পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর কিছু অাবিষ্কার!
পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর কিছু অাবিষ্কার!
পৃথিবীর রহস্যভেদের চেষ্টায় এখনও অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন বিশ্বের প্রত্নতাত্ত্বিকরা। এ চেষ্টায় এখনো পুরোপুরি সফল না হলেও এরই মধ্যে অনেক ভয়ঙ্কর জিনিস আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা। আপনাদের সামনে এ ভয়ঙ্কর অাবিষ্কারগুলো তুলে ধরা হল:
অ্যাটলান্টিস সিটি:
আটলান্টিক মহাসাগরের গভীরে এই শহরটির খোঁজ পান প্রত্নতাত্ত্বিক বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের মতে, এই শহরটি প্রায় ২৪০০ বছর আগে তৈরি। তাদের আরও অনুমান, কোনও প্রবল সুনামির ধাক্কায় শহরটি আটলান্টিকের গভীরে তলিয়ে যায়। তবে এটা শুধুই অনুমান। প্রকৃত কারণ নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে।
অ্যান্টিকিথেরা মেকানিজম:
গোবেক্লি তেপে:
তুরস্কে প্রত্নতাত্ত্বিক খননে এটির খোঁজ মেলে। বিজ্ঞানীদের মতে, প্রায় ১১০০০ বছর আগে প্রস্তর যুগে এই অদ্ভুত দর্শন স্থাপত্যটি তৈরি হয়। তাদের অনুমান, এটি একটি মন্দির। প্রস্তর যুগের মানুষের এই স্থাপত্য আজও অবাক করে একবিংশ শতকের আধুনিক মানুষকে। আশ্চর্যের বিষয়, এই ধরনের মাত্র একটি মন্দিরেরই খোঁজ মিলেছে পুরো দেশে।
মাউন্ট ওয়েন মোয়া:
টেরাকোটা আর্মি:
১৯৭৪ সালে চিনের সাংহাই প্রদেশে সম্রাট কিন শি হুয়াং-এর সমাধির কাছে প্রত্নতাত্ত্বিক খননে উদ্ধার হয় টেরাকোটার অদ্ভুত এই বিরাট আর্মিদের। বিজ্ঞানীদের মতে, এটি প্রায় ২২০০ বছর আগে তৈরি। কিন্তু কী কারণে এই টেরাকোটা বাহিনী চৈরি হয়েছিল, সে উত্তর আজও অজানা।
নাজকা লাইনস:
ইংল্যান্ডের এই প্রাচীন স্থাপত্যটি প্রায় ৫০০০ বছর আগে তৈরি বলে অনুমান। প্রায় ২০-২২ হাজার কিলোগ্রাম ওজনের এক একটি পাথর খণ্ডকে অদ্ভুত ভাবে বৃত্তাকারে সাজিয়ে তৈরি এই স্টোন হেঞ্জ। ঐতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিকদের অনুমান, এটি একটি সমাধিক্ষেত্র, যেখানে প্রায় ২৪০ জন মানুষকে সমাধিস্থ করা হয়েছিল। তবে এটা শুধুই অনুমান।
ম্যানুস্ক্রিপ্ট:
স্টোন হেঞ্জ:
এটি বিশ্বের সবচেয়ে রহস্যময় পাণ্ডুলিপি বলে পরিচিত। ১৯১২ সালে উত্তর ইতালি থেকে এটি আবিষ্কৃত হয়। এই পাণ্ডুলিপিটির ভাষা এখনও উদ্ধার করা যায়নি। শুধু তাই নয়, কে এর লেখক তাও জানা যায়নি আজ পর্যন্ত।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন