মৃত্যুর অগ্রিম তথ্য জানাচ্ছে সুপার কম্পিউটার
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি একটি সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে প্রায় ১০০ শতাংশ নিখুঁতভাবে মৃত্যুর অগ্রিম তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। বোস্টনের বেথ ইজরায়েল ডেকনেস মেডিক্যাল সেন্টারে এই সুপার কম্পিউটারটি ব্যবহৃত হচ্ছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, আশঙ্কাজনক অবস্থায় থাকা রোগীর মৃত্যুর সম্ভাবনা সম্পর্কে অব্যর্থ পূর্বাভাস দিতে পারে উন্নত এই সুপার কম্পিউটারটি।
জানা গিয়েছে, গত ৩০ বছরে আড়াই লাখেরও বেশি রোগী সম্পর্কে খুঁটিনাটি তথ্য ওই কম্পিউটারে লোড করা হয়েছে। এই তথ্য সম্ভারের ওপর ভিত্তি করেই অসুখ এবং রোগীর শারীরিক অবস্থার গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে নির্ভুল পূর্বাভাস করতে সক্ষম এই যন্ত্র।
এই সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে দুরন্ত গতিতে রোগ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা করা যেমন সম্ভব হয়েছে, তেমনই কবে মৃত্যু হবে সেটাও বলে দেওয়া যাচ্ছে একেবারে নিখুঁতভাবে।
বোস্টন হাসপাতালের চিকিৎসক স্টিভ হর্গ বলেন, এটি তৈরির উদ্দেশ্য যাতে আরও ভালোভাবে চিকিৎসা পরিষেবাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। রোগীর সঠিক চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকদের সাহায্যার্থে এই সুপার কম্পিউটারের সৃষ্টি। সেজন্য হাসপাতালের প্রতিটি রোগীকে এই সুপার কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।
প্রতি ৩ মিনিট অন্তর রোগী সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করে এই যন্ত্র। এ ছাড়া রোগীর শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ, রক্তচাপ ইত্যাদি খুঁটিনাটি তথ্য সংগ্রহ করে কম্পিউটারটি রিপোর্ট দেয়। যখন কোনো রোগী সম্পর্কে নেগেটিভ রিপোর্ট দেয় এটি, তখন অন্তত ৯৬ শতাংশ ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ধরে নেন রোগী মারা যাবে।
চিকিৎসক হর্গ বলেন, কোনো রোগী সম্পর্কে সুপার কম্পিউটারের ‘না’ বলা মানে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে তিনি মারা যাবেন। আর এমনটাই হয়।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, আশঙ্কাজনক অবস্থায় থাকা রোগীর মৃত্যুর সম্ভাবনা সম্পর্কে অব্যর্থ পূর্বাভাস দিতে পারে উন্নত এই সুপার কম্পিউটারটি।
জানা গিয়েছে, গত ৩০ বছরে আড়াই লাখেরও বেশি রোগী সম্পর্কে খুঁটিনাটি তথ্য ওই কম্পিউটারে লোড করা হয়েছে। এই তথ্য সম্ভারের ওপর ভিত্তি করেই অসুখ এবং রোগীর শারীরিক অবস্থার গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে নির্ভুল পূর্বাভাস করতে সক্ষম এই যন্ত্র।
এই সুপার কম্পিউটারের সাহায্যে দুরন্ত গতিতে রোগ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা করা যেমন সম্ভব হয়েছে, তেমনই কবে মৃত্যু হবে সেটাও বলে দেওয়া যাচ্ছে একেবারে নিখুঁতভাবে।
বোস্টন হাসপাতালের চিকিৎসক স্টিভ হর্গ বলেন, এটি তৈরির উদ্দেশ্য যাতে আরও ভালোভাবে চিকিৎসা পরিষেবাকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। রোগীর সঠিক চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকদের সাহায্যার্থে এই সুপার কম্পিউটারের সৃষ্টি। সেজন্য হাসপাতালের প্রতিটি রোগীকে এই সুপার কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।
প্রতি ৩ মিনিট অন্তর রোগী সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করে এই যন্ত্র। এ ছাড়া রোগীর শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ, রক্তচাপ ইত্যাদি খুঁটিনাটি তথ্য সংগ্রহ করে কম্পিউটারটি রিপোর্ট দেয়। যখন কোনো রোগী সম্পর্কে নেগেটিভ রিপোর্ট দেয় এটি, তখন অন্তত ৯৬ শতাংশ ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা ধরে নেন রোগী মারা যাবে।
চিকিৎসক হর্গ বলেন, কোনো রোগী সম্পর্কে সুপার কম্পিউটারের ‘না’ বলা মানে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে তিনি মারা যাবেন। আর এমনটাই হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন