পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হজের প্রস্তুতি : এ টু জেড

ছবি
হজের প্রস্তুতি : এ টু জেড প্রথমে আপনার নিয়ত পরিশুদ্ধ করুন। কেননা নিয়তের ওপরই আমল নির্ভরশীল। হাদিসে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই নিয়তের ওপর আমল নির্ভরশীল’। তাই লোক-দেখানো, হজ করলে সমাজে মান-মর্যাদা বাড়বে, নামের সাথে আলহাজ্ব লেখা যাবে, নির্বাচনি লড়াইয়ে জনতাকে অধিক পরিমাণে প্রভাবিত করা যাবে ইত্যাদি ভাবনা থেকে নিজেকে পবিত্র করুন।  মানসিক প্রস্তুতি  প্রথমে আপনার নিয়ত পরিশুদ্ধ করুন। কেননা নিয়তের ওপরই আমল নির্ভরশীল। হাদিসে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই নিয়তের ওপর আমল নির্ভরশীল’। তাই লোক-দেখানো, হজ করলে সমাজে মান-মর্যাদা বাড়বে, নামের সাথে আলহাজ্ব লেখা যাবে, নির্বাচনি লড়াইয়ে জনতাকে অধিক পরিমাণে প্রভাবিত করা যাবে ইত্যাদি ভাবনা থেকে নিজেকে পবিত্র করুন। এসব মনোবৃত্তিকে ‘রিয়া’ বলা হয়। রিয়া মারাত্মক অন্যায় যাকে হাদিসে ছোট শিরক বলা হয়েছে। ছোট শিরক বুকে ধারণ করে হজ করলে হজ কবুল হবে না কথাটি ভালোভাবে স্মরণ রাখুন। তাই রিয়া থেকে মুক্ত থাকুন ও আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করুন তিনি যেন রিয়া-মুক্ত হজ পালনের তাওফিক দান করেন। রাসূলুল্লাহ [সা.] নিজেও এরূপ প্রার্থনা করতেন। এক বর্ণনায় এসেছে, রাসূলুল্লাহ [সা.] আল্লাহর কাছে প্রার্থন

‘মাদারিং’ শব্দ টার সাথে ‘ ফাদারিং’ শব্দটা কি একই ভাবে উঠে আসে? আসে না।

ছবি
– নতুন খবর শুনছি কবে? -অনেক দিন তো হল – এবার তো বয়স বেড়ে যাচ্ছে। -হ্যাঁরে, তোদের সব ঠিক আছে তো? - – নতুন খবর শুনছি কবে? -অনেক দিন তো হল – এবার তো বয়স বেড়ে যাচ্ছে। -হ্যাঁরে, তোদের সব ঠিক আছে তো? -বাচ্চা না হলে বিয়েটা আর টিকবে? -ডাক্তার দেখাচ্ছিস? এই প্রশ্নমালা যার উদ্দেশ্যে তার নাম নিলা। উচ্চশিক্ষিত, আধুনিকমনস্ক একটি মেয়ে। নিজের কাজের জায়গায় দারুণ সফল। বিবাহিত। স্বামীর সঙ্গে সুখী দাম্পত্যে বহুদিন। কিন্তু নিঃসন্তান। উভয়ের মিলিত ইচ্ছেয় গর্ভধারণ বিষয়টি নিয়ে  মোহনা মাথা ঘামায়নি কোনদিন। তার সঙ্গীরও সমস্যা নেই তাতে। বেশ চলছিল যৌথ জীবন। কিন্তু আজকাল পারিবারিক অনুষ্ঠান এড়িয়ে চলে নিলা। আত্মীয় স্বজনের মাঝখানে ঢুকলেই কেমন একটা  অস্বস্তি হয় তার। টের পায় ঘরের কোণে, আড়ালে  আলোচনা চলছে। তাকে নিয়েই। এই সমস্যা একা নিলার নয়। কম বেশি সব বিবাহিত মহিলাকেই এই ধরনের প্রশ্নমালার মুখে পড়তে  হয়। বিবাহিত জীবনের বয়স অনুযায়ী প্রশ্নমালা বদলে যায় শুধু। নারীকে বলা হয় মায়ের জাত। মাতৃত্বে নারী জীবনের সার্থকতা। তাই বিবাহিত সম্পর্কের অবশ্যম্ভাবী ও স্বাভাবিক পরিণতি হল সন্তান। সে ব্যাপারে কারও কোন  ‘চ

