বাংলাদেশের সকল রাজবাড়ী ও জমিদার বাড়ীগুলির ইতিহাস ও বর্তমান অবস্হা কি (ভিডও সহ )
বাংলাদেশের সকল রাজবাড়ী ও জমিদার বাড়ীগুলির ইতিহাস ও বর্তমান অবস্হা কি (ভিডও সহ )
আমাদের দেশের জমিদার দের প্রাচীন বিলাস বহুল বাড়িগুলা নিয়ে এই ভিডিও।
1- পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি (টাঙ্গাইল)
Pakutia Zamindar Bari resides under the administration of Nagarpur of Tangail district. This Zamindar Bari complex comprises of three main buildings. Out of these three, one is much larger compared to other two’s. The larger one is using as a Degree college these days and also the college authority holds the ownership of other two edifices as well. But they have rented Pakutia Zamindar Bari to other organization. Initially the Zamindari was established by the hand of Ramkrishna Shaha Mondol at the early of 19th century.
He has two sons named Radha Gobinda and Brindaban Chandra. Radha Gobinda didn’t have any children but Brindaban Chandra had three. They are Brojendro Mohon, Upendra Mohon and Jogendra Mohon. Childless Radha Gobinda adopted the second son of his brother and later gave his whole property to him. These three brothers later built three separate buildings for them in 1915 (almost 100 years from now). Each of the buildings are having extreme artwork & design, stylish columns, and small statues. Each inches of the building is having a delicate design that impresses everyone even these days.
Top of the building is having a lovely sculpture type architecture that is rich in design, concept, and artwork (more if I consider the building period) in this modern days. Apart from these, there are several large ponds located at the backyard of the building. This Zamindar family was friendly towards the villagers. They have established a school during 1916 named as Brindaban Chandra Radha Gobinda School (in short B.C.R.G. School) for their father and uncle. They have left this country during the 1947 separation. Later in 1967, the government established B.C.R.G Degree College on these buildings to commemorate the friendly Zamindar family.
Apart from the Zamindar Bari, the premise now has a temple which probably used by the families who lived here. Also there is an open theater available that was used to arrange the local play or drama known as Jatra/Pala How to go This Zamindar Bari is located inside the Tangail district , but it will be easier for you if you go there through the Saturia.
You can get the bus of Saturia from Gabtoli Bas Terminal. The bus fare is 60 taka per person or subject to vary. It will take around 90-120 minutes to reach at Saturia. From Saturia, it will be a 30 minutes of CNG vehicle ride. You have to pay 30 Taka per person for this ride. The GPS Coordinate of these gorgeous looking edifices is (24° 1’14.50″N, 89°59’19.67″E).
2-মহেড়া জমিদার বাড়ি ,টাংগাইল
বিভিন্ন জমিদার বাড়ির প্রতি প্রবল আগ্রহ থাকার কারনে মহেড়া জমিদার বাড়িটি একটি বিশেষ স্থান দখল করে নেয় আমাদের মনে। এক দিকে এর স্থাপত্যশৈলী আর অন্যপাশে এর রয়েছে করুন একটি ইতিহাস। এই দুইয়ে মিলে মনের মধ্যে একটি বিশেষ স্থান পায় আমাদের মনে। ১৮৯০ শতকের দিকে কালিচরন সাহা এবং আনন্দ সাহা নামের ২ভাই কলকাতায় ডাল ও লবণ ব্যাবসা করে প্রচুর টাকা আয় করে চলে আসেন মহেড়া গ্রামে। এই গ্রামে তারা সুবিশাল জমির উপর তৈরি করেন এই বিশাল বাড়িটি। তখন তারা গ্রামবাসীদের উপর টাকা দাদন খাটাতেন এবং জনগনের জীবন যাত্রার উন্নতি ঘটান। তাহলে তারা কি তখন জমিদার ছিলেন? না তখনও জমিদার প্রথা চালু ছিল না।
তাই ব্রিটিশরা যখন জমিদার প্রথা চালু করেন তখন কালীচরণ সাহা ও আনন্দ সাহার ছেলেরা করটিয়ার ২৪ পরগনার জমিদারদের কাছে থেকে একটি অংশ বিপুল অর্থের বিনিময়ে কিনে নেয় এবং এখান থেকে শুরু হয় জমিদারীর উত্থান। এই জমিদারেরা তখন এলাকার স্কুল,রাস্তাঘাত,পানির ব্যাবস্থা সহ বিভিন্ন জনকল্যানমূলক কাজ করে জনগনের মনে ভালবাসা এবং সম্মানের স্থান লাভ করেন। এই বাড়িটিতে রয়েছে ৩টি সুবিশাল অট্টালিকা এবং কাছারি ঘর যেগুলো মহারাজা লজ, আনন্দ লজ, চৌধুরী লজ এবং কালীচরণ লজ নামে পরিচিত।
এছাড়াও রয়েছে মেহমান খানা, আত্মীয় স্বজন কর্মচারীদের জন্য থাকার বাড়ি, পুকুর,মন্দির, ফুলের বাগান আরও অনেক কিছু যার সৌন্দর্যে আপনি অবাক হতে বাধ্য। এই বাড়িটির রয়েছে একটি কলঙ্কিত ইতিহাস যার কারনে এই জমিদারদের এই দেশ থেকে চলে যেতে হয়। এক রকম মনে প্রচণ্ড দুঃখ নিয়ে তারা এই দেশ ছেড়ে চলে যান যা আমাদের এই ভিডিও তে বিস্তারিত বলা রয়েছে। কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়া দরকার।
১। কিভাবে যাবেনঃ ঢাকার মহাখালী থেকে নিরালা বাস পাবেন যার টিকিট এর মুল্য ১৬০ টাকা। এই ছাড়াও আরও কিছু বাস পাবেন যেগুলা লোকাল। সেগুলোতে বাস ভাড়া একটু কমে পাবেন।বাস নিয়ে দুবাইল নেমে জান।সেখানে সিএনজি পাবেন.৭৫ টাকাতে চলে যান জমিদার বাড়িতে।
২। প্রবেশ মুল্যঃ বাড়িতে প্রবেশ এর টিকিট এর মুল্য ৫০ টাকা করে। আর পাস্রা পুকুর এ প্রবেশ করতে লাগবে ২০ টাকা।
৩। কি খাবেনঃ ভাত, দাল,মুরগি এর প্যাকেজ ৮০ টাকা যেখানে ভাত এবং ডাল আপনার জন্য আনলিমিটেড।
আমরা আমাদের পুরো ভ্রমনটি একটি ভিডিও দ্বারা উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।
আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে।
3- শশী লজ ,ময়মনসিংহ
শশী লজ বা শশীলজ, বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত মহারাজা শশীকান্ত আচার্যের বাড়ী, যা ময়মনসিংহের রাজবাড়ী নামেও সমধিক খ্যাত। শহরের কেন্দ্রস্থলে, ব্রহ্মপুত্র নদের অদূরে, এই রাজবাড়ী অবস্থিত। ১৯৫২ সাল থেকে শশী লজ ব্যবহূত হচ্ছে মহিলা শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে।
এই শশীলজেই ধারণ করা হয়েছিল হুমায়ূন আহমেদ রচিত ও পরিচালিত বিখ্যাত ধারাবাহিক নাটক অয়োময়-এর পর্বগুলো, যা বিটিভিতে প্রচারিত হয়েছিল। নাটকে এটি ছিল জমিদারের বাড়ি। মূলত এই নাটকের পরিচিতির পরেই স্থানীয়দের কাছে বাড়িটি “জমিদারবাড়ি” হিসেবে পরিচিতি পায়।
Shashi Lodge (Mymensingh Rajbari ) “Shashi Lodge,” an architectural symbol in the district town of Mymensingh built by the then zaminder of Muktagachha Babu Shashi Kanta Acharya Maharaja. Women Teachers Training College, also known as Teachers’ Training College (Female) is an educational institution in Mymensingh, Bangladesh. It is the only school of its kind in Bangladesh. As of 1978, it offered bachelor’s and master’s degrees in Education
4- তাজহাট জমিদার বাড়ী ,রংপুর
জমিদার গোবিন্দ লাল রায়ের মৃত্যু পুরীর উপর নির্মিত রংপুরের তাজহাট জমিদার বাড়ি ইতিহাসের এক অপূর্ব নিদর্শন। গোবিন্দ লাল রায় ছিলেন এই জমিদারের পঞ্চম পুরুষ। ১৮৭৯ সালে দত্তক হিসেবে তিনি তাজহাট জমিদারির উত্তধাধীকারী হন। তিনি ছিলেন খুব স্বাধীন চেতা এবং জনপ্রিয় জমিদার। ফলে ১৮৮৫ সালে তিনি রাজা উপাধী এবং ১৮৯২ সালে রাজা বাহাদুর উপাধী গ্রহণ করেন। ১৮৯৭ এর ভুমিকম্পে নিজ বাড়ির ধ্বংস স্তুপের নীচে পড়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। ১৯০৮ সালে তার ছেলে মহারাজা কুমার গোপাল লাল রায় জমিদারির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন এবং পিতার ধবংস যজ্ঞের উপর নির্মান করেন স্বর্গতুল্য দর্শনীয় নির্মাণ শৈলী তাজহাট রাজবাড়ি। এর নির্মাণ স্থাপত্য দর্শনার্থীদের আবেগে আপ্লুত করে ফেলে। জানা যায় রংপুর জেলার তাজহাট,ডিমলা,কাকিলা,,মহনা,পীরগঞ্জ,বর্ধনকোট ইত্যাদি এলাকায় বেশ কিছু বিখ্যাত জমিদার বংশ ছিল ।
তাদের বিশাল আয়তনের সুন্দর সুন্দর সব রাজপ্রাসাদ ছিল। তার মধ্যে তাজহাট জমিদার বাড়ি র্সবাধিক বিখ্যাত। শিখ ধর্ম হতে হিন্দু দীক্ষিত মান্নালাল রায় ছিলেন তাজ হাট জমিদার বংশের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি পাঞ্জাব থেকে এ দেশে আসেন এবং রংপুরের মাহিগঞ্জে বসবাস শুরু করেন। মান্নালাল রায় তার জীবদ্দশায় অনেক ভুসম্পত্তির মালিক হন।
তার নাতি ধনপত লাল রায় বিয়ে করেন নয়া দুমকার রতন লাল রায়ের নাতনীকে। রতন লাল রায়ও পাঞ্জাব থেকে এ দেশে আসেন। ধনপত লাল রায়ের নাতি উপেন্দ্রলাল রায় অল্প বয়সে মারা যাবার কারনে জমিদারির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তার কাকা মুন্সেফ গিরিধারী লাল রায়। নিঃসন্তান হওয়ার কারনে তিনি কলকাতার জনৈক গোবিন্দ লালকে দত্তক হিসেবে গ্রহণ করেন।
গোবিন্দ লাল রায় ১৮৭৯ সালে এই জমিদারির উত্তধাধীকারী হন। তিনি ছিলেন খুব স্বাধীন চেতা এবং জনপ্রিয়। ফলে তিনি ১৮৮৫ সালে রাজা উপাধী এবং ১৮৯২ সালে রাজা বাহাদুর উপাধী গ্রহণ করেন। ১৮৯৭ এর ভুমিকম্পে নিজ বাড়ির ধবংশ স্তুপের নীচে পড়ে মারা যান। ১৯০৮ সালে তার ছেলে মহারাজা কুমার গোপাল লাল রায় জমিদারির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। প্রাসাদটি রংপুর শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দক্ষিণ পুর্বে অবস্থিত।পুর্বমুখী দোতলা এ বিশাল প্রাসাদটির দৈর্ঘ্য ৭৯.২০ মিটার। রোম থেকে আনা সাদা মার্বেল পাথরে তৈরী ১৫.২৪ মিঃ প্রশস্ত কেন্দ্রীয় সিড়িটি সরাসরি দোতলায় চলে গিয়েছে। সেমি করিন্থীয় স্তম্ভ দ্বারা সমর্থিত আটকোণা বিশিষ্ট ড্রামের ওপর স্থাপিত গম্বুজটি প্রাসাদের মাঝ বরাবর ছাদের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত।
সিড়ির উভয় পাশে দোতলা পর্যন্ত ইটালীয় মার্বেলে ধ্র“পঁদী রোমান দেব-দেবীর মূর্তিদ্বারা সুসজ্জিত করিন্থীয় স্তম্ভ ও দুপাশের উদগত অংশের প্রত্যকটিতে দু’টি করে একই ধরনে স্তম্ভ রয়েছে। যার উপরে ত্রিকোণাকৃতির চাল বিশিষ্ট দু’টি কক্ষ আছে। প্রাসাদটির ভুমি নক্সা ইংরেজী ‘ইউ’ এর ন্যায় যার পশ্চিম দিক উন্মুক্ত। প্রাসাদের নীচ তলায় প্রবেশ পথের পশ্চাতে ১৮.২৯ মিটার বাই ১৩.৭২ মিটার মাপের হল ঘর রয়েছে।
প্রাসাদের অভ্যন্তরে পুরো ভাগ জুড়েই আছে ৩ মিটার বারান্দা। তাছাড়া উপর তলায় ওঠার জন্য প্রাসাদে কাঠের দু’টি সিড়ি রয়েছে। সিড়ি দুটির একটি উত্তর বাহুর মধ্যবর্তী স্থানে অপরটি পুর্ব বাহুর দক্ষিণ প্রান্তে।এ প্রাসাদে মোট ২২টি কক্ষ আছে। যতদুর জানা যায় বিংশ শতকের শুরুর দিকে মহারাজা কুমার গোপাল রায় প্রাসাদ নির্মাণ করেন।
