পোস্টগুলি

জুন, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

“এপ্রিল ফুল” একটি ঘৃণ্য এবং হৃদয়বিদারক ও লোমহর্ষক ইতিহাসের নাম

ছবি
“এপ্রিল ফুল” একটি ঘৃণ্য এবং হৃদয়বিদারক ও লোমহর্ষক ইতিহাসের নাম এপ্রিল ইংরেজী বর্ষের চতুর্থ মাস , ফুল (FOOL) একটি ইংরেজী শব্দ , যার অর্থ বোকা । এপ্রিল ফুলের অর্থ ‘এপ্রিলের বোকা’ ।  “এপ্রিল ফুল” ইতিহাসের একটি জঘণ্যতম ও ঘৃণ্য এবং হৃদয়বিদারক লোমহর্ষক ইতিহাস ।  আজ আমরা অনেকই এসর্ম্পকে জানিনা বলে ইহুদী খৃষ্টানদের সাথে এপ্রিল ফুল পালন করে থাকি। আমরা মুসলমান , আজ আমাদের ইতিহাস সর্ম্পকে আমাদের জানা নাই এবং জানার চেস্টা ও করিনা । আর একারনে আজ আমাদের অধঃপতন ত্বরাম্বিত হইতেছে।  ‘যে জাতি তার ইতিহাস সর্ম্পকে জানেনা , সে জাতির মত সর্বহারা জাতি আর হতে পারেনা’।মূল কথায়আসি- হিজরী প্রথম শতাব্দীর শেষের দিক । যখন সারাবিশ্ব মুসলমানদের বিজয়ের বাতাস বয়ে চলছে । সে বাতাস ইউরোপের মাটিতে দোলা দেয় । ইউরোপের একটি দেশের নাম আন্দুলুস বা স্পেন । ইউরোপের দক্ষিন পশ্চিমে অবস্থিত রুপসি স্পেন । উত্তরে ফ্রান্স, পশ্চিমে র্পতুগাল , র্পূবে ও দক্ষিনে ভূমধ্যেসাগর । স্পেনের রাজা লডারিক ছিলেন একজন কট্ররপন্থী জালিম খৃস্টান । তার জুলুমে জনগন ছিল অতিস্ঠ । তার জুলুম নির্যাতনে হাপিয়ে উঠেছিল মাজলুম মানবতা। কিন্ত

‘ক্রপ সার্কেল’যে রহস্যের সমাধান আজো হয়নি ! ‘ক্রপ সার্কেল’

ছবি
  ‘ক্রপ সার্কেল’ যে রহস্যের সমাধান আজো হয়নি ! ‘ক্রপ সার্কেল’    পৃথিবীতে রহস্যের শেষ নেই। অনেক রহস্যেরই কোনো কূলকিনারা পাওয়া যায়নি। বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার পথে এসব রহস্য, গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর না মেলার এক ভাণ্ডার। এমনই এক রহস্য ক্রপ সার্কেল। শস্যক্ষেতের মাঝে নানান বিচিত্র নকশার বিরাট বিরাট চিত্রকর্ম এগুলো। খুবই বিদঘুটে নকশা যেমন অাঁকা রয়েছে, তেমনি রয়েছে চোখধাঁধানো নকশাও। এই চিত্রকর্মের উপকরণ সেই মাঠের শস্য গাছগুলো। এ ভেবেই বিস্ময় জাগে অদ্ভুত নকশাগুলো, তবে অাঁকল কে। ক্রপ সার্কেল অাঁকা হয়েছে এমন শস্য গাছগুলোর বেশির ভাগই ভুট্টা, গম বা যব। এ নকশাগুলো করা হয়েছে নিখুঁত জ্যামিতিক নকশায়। এ ধরনের আর্ট কেবল পরিকল্পনা মাফিকই করা সম্ভব। তবে এ নকশাগুলো নিচ থেকে দেখে বুঝা যাবে না। এই অত্যাশ্চর্য নকশাগুলো দেখতে হলে বেশ অনেকটা উপর থেকে দেখা চাই। পৃথিবীতে অসংখ্য ক্রপ সার্কেল রয়েছে। তবে সবগুলো শস্যচক্র শিল্পীরা শনাক্ত করতে পারেনি। আর এটাই বড় ধরনের প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকেই বলে থাকেন কিছু কিছু ক্রপ সার্কেল যে শিল্পী তৈরি করেছেন তারা মানুষের চেয়েও অনেকাংশে মেধাবী। বিজ্ঞান ও শ
ছবি
মানবসৃষ্ট পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় স্থান ‘এরিয়া ৫১’ পৃথিবীতে যদি মানুষের সৃষ্টি কোন দুর্লভ যায়গা থেকে থাকে তবে “এরিয়া ৫১” তার মদ্ধে অন্যতম।  এ এলাকায় সাধারণ মানুষের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। দুর্ভেদ্য বেষ্টনীতে ঘেরা এ ঘাটির প্রবেশপথে লেখা আছে ‘সংরক্ষিত এলাকার দিকে প্রবেশের চেষ্টা করলেই তাকে গুলি করা হবে’। তাই এই জায়গাটি নিয়েই বিশ্ববাসীর সবচেয়ে বেশি কৌতূহল। কি আছে এর ভেতর? কিইবা এমন কার্য সম্পাদন করা হয় এই ঘাটিতে, যার দরুন সেখানকার তালিকাভুক্ত কর্মীদের ছাড়া আর কাউকেই ঢুকতে দেয়া হয় না । এমন প্রশ্ন বিশ্ববাসীর মনে ঘুরপাক খাবে এটাই যেন স্বাভাবিক । আর ‘এরিয়া ৫১’ এমন এক সামরিক ঘাটি, যেখানকার কর্মীরা সরাসরি প্রেসিডেন্টের কাছে দায়বদ্ধ। এরিয়া ৫১ এর ভেতর আজপর্যন্ত বেসামরিক কেউ ঢুকতে পারেননি। যদি কেউ ঢুকেও থাকেন তাহলে তিনি ফিরে এসেছেন লাশ হয়ে । “এরিয়া ৫১” ইউএসএ গভ এতোটায় গোপন করে রেখেছে যে, যখন আমেরিকা ও সোভিয়েত উইনিয়নের মধ্যকার “স্নায়ুযুদ্ধ” হয়েছিলো তখনও এটির সম্পর্কে সোভিয়েত উইনিয়নের অভিযোগ করার পরেও তার অস্তিত্ব সিকার করে নি। অবশেষে ১৮ই আগষ্ট ২০১৩ সালে  প্রথমবারের মত আমেরিকার স