কম্পিউটার এর ইতিহাস

ছবি
কম্পিউটার এর ইতিহাস কম্পিউটার এর ইতিহাস জানতে আমাদের চলে যেতে হবে ১৯ সতকের মাঝা মাঝি সময়ে| সে সময় চলছিল শিল্প বিপ্লব| সবদিকে ছিল ম্যাকানিকাল ন্ত্রপাতির জয় জয়কার| বিশাল বিশাল যন্ত্র, কারখানা, ট্রেন, ইঞ্জিন নিমেষে হাজার মানুষের কাজ করে ফেলছে একাই| সে সময় এসব মেশিন বানাতে ইঞ্জিনিয়ার, গনিতবিদ অনেক কষ্টে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে বিভিন্ন গাণিতিক সমসার সমাধান করত| তখন তারা চিন্তা করতে থাকলো মেশিন দিয়ে যদি এত ভারী ভারী কাজ করা যায় তবে কেন এমন একটা মেশিন মানানো যাবে না যেটা দিয়ে গণিত এর সমাধান করা যাবে? সে সময় অনেক বিজ্ঞানী এই ধারণা নিয়ে নিয়ে গবেষনা শুরু করেন| এক পর্যায়ে চার্লস ব্যাবেস নামের একজন গণিতবিদ প্রথম ধারণা দেন এমন একটা যন্ত্রের, যা সত্যি সত্যি অঙক কষে ফেলতে পারত| যদিও এটা ছিল একটা বিশাল ম্যাকানিকাল ক্যালকুলেটর| ম্যাকানিকাল ঘড়ি যেভাবে কাজ করে ঠিক সেভাবেই বিভিন্ন গিয়ার টিয়ার ঘুরিয়ে একটা ইনপুটের দেওয়া হত যার সমাধানটাও বিভিন্ন সংখাযুক্ত চাকা দিয়ে প্রকাশ করা হত| এই মেশিন যখন সরকারের নজরে এলো সরকারী ভাবেই তকন এটার পেছনে ফান্ডিং করা শুরু হলো| চার্লস বাবেস্কেই দায়ত্ব দেওয়া হলো আরো উন্নত মেশিন

প্রথম কম্পিউটার তৈরী হল ৫১ ফুট লম্বা ও ৮ ফুট উচু, ওজন ছিল ৫ টন । প্রয়োজন হত ৫০০ মাইল লম্বা তার।

ছবি
কম্পিউটার একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র যাহা তথ্য প্রক্রিয়া করণের কাজে ব্যবহার করা হয়। আভিদানিক অর্থে কম্পিউটার একটি হিসাবকারী যন্ত্র। যদিও হিসাবকে সামনে রেখেই কম্পিউটারের যাত্রা শুরু তথাপি আধুনিক কম্পিউটার কে শুধু হিসাবকারী যন্ত্র হিসেবে গন্য করা ঠিক হবেনা । কারণ আজকের কম্পিউটার হিসাব ছাড়াও বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে। যেমন- গবেষণা, চিকিৎসা, শিক্ষা, নির্মান কাজ, অফিস ব্যবস্থাপনা, সামরিক, ইত্যাদি আরও অনেক কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে। পরিশেষে কম্পিউটার কে এমনভাবে সজ্ঞায়িত করা যায় যে, কম্পিউটার একটি দ্রুত গতি সম্পন্ন এবং নির্ভুল  DATA MANIPULATION ELECTRONIC SYSTEM যাহা তথ্য গ্রহন ও সংরক্ষণ করে এবং PROCESS করে নির্দেশ অনুযায়ী OUTPUT RESULT প্রদান করে। কম্পিউটার এর উৎপত্তি কম্পিউটার – এর আবিস্কার আর উন্নয়নের পিছনে রয়েছে মানুষের শত বছরের গবেষণা। গোনা-গুনতির ঝামেলা এড়ানোর জন্য প্রচীনকালে আবিস্কৃত হয় অ্যাবাকাস (Abacus- a wooden frame with balls strung on parallel wires ) নামের একটি গনণাযন্ত্র। এটাই হল প্রথম ডিজিটাল বা অংক ভিত্তিক গনণাযন্ত্র । কম্পিউটারের জন্মস্থান বেল ল্যাবরেট

সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার, ভিডিওতে দেখুন

ছবি
সুপার কম্পিউটার তৈরি করা নিয়ে আমেরিকা ও চীনের মধ্যে এক ধরনের লড়াই চলছে কয়েক দশক ধরে। এবার চীনকে পেছনে ফেলে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার তৈরি করেছে আমেরিকা। এটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, চিকিৎসা বিজ্ঞান সহ অনেক ক্ষেত্রেই যুগান্তকারী ভূমিকা রাখতে চলেছে। আমেরিকার টেনেসিতে ওক রিজ ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি নামের গবেষণাগারে স্থাপন করা হয়েছে এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার। আইবিএমের তৈরি এই সুপার কম্পিউটারের নাম দেয়া হয়েছে ‘সামিট’। কম্পিউটার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আইবিএম ৪ হাজার ৬০৮টি কম্পিউটার সার্ভারের সমন্বয়ে তৈরি করেছে সুপার কম্পিউটারটি। দুটি টেনিস কোর্টের সমান বড় এই সুপার কম্পিউটার সেকেন্ডে দুই লাখ ট্রিলিয়ন (২০০ এর পর ১৫টি শূন্য) গণণা করতে পারে। সেকেন্ডে একই সঙ্গে ৩ বিলিয়ন বিলিয়ন ভিন্ন ধরনের গণণার কাজ করে এই সুপার কম্পিউটার। সুপার কম্পিউটারটির গ্রাফিক্স কার্ডে ব্যবহার করা হয়েছে এনভিডিয়ার টেনসর কোর নামের নতুন একটি প্রযুক্তি, যা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও মেশিন লার্নিং নিয়ে খুব দ্রুত কাজ করতে পারে। সুপার কম্পিউটারটিতে আছে অনেক সুপারফাস্ট মেমোরি। এই সুপার কম

মৃত্যুর অগ্রিম তথ্য জানাচ্ছে সুপার কম্পিউটার

ছবি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি একটি সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে প্রায় ১০০ শতাংশ নিখুঁতভাবে মৃত্যুর অগ্রিম তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। বোস্টনের বেথ ইজরায়েল ডেকনেস মেডিক্যাল সেন্টারে এই সুপার কম্পিউটারটি ব্যবহৃত হচ্ছে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, আশঙ্কাজনক অবস্থায় থাকা রোগীর মৃত্যুর সম্ভাবনা সম্পর্কে অব্যর্থ পূর্বাভাস দিতে পারে উন্নত এই সুপার কম্পিউটারটি। জানা গিয়েছে, গত ৩০ বছরে আড়াই লাখেরও বেশি রোগী সম্পর্কে খুঁটিনাটি তথ্য ওই কম্পিউটারে লোড করা হয়েছে। এই তথ্য সম্ভারের ওপর ভিত্তি করেই অসুখ এবং রোগীর শারীরিক অবস্থার গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে নির্ভুল পূর্বাভাস করতে সক্ষম এই যন্ত্র। এই সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে দুরন্ত গতিতে রোগ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা করা যেমন সম্ভব হয়েছে, তেমনই কবে মৃত্যু হবে সেটাও বলে দেওয়া যাচ্ছে একেবারে নিখুঁতভাবে। বোস্টন হাসপাতালের চিকিৎসক স্টিভ হর্গ বলেন, এটি তৈরির উদ্দেশ্য যাতে আরও ভালোভাবে চিকিৎসা পরিষেবাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। রোগীর সঠিক চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকদের সাহায্যার্থে এই সুপার কম্পিউটারের সৃষ্টি। সেজন্য হাসপাতালের প্রতিটি রোগীকে এই সুপার কম্পিউটারের সঙ্গে

চলুন জেনে নেওয়া যাক বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ৮টি সুপার কম্পিউটার সম্পর্কে।

ছবি
আজকের সময়ে কম্পিউটার ব্যাবহারের অভিজ্ঞতা কয়েক দশক আগের অভিজ্ঞতা থেকে অনেক ভিন্ন। প্রতি বছর কম্পিউটার সিস্টেমের প্রায় দ্বিগুণ অগ্রগতি হচ্ছে। আগে যে ট্রানজিস্টর পেনসিলের রাবারের মতো ছিল তা এখন এতো ছোট হয়েছে যে আঙুলের একটি নখের ওপর কয়েক বিলিয়ন ট্রানজিস্টর ধরে যাবে। বর্তমান সময়ের একটি ল্যাপটপের় সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (সিপিইউ) প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ২১ বিলিয়ন নির্দেশাবলী সম্পাদন করতে পারে। যা কিনা ১৯৭০ এর দশকের সবচেয়ে উন্নত কম্পিউটারের তুলনায় অনেক দ্রুততর। যেহেতু কম্পিউটিং শক্তি প্রতিনিয়ত অনেক উন্নত হচ্ছে, তাই এর মাধ্যমে জটিল থেকে জটিলতর গণনা করা প্রয়োজন। এখন আরো অনেক বেশি তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং সেসব প্রক্রিয়া করতে প্রয়োজন বিস্ময়কর শক্তির কম্পিউটার। নতুন বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে, যেমন- আবহাওয়ার উন্নত পূর্বাভাস, পারমাণবিক পরীক্ষা সিমুলেশন, আণবিক স্তরে সেল মডেলিং, এমনকি মানুষের মস্তিস্ক সিমুলেশন-এগুলো আরো জটিল হয়ে ওঠছে, যা পূর্বাভাস দিচ্ছে যে, আরো দ্রুততর এবং আরো শক্তিশালী সুপার কম্পিউটারের প্রয়োজনীয়তার। চলুন জেনে নেওয়া যাক বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ৮টি সুপার কম্পিউটার সম্পর