১৯৮৪ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত প্রাসাদটি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বেঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ১৯৯৫ সালে প্রততত্ত অধিদপ্তর ইমারতটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষনা করে। এই প্রাসাদের অন্যান্য স্থপত্যিক গুরুত্ব উপলব্দি করে বাংলাদেশ সরকার ২০০২ সালে তাজহাটে রংপুরের জাদুঘর স্থানান্তর করেন। ২০০৫ সাল থেকে এ অংশ বিশেষ রংপুরে জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
5-উত্তরা গণভবন ,নাটোর
বাঙ্গালীর ইতিহাস ও ঐতিহ্য উত্তরা গণভবন যা এখন কালের স্বাক্ষী হয়ে আছে। ছবিতে উত্তরা গণভবনের ঐতিহ্য বাংলাদেশের প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম উত্তরা গণভবন। এটি নাটোর শহর থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এটি এককালের দিঘাপতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর দিঘাপতিয়ার শেষ রাজা দেশত্যাগ করে চলে যান। ১৯৬৫ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার রাজবাড়িটি অধিগ্রহণ করে। ১৯৬৭ সালে এটি তৎকালীন গভর্নর হাউসে রূপান্তরিত হয়।
স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটিকে উত্তরা গণভবন হিসেবে ঘোষণা দেন। তিনি ১৯৭২ সালে এই ভবনের মূল প্রাসাদের ভেতর মন্ত্রিসভার বৈঠক করেন। তখন থেকে প্রায় সাড়ে ৪১ একর জায়গাজুড়ে পরিখা ও উঁচু প্রাচীরে ঘেরা ভবনটি ‘উত্তরা গণভবনের’ প্রকৃত মর্যাদা লাভ করে। নাটোরের দিঘাপাতিয়ার রাজবাড়ি; উত্তরা গণভবন ।
বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর স্থান Uttara Gonobhaban Nator Uttara Gonobhaban toure : নাটোর উত্তরা গণভবন ভ্রমণ নাটোরের রাজবাড়ী ও উত্তরা গণ-ভবণ দেখুন মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি (Murapara Jomidar bari) দেখা-অদেখা বাংলাদেশ – নাটোরের দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ী নিয়ে প্রতিবেদন Rajbari,Uttara Gono Bhaban Natore, নাটোরের ইতিহাস, নাটোরের রাজবাড়ী ও উত্তরা গণ-ভবণ, নাটোরের ঐতিহাসিক দিঘাপতিয়া রাজবাড়ী, নাটোরের ঐতিহ্য, নাটোরের বনলতাসেন নাটোরের রাজবাড়ি, দিঘাপতিয়া রাজবংশের ইতিহাস, উত্তরা গণভবন, নাটোরের দিঘাপাতিয়ার রাজবাড়ি, উত্তরা গণভবন, নাটোরের দিঘাপাতিয়ার রাজবাড়ি; উত্তরা গণভবন, নাটোর উত্তরা গণভবন, নাটোর গণভবন,
Uttara Gonobhaban, shitollokkha nodir teere, মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি, বাংলার জমিদারদের ইতিহাস, চলন বিল খ্যাত মহারানী ভবানী, বাংলার জমিদারদের ইতিহাস, চলন বিল খ্যাত মহারানী ভবানী, nator rajbari, uttara gonovaban, Krishnanagar Rajbari, Krishnanagar, Krishnanagar Palace, বাঙ্গালীর ইতিহাস ও ঐতিহ্য উত্তরা গণভবন যা এখন কালের স্বাক্ষী হয়ে আছে।
6-দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ি
Bearing the glorious history of three hundred years, Dighapatia Rajbari in Natore is now ‘Uttara Ganabhaban’. Dighapatia Rajbari is the residence of the Maharajas of Dighapatia. This beautiful palace was built on 43 acres of land by Dayaram Roy in 18th century and rebuilt by Pramada Nath Roy after the earthquake of 1897. Dighapatia Rajbari played an important role in developing a locality with rich culture. © 2017 PANORAMA CREATORS. All Rights Reserved. PANORAMA CREATORS is the owner of this Video Content including video clips, audio clips, text, images and graphics; and protected by copyright laws.
Any reproduction or republication of part or all of the contents in any form is explicitly prohibited other than you may download or print to a local hard disk for your personal and non-commercial use only. The content must not be distributed or commercially exploited except with our express written permission. Nor this content is transmitted or stored by you in any other website or other form of electronic retrieval system PANORAMA CREATORS shall not be liable for any direct, consequential, incidental, punitive or indirect damages arising out of access to, use of or inability to use this video, or any errors or omissions in the content thereof.
Without prior express written permission from us and from the video sponsors; the names, service marks, trademarks and logos of PANORAMA CREATORS or the sponsors appearing in this video, may not be used in any advertising or publicity, or, otherwise to indicate sponsorship or affiliation with any product or service.
7-রানী ভবানীর প্রাসাদ নাটোর || Rani vobanir Prosad Nator ||
8-Puthia Rajbari – Rajshahi । পুঠিয়া রাজবাড়ি
Puthia Rajbari is a palace in Puthia Upazila, in Bangladesh, built in 1895, for Rani Hemanta Kumari, it is an example of Indo-Saracenic Revival architecture. The palace is sited on the Rajshahi – Nator highway 30 km from the east of the town and one km south from Rajshahi Nator highway. Initially, Puthia was a village of Laskarpur Pargana, named after Laskar Khan. Nilamber, the brother of the first Zamindar of Puthia, who was the first to receive the title of Raja from Jahangir (1605-1627AD).
A partition of the estate took place in 1744 and the zamindari was divided among 4 co shares among whom the panch ani (five annas) and char ani (four annas) co-shares become famous in conducting zamindari.
রাজশাহী জেলার “পুঠিয়া উপজেলা” ইতিহাস ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অন্যতম স্থান হিসেবে পরিচিত। এখানে উল্লেখ করা যায় তদানীন্তন ভরত বর্ষের জমিদার বংশগুলির মধ্যে পুঠিয়ার জমিদার বংশ প্রাচীন ও অন্যতম জমিদার বংশ হিসাবে ইতিহাসখ্যাত। এই জমিদার বংশের উদ্ভব ঘটে মুঘল সম্রাট আকবরের শাসন আমলে এবং ১৯৫১সালে তদানীন্তন পাকিস্তান শাসনামলে জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত হলে পুঠিয়া জমিদার বংশের অবসান ঘটে। এই বংশের প্রথম পুরুষ বৎসাচার্য কুলীণ ব্রাহ্মণ বৎসাচার্য পুঠিয়ায় একটি আশ্রম পরিচালনা করতেন।
১৫৭৬ সালে মুঘল সম্রাট আকবরের সুবেদার মানসিংহের বাংলা দখল করার সময় আফগানদের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হন। সে সময় পুঠিয়া এলাকার আফগান জায়গীয়দার লস্কর খাঁনের সঙ্গে যুদ্ধ হয়। যুদ্ধে লস্কর খাঁন পরাজিত হন। যুদ্ধে মানসিংহকে বৎসাচার্য বুদ্ধি পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করেন বিনিময়ে মানসিংহ তাঁকে পুঠিয়া এলাকার জমিদারী দান করেন। বৎসাচার্য ছিলেন সাধু পুরুষ। তিনি জমিদারীটা নিজ নামে না নিয়ে তাঁর পুত্র পীতম্বর এর নামে বন্দোবস্ত নেন। মানসিংহ মুঘল সম্রাট আকবর এর নিকট থেকে অনুমোদন সংগ্রহ করেন। এইভাবে পুঠিয়া জমিদারীর উত্থান ঘটে।
