বাংলাদেশী ডা. কালী প্রদীপের নামে যুক্তরাষ্ট্রে ৫৫ কিলোমিটার সরকের নামকরণ হয়েছে।
নামে কি আসে যায় । কাজেই হয় পরিচয়। WBC
বিখ্যাত এই উক্তিকে সত্যি করেছেন ডা. কালী প্রদীপ চৌধুরী। যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এই বাংলাদেশী এখন বিশ্বের সেরা ধনীদের একজন। বিলিয়ন ডলারের মালিক। বারাক ওবামা, রিগ্যান, জর্জবুশ, হিলারি কিনটন, বিল গেটসের মতো বিশ্ব বরেণ্যরা তার ঘনিষ্ট বন্ধু।
ড. কালী প্রদীপ চৌধুরীর জন্ম সিলেটের ঢাকা দক্ষিণ এলাকার দত্তরাইল গ্রামে। জমিদার কালীপদ দত্ত চৌধুরী সন্তান কালী প্রদীপের ছেলেবেলা কেটেছে এখানেই। বিশ্বসেরা ব্যক্তিদের একজন তিনি। কিন্তুz ভুলেননি স্বদেশকে। ছোটে এসেছেন অনেক স্বপ্ন নিয়ে। বাংলাদেশের এক ঐতিহ্যবাহী এলাকা ঢাকা দক্ষিণে। খোদ তার নিজ গ্রামেই আছে ৩টি কলেজ, এর মধ্যে একটিতে আছে ৫টি বিষয়ে অনার্স কোর্স।
তিনি মেডিকেলে পড়ালেখা করেছেন ভারত, মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে। এখন বিশ্ব বরেন্য অর্থপেডিক চিকিৎসক।
ডাক্তার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করলেও কালী প্রদীপ এখন আমেরিকার বরেণ্য ব্যবসায়ী। তার কেপিসি গ্র“প আমেরিকায় ৭ হাজার একর জমির মালিক। আছে ৩০ লাখ বর্গফুটের বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ।
রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল এলাকায় ১৪২ তলা বিল্ডিং নির্মাণ করছেন ড. কালী প্রদীপ চৌধুরী।
লস এঞ্জেলেস প্রবাসী ড.কালী প্রদীপ চৌধুরী পরিশ্রম ও নিজ যোগ্যতায় এখন বিশ্বের সেরা ধনাঢ্য ব্যক্তিদের একজন। বিশ্বের প্রায় ৮টি দেশ রয়েছে তাঁর ২৫ ধরণের ব্যবসা। ক্যালিফোর্নিয়ায় আছে সাড়ে ৩ কিমি আয়তনের বিশাল বাড়ি। ভারতে আছে ১৬টি চা-বাগান, যার মধ্যে আছে ৫০০০০ একরের আয়তন বিশিষ্ট চা বাগান। এর বাইরে আছে বিশ্বের মোড়লদের সাথে সখ্যতা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, সাবেক প্রেসিডেন্ট রিগ্যান, জর্জ বুশ, সিনিয়র বুশ, হিলারি ক্লিনটন এরা তার নিয়মিত ডিনার সঙ্গী। তাঁর সম্মানে যুক্তরাষ্ট্রে ৫৫কিমি দীর্ঘ সড়কের নামকরণ করা হয়েছে।
কিন্তুz ডা. কালী প্রদীপ অন্যভাবে স্বপ্ন দেখছেন। সারাদেশে আছে একটি মাত্র মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। সিদ্ধান্ত নিলেন নিজ গ্রামে পৈতৃক সম্পত্তির ৩৫ একর জায়গা জুড়ে নির্মাণ করবেন বিশ্বমানের একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তুু প্রথমদিকে তার উদ্যোগে জাতীয় এবং স্থানীয়ভাবে বাধা তৈরী হয়েছিল। জাতীয় শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিরা চাইছিলেন এটি ঢাকা দক্ষিণে না হয়ে রাজধানী ঢাকায় হোক। আর স্থানীয় ভূমিখেকোরা নিজেদের স্বার্থ বিনষ্ট হবে ভেবে এর বিরোধিতা করেছিলেন। অবস্থার পরিবর্তন হল।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র নির্দেশে অর্থমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীর সহোদর সাবেক রাষ্ট্রদূত একেএম আব্দুল মোমেন দায়িত্ব নিয়েছেন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়টি তৈরীর। যেকোন মূল্যে জমিদার বাড়ির সম্পত্তির উপরই নির্মাণ হবে বিশ্বমানের মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। দেশ-বিদেশ থেকে রোগীরা চিকিৎসার জন্য ছুটে আসবেন এখানে। প্রপিতামহ কালিকাপ্রসন্ন দত্ত চৌধুরীর স্বপ্ন বড় পরিসরে বাস্তবায়িত হবে এই স্বপ্ন দেখেন ডা. কালী প্রদীপ দত্ত ও সহোদরা তৃঞ্চা দত্ত। এদিকে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম টাওয়ার নির্মাণের কাজ শুরু করেছেন ড. কালী প্রদীপ চৌধুরী।
ড. কালী প্রদীপ দত্ত চৌধুরী টাওয়ার, দত্তরাইল (কেপিসি টাওয়ার) নামের এই টাওয়ারটি শ্রীঘ্রই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করার কথা। এর পরই শুরু হবে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ। মেডিকেল বাস্তবায়ন সহ অন্যান্য কাজে এলাকার সকলের সহযোগিতা চান সিলেটের এককালের দাপটে জমিদার পরিবারের সন্তান ড. কালী প্রদীপ চৌধুরী ।
ড. কালী প্রদীপ চৌধুরীর জন্ম সিলেটের ঢাকা দক্ষিণ এলাকার দত্তরাইল গ্রামে। জমিদার কালীপদ দত্ত চৌধুরী সন্তান কালী প্রদীপের ছেলেবেলা কেটেছে এখানেই। বিশ্বসেরা ব্যক্তিদের একজন তিনি। কিন্তুz ভুলেননি স্বদেশকে। ছোটে এসেছেন অনেক স্বপ্ন নিয়ে। বাংলাদেশের এক ঐতিহ্যবাহী এলাকা ঢাকা দক্ষিণে। খোদ তার নিজ গ্রামেই আছে ৩টি কলেজ, এর মধ্যে একটিতে আছে ৫টি বিষয়ে অনার্স কোর্স।
রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল এলাকায় ১৪২ তলা বিল্ডিং নির্মাণ করছেন ড. কালী প্রদীপ চৌধুরী।
ক্যালিফর্নিয়ায় কালী প্রদীপ চৌধুরী যে বাড়িতে থাকেন তার আয়তন সাড়ে তিন বর্গ কিলোমিটার।
- তার মালিকানায় আছে ২৬টি বিশ্বমানের মেডিকেল কলেজ।
- তার গড়া হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোতে কাজ করেন ৫ হাজার ডাক্তার, ১৩ হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী।
- বিশ্বের ৮টি দেশে আছে তার কেপিসি গ্র“পের ব্যবসা।
- ইউক্রেনে আছে নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট।
- ভারতে আছে ১৬টি চা বাগান। যার একটি ৫০ হাজার একর আয়তনের।
- ডা. কালী প্রদীপের নামে যুক্তরাষ্ট্রে ৫৫ কিলোমিটার সরকের নামকরণ হয়েছে।
- ক্যালিফর্নিয়ায় কালী প্রদীপ চৌধুরী যে বাড়িতে থাকেন তার আয়তন সাড়ে তিন বর্গ কিলোমিটার।
- যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতে আছে ১০০০ শয্যা বিশিষ্ট ২৬টি বিশ্বমানের মেডিকেল কলেজ।
ধনাঢ্য এই ব্যবসায়ী বাংলাদেশের জন্যও কিছু করতে চান। গেলো বছর দেশে এসে দেখা করেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে। ঢাকার কাছাকাছি পুর্বাচল নতুন শহরে তৈরি করতে চান ১৪২ তলা আইকন টাওয়ার। যা হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম উচু ভবন। যাতে তার প্রস্তাবিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৩২ হাজার কোটি টাকা।
তার এই প্রস্তাবকে স্বাগতো জানিয়েছে বাংলাদেশ। ডা. কালী প্রদীপ চৌধুরী আপনার সাফলে বাংলাদেশ আজ গর্বিত। এগিয়ে যান। শুভ কামনা রইলো।
কিন্তুz ডা. কালী প্রদীপ অন্যভাবে স্বপ্ন দেখছেন। সারাদেশে আছে একটি মাত্র মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। সিদ্ধান্ত নিলেন নিজ গ্রামে পৈতৃক সম্পত্তির ৩৫ একর জায়গা জুড়ে নির্মাণ করবেন বিশ্বমানের একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তুু প্রথমদিকে তার উদ্যোগে জাতীয় এবং স্থানীয়ভাবে বাধা তৈরী হয়েছিল। জাতীয় শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিরা চাইছিলেন এটি ঢাকা দক্ষিণে না হয়ে রাজধানী ঢাকায় হোক। আর স্থানীয় ভূমিখেকোরা নিজেদের স্বার্থ বিনষ্ট হবে ভেবে এর বিরোধিতা করেছিলেন। অবস্থার পরিবর্তন হল।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র নির্দেশে অর্থমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীর সহোদর সাবেক রাষ্ট্রদূত একেএম আব্দুল মোমেন দায়িত্ব নিয়েছেন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়টি তৈরীর। যেকোন মূল্যে জমিদার বাড়ির সম্পত্তির উপরই নির্মাণ হবে বিশ্বমানের মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়। দেশ-বিদেশ থেকে রোগীরা চিকিৎসার জন্য ছুটে আসবেন এখানে। প্রপিতামহ কালিকাপ্রসন্ন দত্ত চৌধুরীর স্বপ্ন বড় পরিসরে বাস্তবায়িত হবে এই স্বপ্ন দেখেন ডা. কালী প্রদীপ দত্ত ও সহোদরা তৃঞ্চা দত্ত। এদিকে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম টাওয়ার নির্মাণের কাজ শুরু করেছেন ড. কালী প্রদীপ চৌধুরী।
ড. কালী প্রদীপ দত্ত চৌধুরী টাওয়ার, দত্তরাইল (কেপিসি টাওয়ার) নামের এই টাওয়ারটি শ্রীঘ্রই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করার কথা। এর পরই শুরু হবে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ। মেডিকেল বাস্তবায়ন সহ অন্যান্য কাজে এলাকার সকলের সহযোগিতা চান সিলেটের এককালের দাপটে জমিদার পরিবারের সন্তান ড. কালী প্রদীপ চৌধুরী ।
বাঙালি তার নিজস্বতা হারিয়ে ফেলেছে।
উত্তরমুছুন