দেখুন এমনকিছু বিষাক্ত গাছ-পালা যা আমাদের চারপাশেই রয়েছে, তাই চিনে নিন, সাবধানে থাকুন |

ছবি
পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর গাছ, যার পাতা ফল কষ এমনকি ধোঁয়াও বিষাক্ত একটু জেনে রাখুন দেখুন এমনকিছু বিষাক্ত গাছ-পালা যা আমাদের চারপাশেই রয়েছে, তাই চিনে নিন, সাবধানে থাকুন |  মাত্র ১৫ মিনিটেই মানুষকে মেরে ফেলতে পারে যে গাছ বাড়ির অথবা অফিসের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য অনেকেই পাতাবাহার গাছ লাগান। কিন্তু এই পাতাবাহারটি যে আদতে কি ভয়ংকর, তা আমরা ঘুর্ণাক্ষরেও টের পাই না! এই গাছটির কারণে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন আপনি, এমনকি মারাও যেতে পারেন! বাড়িতে পাতাবাহার জাতীয় গাছ রাখতে ভালোবাসেন অনেকেই। তবে গাছ রাখার আগে অবশ্যই জেনে নেওয়া প্রয়োজন গাছটি আমাদের কোনো ক্ষতি করতে সক্ষম কি না। বিশেষ করে বাসায় ছোট শিশু থাকলে অবশ্যই সাবধান হওয়া প্রয়োজন। এই গাছগুলো দেখা মাত্রই দৌড়ে পালাও এবং সাহায্যের জন্য চিৎকার করুন ,  পৃথিবীর সবথেকে বিষাক্ত 10টি গাছ , যার স্পর্শ আপনার জীবন কেড়ে নিতে পারে । ধুতরা ঔষধি গুন সম্পন্ন গাছ । কিন্তু প্রক্রিয়াজাতকরন না করে এটি ব্যবহার করলে মারাত্বক ক্ষতি হতে পারে । ধুতরার রাসায়নিক উপাদান , স্নায়ুতন্ত্

এশিয়ার রহস্যময়তার মূর্ত প্রতীক। এছাড়াও চীনের এমন কিছু স্থান আছে যেখানে যেতে কখনোই ভুলবেন না।

ছবি
চীন এশিয়া মহদেশের পূর্ব অঞ্চলে এবং প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত। চীনের স্থলভাগের আয়তন প্রায় ৯৬ লক্ষ বর্গকিলোমিটার। আয়তনের দিক থেকে চীন এশিয়ার বৃহত্তম দেশ এবং রাশিয়া ও কানাডার পর চীন বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম দেশ।  শুধু তাই নয় এটি এশিয়ার রহস্যময়তার মূর্ত প্রতীক। এছাড়াও চীনের এমন কিছু স্থান আছে যেখানে যেতে কখনোই ভুলবেন না।  ট্যারাকোটা আর্মি ট্যারাকোটা আর্মি বা পোড়ামাটির তৈরি সৈন্য মূর্তি গুলো ২০০০ বছর মাটির নিচে ছিল। ১৯৭৪ সালে কৃষকেরা খনন কাজের মাধ্যমে এই প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানটি উন্মোচিত করে। ১৯৮৭ সালে এটি বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়। ৪৭৫-২২১ খ্রিষ্টপূর্বের শত শত সৈনিকের এই মূর্তিগুলো তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ তারাই ঐক্যবদ্ধ চীন গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলো। এখানে ৮০০০ সৈন্য মূর্তি আছে যাদের দেখলে জীবন্ত মনে হয় এবং ১৩০ টি রথ আছে। এই মূর্তিগুলোর একটির সাথে অন্যটির চেহারার মিল নেই। এই নির্মাণের দক্ষতা দেখে বিস্মিত না হয়ে উপায় নেই।   মৃত রাজাকে পাহারা দেওয়ার জন্য আস্ত একটি সৈন্যদলকে কবর দেওয়া হয়, দেখুন অষ্টম আশ্চর্য টেরাকোটা আর্মি ২। চীন