সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার, ভিডিওতে দেখুন
সুপার কম্পিউটার তৈরি করা নিয়ে আমেরিকা ও চীনের মধ্যে এক ধরনের লড়াই চলছে কয়েক দশক ধরে। এবার চীনকে পেছনে ফেলে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার তৈরি করেছে আমেরিকা। এটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, চিকিৎসা বিজ্ঞান সহ অনেক ক্ষেত্রেই যুগান্তকারী ভূমিকা রাখতে চলেছে।
আমেরিকার টেনেসিতে ওক রিজ ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি নামের গবেষণাগারে স্থাপন করা হয়েছে এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার। আইবিএমের তৈরি এই সুপার কম্পিউটারের নাম দেয়া হয়েছে ‘সামিট’।
কম্পিউটার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আইবিএম ৪ হাজার ৬০৮টি কম্পিউটার সার্ভারের সমন্বয়ে তৈরি করেছে সুপার কম্পিউটারটি। দুটি টেনিস কোর্টের সমান বড় এই সুপার কম্পিউটার সেকেন্ডে দুই লাখ ট্রিলিয়ন (২০০ এর পর ১৫টি শূন্য) গণণা করতে পারে। সেকেন্ডে একই সঙ্গে ৩ বিলিয়ন বিলিয়ন ভিন্ন ধরনের গণণার কাজ করে এই সুপার কম্পিউটার। সুপার কম্পিউটারটির গ্রাফিক্স কার্ডে ব্যবহার করা হয়েছে এনভিডিয়ার টেনসর কোর নামের নতুন একটি প্রযুক্তি, যা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও মেশিন লার্নিং নিয়ে খুব দ্রুত কাজ করতে পারে।
সুপার কম্পিউটারটিতে আছে অনেক সুপারফাস্ট মেমোরি। এই সুপার কম্পিউটারের মাধ্যমে বায়ো এনার্জি, চিকিৎসা বিজ্ঞানেও অনেক গবেষণা চালানো যাবে। পৃথিবীর অভ্যন্তরের বিশদ ম্যাপ তৈরি করতে পারবে এটি।
গবেষণাগারটির মুখপাত্র জানিয়েছেন, ১ সেকেন্ডে সামিট নামের সুপার কম্পিউটারটি যে গণণার কাজ করতে পারে, বিশ্বের সব মানুষ একটি করে সে গণণা করতে গেলে ৩০৫ দিন সময় লাগবে। অথবা যদি একজন মানুষ সামিটের সেসব গণণার কাজ করে, তাহলে তার সময় লাগবে ৬.৩৫ বিলিয়ন বছর।
এর আগে চীনের তৈরি সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার সানওয়ে তাইহুলাইট সেকেন্ডে ৯৩ হাজারটি গণণার কাজ করতে পারে। সেটি আছে চীনের ন্যাশনাল সুপার কম্পিউটিং সেন্টারে।
আমেরিকার টেনেসিতে ওক রিজ ন্যাশনাল ল্যাবরেটরি নামের গবেষণাগারে স্থাপন করা হয়েছে এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার। আইবিএমের তৈরি এই সুপার কম্পিউটারের নাম দেয়া হয়েছে ‘সামিট’।
কম্পিউটার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আইবিএম ৪ হাজার ৬০৮টি কম্পিউটার সার্ভারের সমন্বয়ে তৈরি করেছে সুপার কম্পিউটারটি। দুটি টেনিস কোর্টের সমান বড় এই সুপার কম্পিউটার সেকেন্ডে দুই লাখ ট্রিলিয়ন (২০০ এর পর ১৫টি শূন্য) গণণা করতে পারে। সেকেন্ডে একই সঙ্গে ৩ বিলিয়ন বিলিয়ন ভিন্ন ধরনের গণণার কাজ করে এই সুপার কম্পিউটার। সুপার কম্পিউটারটির গ্রাফিক্স কার্ডে ব্যবহার করা হয়েছে এনভিডিয়ার টেনসর কোর নামের নতুন একটি প্রযুক্তি, যা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও মেশিন লার্নিং নিয়ে খুব দ্রুত কাজ করতে পারে।
সুপার কম্পিউটারটিতে আছে অনেক সুপারফাস্ট মেমোরি। এই সুপার কম্পিউটারের মাধ্যমে বায়ো এনার্জি, চিকিৎসা বিজ্ঞানেও অনেক গবেষণা চালানো যাবে। পৃথিবীর অভ্যন্তরের বিশদ ম্যাপ তৈরি করতে পারবে এটি।
গবেষণাগারটির মুখপাত্র জানিয়েছেন, ১ সেকেন্ডে সামিট নামের সুপার কম্পিউটারটি যে গণণার কাজ করতে পারে, বিশ্বের সব মানুষ একটি করে সে গণণা করতে গেলে ৩০৫ দিন সময় লাগবে। অথবা যদি একজন মানুষ সামিটের সেসব গণণার কাজ করে, তাহলে তার সময় লাগবে ৬.৩৫ বিলিয়ন বছর।
এর আগে চীনের তৈরি সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার সানওয়ে তাইহুলাইট সেকেন্ডে ৯৩ হাজারটি গণণার কাজ করতে পারে। সেটি আছে চীনের ন্যাশনাল সুপার কম্পিউটিং সেন্টারে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন