|
|
৬৪
|
কিলো ফ্লাইট
|
ক্যাপ্টেন
|
৭১
|
|
৬৫
|
কিলো ফ্লাইট
|
ক্যাপ্টেন
|
৭২
|
|
৬৬
|
কিলো ফ্লাইট
|
ক্যাপ্টেন
|
৭৩
|
|
৬৭
|
সেক্টর-৮
|
ক্যাপ্টেন
|
৭৪
|
|
৬৮
|
সেক্টর-১১
|
মুক্তিবাহিনী
|
৭৫
|
|
৬৯
|
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল
|
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক সাহিত্য ও চলচিত্র
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনী চিত্র সমূহ:
নাম
|
পরিচালক
|
সন
|
ওরা এগারজন
|
চাষী নজরুল ইসলাম
|
১৯৭২
|
সংগ্রাম
|
চাষী নজরুল ইসলাম
|
১৯৭৪
|
রক্তাক্ত বাংলা
|
মমতাজ আলী
|
১৯৭২
|
বাঘা বাঙালি
|
আনন্দ
|
১৯৭২
|
অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী
|
সুভাষ দত্ত
|
১৯৭২
|
জয়বাংলা
|
ফখরুল আলম
|
১৯৭২
|
আমার জন্মভূমি
|
আলমগীর কুমকুম
|
১৯৭৩
|
ধীরে বহে মেঘনা
|
আলমগীর কবির
|
১৯৭৩
|
আবার তোরা মানুষ হ
|
খান আতাউর রহমান
|
১৯৭৩
|
বাংলার ২৪ বছর
|
মোহাম্মদ আলী
|
১৯৭৪
|
কারহাসি কে হাসে
|
আনন্দ
|
১৯৭৪
|
সূর্য সংগ্রাম
|
আবদুস সামাদ
|
১৯৭৪
|
আলোর মিছিল
|
নারায়ণ ঘোষ মিতা
|
১৯৭৪
|
মেঘের অনেক রঙ
|
হারুনুর রশিদ
|
১৯৭৬
|
রুপালি সৈকত
|
আলমগীর কবির
|
১৯৭৯
|
নদীর নাম মধুমতি
|
তানভীর মোকাম্মেল
|
১৯৭৯
|
কলমিলতা
|
শহীদুল হক খান
|
১৯৮১
|
বাধনহারা
|
এ জে মিন্টু
|
১৯৮১
|
চিৎকার
|
মতিন রহমান
|
১৯৮২
|
আগুনের পরশমনি
|
হুমায়ূন আহমেদ
|
১৯৯৪
|
হাঙ্গর নদী গ্রেনেড
|
চাষী নজরুল ইসলাম
|
১৯৯৭
|
মাটির ময়না
|
তারেক মাসুদ
|
২০০২
|
শ্যামল ছায়া
|
হুমায়ূন আহমেদ
|
২০০৪
|
জয়যাত্রা
|
তৌকির আহমেদ
|
২০০৪
|
ধ্রুবতারা
|
চাষী নজরুর ইসলাম
|
২০০৬
|
মেহেরজান
|
রুবাইয়াত হোসেন
|
২০১০
|
আমার বন্ধু রাশেদ
|
মোরশেদুল ইসলাম
|
২০১১
|
গেরিলা
|
নাসিরউদ্দিন ইউসুফ
|
২০১১
|
ও আমার দেশের মাটি
|
অনন্ত হীরা
| |
এইতো প্রেম
|
সোহেল আরমান
| |
আত্মদান
|
শাজাহান চৌধুরী
|
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র সমূহ:
নাম
|
পরিচালক
|
সন
|
স্টপ জেনোসাইড
|
জহির রায়হান
|
১৯৭১
|
এ স্টেট ইজ বর্ন
|
জহির রায়হান
|
১৯৭২
|
ডেটলাইন বাংলাদেশ
|
ব্রেন টাগ
|
১৯৭১
|
দ্যা লিবারেশন ফাইটার্স
|
আলমগীর কবির
|
১৯৭১
|
নাইন মান্থ টু ফ্রিডম
|
এস সুকুদেব
|
১৯৭২
|
স্মৃতি একাত্তর
|
তানভীর মোকাম্মেল
|
১৯৯১
|
মুক্তির গান
|
তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদ
|
১৯৯৫
|
মুক্তির গান
|
তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদ
|
১৯৯৯
|
জয়যাত্রা
|
তৌকির আহমেদ
|
২০০৪
|
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
|
আলমগীর কবির
| |
ইনোসেন্ট মিলিয়নস
|
বাবুল চৌধুরী
| |
রিফিউজি ৭১
|
বিনয় রাই
| |
দ্যা কান্ট্রি মেড ফর বাংলাদেশ
|
রবার্ট রজার্স
| |
মেজর খালেদস ওয়ার
|
ভারিয়া কেউল
| |
আদভানি, জয় বাংলা
|
নাগিসা ওশিমা
| |
লুট অ্যান্ড লাস্ট
|
কাউল
| |
১৯৭১
|
তানভীর মোকাম্মেল
|
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক স্বর্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র সমূহ:
নাম
|
পরিচালক
|
সন
|
হুলিয়া
|
তানভীর মোকাম্মেল
|
১৯৮৪
|
আগামী
|
মোরশেদুল ইসলাম
|
১৯৮৪
|
ধূসর যাত্রা
|
আবু সায়ীদ
|
১৯৮৯
|
সূচনা
|
মোরশেদুল ইসলাম
| |
আবর্তন
|
আবু সাইয়িদ
| |
প্রত্যাবর্তন
|
মোস্তফা কামাল
| |
দূরন্ত
|
খান আখতার হোসেন
| |
স্মৃতি ৭১
|
তানভির মোকাম্মেল
| |
চাক্কি
|
এনায়েত করিম বাবুল
| |
বখাটে
|
হাবিবুল ইসরাম হাবিব
| |
একাত্তরের যীশু
|
নাসিরুদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু
|
১৯৯৪
|
নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ
|
মাসুদ পথিক
|
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন