.

আসুন উগান্ডা দেশটি সম্পর্কে জানি মনে রাখতে হবে নিউজিল্যান্ডে অধিক শিক্ষাবিরতি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় । উচ্চশিক্ষার জন্য বেছে নিতে পারেন পোল্যান্ডকে । world map Caribbean Islands Map and Satellite Image Map of Europe Antarctica and Southern Ocean Map Greenland Map South America Political Maps Central America & Mexico Maps Where is Cuba?MAP & Image Leeward Islands Map Alphabet with the Flag of Portugal. Alphabet with the Flag of ITALIA ALL NICE Alphabet Alphabet with the Flag of Croatia. Alphabet with the Flag of Argentina. Alphabet of the Flag of England.   Alphabet of the Flag of

Nakshi Shika. Nakshi Shika  embroidered reticulate bag made of jute strings featuring folk art motifs. It is usually made of jute. Shikas are found in almost every house of the rural areas of Bangladesh. This shika is fastened with the beam or ceiling of the house and different things of the family, including food stuff, are kept hanging there. The women are the makers of this form of art. Though shika is made for domestic uses, skills in art and the sense of beauty of the artisan find expression through it. Embroidery is done on the shika with the help of glass-beads, cowries (shells used as a coin of the smallest denomination), round clods etc. Its diversity of joints and decoration processes are subjects of novelty. Different types of knots are used in making a shika, eg Maura knot, Rasun knot, Pagdi knot, Daman knot, Taha (Taka) knot, Badshi knot, Jhunti knot, Supari knot etc. The decoration that are added with these are siki (a quarter), Taka, Hatir Kan (ear of the eleph

ধাতুশিল্প ধাতুশিল্প   একটি ব্যবহূত শব্দ যা বিশেষ কোন ধাতু দ্বারা দ্রব্য তৈরির সঙ্গে সম্পৃক্ত। ধাতু একটি রাসায়নিক উপাদান এবং শিল্প হল একটি পেশাভিত্তিক কাজ যার জন্য প্রয়োজন নির্দিষ্ট ধরনের কাজের ওপর দক্ষতা। ঐতিহাসিকভাবে, বিশেষ করে মধ্যযুগ বা তারও পুর্বে এ শব্দটি ব্যবহূত হতো নির্দিষ্ট একটি জনগোষ্ঠির ক্ষেত্রে যারা ধাতু দ্বারা বিভিন্ন ব্যবহারযোগ্য দ্রব্য হাতে তৈরি করত। ধাতুর ওপর খোদাই করে দ্রব্য তৈরির শিল্প প্রাচীনকাল থেকেই প্রচলিত হয়ে আসছে। প্রাচীন যুগ   বাংলায় ধাতুর ব্যবহার শুরু হয়েছে তাম্রপ্রস্তর যুগে আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ অব্দে। তবে ১০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের দিকে লোহার ব্যবহার ভালভাবেই শুরু হয়েছিল। প্রাচীন যুগে বাংলায় তামা ও এর ধাতু সংকর এবং লোহা ব্যাপকভাবে এবং সোনা ও রূপা সীমিতভাবে ব্যবহূত হয়েছে। তামা ও এর ধাতু সংকর   তাম্রপ্রস্তর যুগের শুরু থেকেই তামার ব্যবহার শুরু হয়েছে। তাম্রপ্রস্তর যুগের শেষ পর্বের বিশ্লেষিত বস্ত্ততে ধাতু সংকরণের নজির পাওয়া গিয়েছে। ছাঁচে ঢালাই এবং পরে পেটাই করে ছোটখাট তামার জিনিসপত্র বানানো হতো। ঐ সময়ে তামার সঙ্গে রাং বা টিনের মিশ্রণ কর

বাংলাদেশেরও রয়েছে মৃৎশিল্পের আদি চর্চার ইতিহাস  মৃৎশিল্পের যাত্রা শুরুর ইতিহাস মানব সভ্যতা শুরুর ইতিহাসের সাথে সম্পৃক্ত। তবে এই শিল্প সম্পর্কে পনেরো হাজার বছরের তথ্য দেশের গবেষকদের কাছে রয়েছে। ভারত বর্ষসহ বাংলাদেশেরও রয়েছে মৃৎশিল্পের আদি চর্চার ইতিহাস। গত অর্ধদশকেরও বেশি সময় ধরে দেশে এই শিল্পে অনেক ইতিবাচক ও নেতিবাচক বিবর্তন ঘটেছে। সভ্যতার বিকাশের সাথে সাথে মানুষ তার প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরির উপকরণ প্রকৃতি থেকে সংগ্রহ করতে থাকে। তেমনি খাবার ও পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করার জন্য পাত্র তৈরির ধারণা থেকে মাটির ব্যবহার শুরু করে মানুষ। এমনকি নিজেদের নিরাপদে থাকা নিশ্চিত করতে মাটির ঘর তৈরির সংস্কৃতি আদিকালে বিশ্বজুড়েই ছিল। যা আজও পৃথিবীর নানাপ্রান্তে রয়েছে। তবে সভ্যতার বিকাশের সাথে সাথে মাটি দিয়ে তৈরি পণ্য শিল্পের ছোঁয়া পেতে থাকে। শিল্পের ছোঁয়া লাগার আগে মাটি দিয়ে সামগ্রী তৈরির যে চর্চা ও সংস্কৃতিতে মানুষ অভ্যস্ত হতে শুরু করে তখন এর নির্মাণ প্রক্রিয়াটি ছিল একেবারেই ভিন্নধাচের। তবে কালের প্ররিক্রমায় মানুষ নিজের সৃজনশীল চিন্তাকে অব্যাহতভাবে শাণিত করে এই শিল্পের ধারাবাহিক উন্নয়ন সা

ঝিনুক শিল্প ঝিনুক শিল্প   বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় শিল্প। বাংলাদেশের কক্সবাজার অঞ্চল ঝিনুক চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। এটি একটি অমেরুদন্ডী প্রাণি। পৃথিবীতে প্রায় ১,০০,০০০ প্রজাতির ঝিনুক পাওয়া যায়। যার সিংহভাগ বাস করে লবণাক্ত পানিতে। বাংলাদেশের প্রায় ৬৯,৯০০ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র জলরাশিতে প্রায় ৩০০ প্রজাতির ঝিনুক রয়েছে। এসব প্রজাতি কক্সবাজার ও এর নিকটবর্তী উপকূলীয় অঞ্চলে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়; যা এখনো প্রায় অব্যবহূত অবস্থায় আছে। অর্থনৈতিকভাবে ঝিনুকের গুরুত্ব অপরিসীম। এই ঝিনুক বৈজ্ঞানিক ভাষায় Perna Viridis এবং Crassostrea species নামে পরিচিত। সাধারণত বিভিন্ন প্রকার ঝিনুককে মলাস্ক নামে অভিহিত করা হয়। এই Perna Viridis এবং Crassostrea species চাষের মাধ্যমে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। ঝিনুক শিল্পপণ্য প্রাচীনকাল থেকেই বিভিন্নপ্রকার ঝিনুক খাদ্য হিসেবে ব্যবহূত হয়ে আসছে। বাংলাদেশে, বিশেষকরে রাখাইন ও পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসীরা ঝিনুককে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। ঝিনুক থেকে উৎপন্ন চুন পানের সাথে প্রায় সকল মানুষ গ্রহণ করে থাকে। মাছের খাদ্য হিসেবে

Hogla Goods Making in Bangladesh Hogla   Hogla  local name for a bush-like small plant, Typha elephantiana of family Typhaceae, frequently seen in the sundarbans along the banks of rivers and canals. The plants look like grasses and may attain heights from two to five meters. The leaf blades are flattened and composed of aerenchymatous spongy tissue. The plant produces huge quantity of pollens. These grasses have fibrous root systems. The plant grows in plenty in the Sundarbans forest as well as in other low lying areas of Sylhet, in beels and haors. Hogla grass is extensively used to make mats. Baskets, ropes and different kind of handicrafts are also made out of the dried materials.