চট্টগ্রামের ছেলে আশরাফুল ইসলাম জোহান নাম লিখিয়েছে গিনেস বুকে।

ছবি
ফ্রিস্টাইল ফুটবলের বিশেষ একটি পারফরম্যান্সে এই রেকর্ড গড়েছে সে। আশরাফুল ইসলাম জোহানের জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামে। এবার চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে চলছে প্রস্তুতি।তার রেকর্ডের গল্প শোনার আগে জেনে নেওয়া যাক ফ্রিস্টাইল ফুটবল কী। ফ্রিস্টাইল ফুটবল হলো ফুটবলে নিজের দক্ষতার প্রকাশ। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ, যেমন— মাথা, কাঁধ, বসে থেকে অথবা পায়ের সাহায্যে ফুটবল দিয়ে বিভিন্ন কলাকৌশল প্রদর্শন করার নাম ফ্রিস্টাইল ফুটবল। এটি ফুটবলের একটা বিশেষ প্রতিভা। বড় বড় খেলোয়াড়কেও মাঝে মাঝে দেখবে এসব দক্ষতা দেখাতে। কঠিন প্র্যাকটিসেই এ দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব। জোহানের ফুটবলপ্রেম ছোটবেলা থেকেই জোহান স্বপ্ন দেখত ফুটবলার হওয়ার। ক্লাস সিক্সে পড়ার সময়ই নিয়মিত ফুটবল খেলা শুরু করে। পাড়ার মাঠ থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ফুটবল নিয়ে দাপিয়ে বেড়িয়েছে। ২০১৪ সালে এয়ারটেল রাইজিং স্টার প্রগ্রামে নির্বাচিত ১২০ জন খেলোয়াড়ের একজন ছিল সে। সেই প্রগ্রামের সেরা ১২ জনকে ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হোম গ্রাউন্ডে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল স্কুলের

লন্ডনের এক প্রবাসী ভারতীয় মহিলা সবথেকে বড় দাড়ি রেখে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে

ছবি
সুকুমার রায় লিখেছিলেন “গোঁফের আমি গোঁফের তুমি, তাই দিয়ে যায় চেনা।” এই গোঁফ দাড়ির কায়দা এতদিন পুরুষদের দখলেই ছিল। কিন্তু নারী স্বাধীনতার যুগে পুরুষদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছেন মহিলারাও। লন্ডনের এক প্রবাসী ভারতীয় মহিলা সবথেকে বড় দাড়ি রেখে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম তুললেন। বছর চব্বিশের হরনাম কৌরের হরমোনের সমস্যা ছিল। এর জন্যই মুখে ছোটবেলা থেকেই ছিল দাড়ি। এই সমস্যার জন্য বন্ধুদের বিদ্রুপ শুনতে হতো প্রায়ই। সহপাঠীদের বিদ্রুপ এমন জায়গায় পৌঁছেছিল, যে কিছুদিনের জন্য স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেন তাঁর অভিভাবকরা। তবে এই দাড়িই এখন বিখ্যাত করে দিয়েছে হরনাম‌কে। দাড়িওয়ালা মডেল হিসাবে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম তুলে ফেলেছেন এই তরুণী। লন্ডনপ্রবাসী হরনাম ৬ ইঞ্চি দৈর্ঘের দাড়ি রেখেছেন। হরমোনের সমস্যা যুক্ত মহিলাদের মধ্যে এর আগে এতকম বয়সে এত বড় দাড়ি রাখতে পারেননি কেউ। প্রসঙ্গত দাড়ি নিয়ে মানসিক সমস্যায় ভোগা হরনামকে চিকিৎসকসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে জানানো হয় তাঁর বিরল ধরনের ‘পলিসিস্টিক ওভারি’ সমস্যা রয়েছে। আর তা থেকেই যত বিপত্তি। তবে থেমে থাকেননি হরনাম। নিজের প্রতিবন্ধকতাকে জয় করবার