জায়গীরদার লস্কর খাঁনের নাম অনুসারে নামকরন হয় লস্করপুর। লস্কর খাঁনের জমিদারী হারানোর ঘটনার জনশ্রুতি রয়েছে। বহুল প্রচলিত জনশ্রুতি থেকে জানা যায় যে, “লস্কর খাঁন তা রাজকর্মচারীকে দায়িত্ব দিয়ে হজ্বব্রত পালনের জন্য মক্কা গমন করেন, হজ্বব্রত পালন শেষে ফিরে পুঠিয়ার অদূরে তারাপুর নামক স্থানে খবর পান তাঁর জায়গীর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মচারী তার নিজ নামে করে নিয়েছে লস্কর খাঁনের সফর সঙ্গীগণ পুঠিয়া প্রবেশ না করার পরামর্শ দেন। এরপর আর কোন দিন কোথাও লস্কর খাঁনের পাওয়া যায়নি।” এ ঘটনার কোন ঐতিহাসিক প্রমান নাই।
পীতম্বর এই জমিদারীর প্রথম পুরুষ। তিনি জমিদারীর আয়তন বৃদ্ধি করেন। পুঠিয়া রাজবাড়ী তাঁর সময়ে নির্মিত হয়। সম্রাট জাহাঙ্গীর তাঁকে ‘রাজা’ উপাধিদান করেন। তখন থেকে এই বংশ ‘রাজবংশ’ নামে খ্যাত হয়।
9-Dubolhati rajbari, Naogaon – দুবলহাটি রাজবাড়ি, নওগা
10- ভাওয়াল রাজার রাজবাড়ী ,,গাজিপুর
(Story of Bhwal Estate/Bhawal Case) ভাওয়াল রাজার কাহিনীঃ রূপকথার অনেক কাহিনি শুনে আমরা বিমোহিত হই। রহস্য ও রোমাঞ্চকর সেসব গল্পের ঠায় হয় সাহিত্য কিংবা চলচ্চিত্রে। কিন্তু বাস্তবে সে সব রূপকথাকেও হার মানায় গাজীপুরের জয়দেপুরের ভাওয়ালের ‘মৃত’রাজার সন্ন্যাসী হিসাবে আর্বিভাবের জমজমাট কাহিনি।
এটি ছিল অবিভক্ত বাংলায় ইংরেজ শাসনামলের অন্যতম চাঞ্চল্যকর ও আলোচিত ঘটনা।মৃত্যুর বার বছর পর হাজির হয়ে জমিদারির অংশ ও নিজের স্বীকৃতির দাবি তুললে পরিস্থিতি কী হতে পারে, ভাওয়ালের সন্ন্যাসী রাজার এই কাহিনি না শুনলে তা অনুমান করাও অসম্ভব। ভাওয়াল রাজার এই গল্পটি বাস্তব হলেও গল্পে, চলচ্চিত্রে, পত্র-পত্রিকায় ও নাটকে আলোচিত ও চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা নিয়ে অনেক কাল্পনিক ঘটনার সৃষ্টি হয়েছে।
এখনও স্থানীয়দের লোকমুখে রাণী বিভাবতী ও চিকিৎসক আশুতোষ দাসগুপ্তকে নিয়ে রসাত্মক অনেক গল্প প্রচলিত রয়েছে। বিখ্যাত অভিনেতা উত্তম কুমারের একটি চলচ্চিত্র ‘সন্ন্যাসী রাজা’নির্মিত হয়েছিল এই ভাওয়াল রাজার গল্প নিয়েই। বড়ই বিচিত্র আমাদের এই পৃথিবী। কত ধরনের অদ্ভুত সব ঘটনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে আমাদের চারপাশে। মাঝে মাঝে বাস্তবেও আমাদের এমন ঘটনার সাক্ষী হতে হয়, যার সাথে চলচ্চিত্রের কাল্পনিক গল্পের পার্থক্য করাই মুশকিল হয়ে পড়ে। আপনার আশেপাশেও ঘটে যাওয়া এমন সব গল্প, দর্শনীয় স্থাপনা, সুপ্ত প্রতিভাধর ব্যক্তিত্ব, অবহেলিত জনপদ, আপনার দৃষ্টিতে অসামঞ্জস্যতা বা যা তুলে ধরা দরকার বিশ্বের কাছে, তা জানাতে পারেন আমাদেরকে।
11- আহসান মঞ্জিলঃ ঢাকা
আহসান মঞ্জিল বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে পুরান ঢাকার ইসলামপুর এলাকায় অবস্থিত। এটি ব্রিটিশ ভারতের উপাধিপ্রাপ্ত ঢাকার নবাব পরিবারের বাসভবন ও সদর কাচারি ছিল। সুরম্য এ ভবনটি ঢাকার অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য নিদর্শন। ঢাকা মহানগরীর উন্নয়ন ও রাজনৈতিক ক্রমবিকাশের বহু স্মরণীয় ঘটনাসহ অনেক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্মৃতি বিজরিত এই ‘আহসান মঞ্জিল’। অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমদিকে জালালপুর পরগনার (বর্তমান ফরিদপুর-বরিশাল) জমিদার শেখ ইনায়েত উল্লাহ আহসান মঞ্জিলের বর্তমান স্থানে একটি বাগান বাড়ি তৈরি করেন। পরবর্তীকালে তাঁর পুত্র বাগান বাড়িটি এক ফরাসি বণিকের কাছে বিক্রি করে দেন। ফরাসিরা বাণিজ্য কুটির হিসেবে এটি ব্যবহার করতেন। ১৮৩০ সালে বেগমবাজারে বসবাসকারী নওয়াব আবদুল গণির পিতা খাজা আলীমুল্লাহ এই কুঠিটি ক্রয় পূর্বক সংস্কার করে বসবাস শুরু করেন। নওয়াব আবদুল গণি ১৮৬৯ সালে প্রাসাদটি নতুন করে নির্মাণ করেন। ভবনটির অনেক পরিবর্তন ও পরিবর্ধনের ফলে পুরনো সেই ভবনের কোনো অস্তিত্ব বর্তমানে নেই।
নতুন ভবন নির্মাণের পর তিনি তাঁর প্রিয় পুত্র খাজা আহসান উল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন আহসান মঞ্জিল। সমগ্র আহসান মঞ্জিল দুটি অংশে বিভক্ত। পূর্ব পাশের গম্বুজযুক্ত অংশকে বলা হয় প্রাসাদ ভবন বা রংমহল। পশ্চিমাংশের আবাসিক প্রকোষ্ঠাদি নিয়ে গঠিত ভবনকে বলা হয় অন্দরমহল। প্রাসাদ ভবনটি আবার দুটি অংশে বিভক্ত। মাঝখানে গোলাকার কক্ষের ওপর অষ্টকোণ বিশিষ্ট উঁচু গম্বুজটি অবস্থিত। পূর্বাংশে দোতলায় বৈঠকখানা, গ্রন্থাগার, কার্ডরুম ও তিনটি মেহমান কক্ষ এবং পশ্চিমাংশে একটি নাচঘর, হিন্দুস্তানি কক্ষ এবং কয়েকটি আবাসিক কক্ষ রয়েছে। আহসান মঞ্জিলের উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে দোতলা থেকে সরাসরি প্রসাদের আঙিনায় নামার প্রশস্ত সিঁড়ি যা বুড়িগঙ্গার দিকে অবস্থিত।
নিচতলায় পূর্বাংশে আছে ডাইনিং হল, পশ্চিমাংশে বিলিয়ার্ড কক্ষ, দরবার হল ও কোষাগার। প্রাসাদ ভবনের উভয় তলায় উত্তর ও দক্ষিণে রয়েছে সুপ্রশস্ত বারান্দা। জমিদারি উচ্ছেদ আইনে ১৯৫২ সালে ঢাকার নবাব এস্টেট সরকার অধিগ্রহণ করে। নবাব পরিবারের সম্পত্তির মধ্যে অধিগ্রহণ বহির্ভূত ছিল আহসান মঞ্জিল ও তৎসংলগ্ন আঙিনা। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর নবাব পরিবারের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিরা বিদেশে পাড়ি জমান। এ দেশে যাঁরা ছিলেন তাঁরা বিরাট এই প্রাসাদ ভবনের রক্ষণাবেক্ষণে সক্ষম ছিলেন না। ফলে এটি ক্রমাগত ধ্বংসের দিকে যেতে থাকে।
১৯৭৪ সালে নবাব পরিবারের উত্তরসূরীরা আহসান মঞ্জিল নিলামে বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু দূরদৃষ্টি সম্পন্ন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভবনটির রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনুধাবন করে, ১৯৭৪ সালের ২ নভেম্বর, প্রাসাদ ভবনটি নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত বাতিল করে দেন। এরপর সংস্কার করে এখানে জাদুঘর ও পর্যটনকেন্দ্র স্থাপনের নির্দেশ দেন। ১৯৮৫ সালের ৩ নভেম্বর আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ ও তৎসংলগ্ন চত্বর সরকার অধিগ্রহণ করে সেখানে জাদুঘর স্থাপনের কাজ শুরু করে।
১৯৯২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ও জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আহসান মঞ্জিলের ৩১টি কক্ষের মধ্যে ২৩টি কক্ষ বিভিন্ন প্রর্দশনীর জন্য উপস্থাপন করা হয়েছে। নয়টি কক্ষ লন্ডনের ইন্ডিয়া অফিস লাইব্রেরিতে প্রাপ্ত এবং ফ্রিৎজ কাপ কর্তৃক ১৯০৪ সালে তোলা ছবির সাথে মিলিয়ে সাজানো হয়েছে। আহসান মঞ্জিলের তোষাখানা ও ক্রোকারিজ কক্ষে থাকা তৈজসপত্র এবং নওয়াব এস্টেটের পুরনো অফিস এডওয়ার্ড হাউস থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন নিদর্শন সংরক্ষণ করে প্রদর্শন করা হয়েছে আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে।
আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে প্রদর্শনের জন্য আছে নওয়াব আমলের ডাইনিং রুম, নওয়াবদের ব্যবহৃত বড় বড় আয়না, আলমারি, সিন্দুক, কাচ ও চিনামাটির থালাবাসন, নওয়াবদের অতি বিশ্বস্ত হাতির মাথার কঙ্কাল গজদন্তসহ, নওয়াব আমলের বিভিন্ন ধরনের অলংকৃত রুপা ও ক্রিস্টালের তৈরি চেয়ার-টেবিল, বিভিন্ন ধরনের তৈলচিত্র, ফুলদানি, আতরদানি, পানদান, নবাবদের ড্রয়িং রুম, নাচঘর, সোনা ও রুপার তারজালিকাজ আহসান মঞ্জিলের মডেল। আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে সংগৃহীত নিদর্শন সংখ্যা মোট চার হাজার ৭৭টি।
আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে প্রদর্শনী থেকে জানা যাবে নবাবদের অবদানে ঢাকায় কবে কীভাবে ফিল্টার করা পানীয় জলের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এর আগে ঢাকায় ফিল্টার পানীয় জলের কোনো সুযোগ ছিল না। জনকল্যাণমনা নবাব আবদুল গনি আড়াই লাখ টাকা ব্যয়ে তখন ঢাকা শহরে ফিল্টার পানির কল স্থাপন করেন। নবাবদের অবদানে ঢাকায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা চালু হয়। ১৯০১ সালের ৭ ডিসেম্বর তৎকালীন প্রায় সাড়ে চার লাখ টাকা ব্যয় করে ঢাকায় প্রথম বিজলি বাতির ব্যবস্থা করেন। এখান থেকে জানা যায় এ দেশে কখন কীভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার চালু হয়। একজন গাইড লেকচারার দর্শকদের প্রদর্শনী বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য সর্বদা নিয়োজিত থাকেন। আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের গ্যালারিতে মিষ্টি মধুর সংগীতের সুর বাজতে থাকে সবসময়।
প্রাপ্ত বয়স্ক বাংলাদেশি দর্শকের জন্য প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা, বাংলাদেশি শিশু দর্শক পাঁচ টাকা আর বিদেশি দর্শকের জন্য ৭৫ টাকা। প্রতিবন্ধীদের কোনো টিকিট ক্রয় করতে হয় না। আগে থেকে আবেদন করলে ছাত্রছাত্রীদের বিনা মূল্যে জাদুঘর দেখতে দেওয়া হয়। বহিরাঙ্গনে ভাড়ার বিনিময়ে চলচ্চিত্রায়ণ করা যায়। একজন দর্শক এখানে এসে ভ্রমণের মাধ্যমে চিত্তবিনোদনের পাশাপাশি ঐতিহাসিক জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন। প্রতিদিন প্রায় হাজার খানেক দেশি-বিদেশি ভ্রমণপিয়াসি দর্শনার্থী আহসান মঞ্জিল ভ্রমণ করেন, তাদের ভ্রমণের তৃষ্ণা নিবারণ করেন। আর ভ্রমণ শেষে তাঁরা প্রশান্ত মনে ঐতিহাসিক জ্ঞান অর্জন করে ফিরে যান। আহসান মঞ্জিল গ্রীষ্মকালে শনিবার থেকে বুধবার সকাল ১০টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট এবং শীতকালে সকাল ৯টা ৩০মিনিট থেকে বিকেল ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত খোলা থাকে, সব ঋতুতে শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে। বৃহস্পতিবার জাদুঘর সাপ্তাহিক ছুটি থাকে। এ ছাড়া সব সরকারি ছুটির দিনেও জাদুঘর বন্ধ থাকে।
12- রূপসা জমিদার বাড়ি –চাঁদপুর
13- বালিয়াটি জমিদার বাড়ি ,, মানিকগঞ্জ
14- করটিয়া জমিদার বাড়ী (টাঙ্গাইল)
করটিয়া জমিদার বাড়ি (টাঙ্গাইল)বাংলাদেশে যে কয়টি জমিদার বাড়ি সমৃদ্ধ ইতিহাসের সাথে কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে, করটিয়া জমিদার বাড়ি তার মধ্যে অন্যতম। টাঙ্গাইল জেলায় বেশ কয়েকটি জমিদার বাড়ি রয়েছে। কিন্তু সবগুলোকে ছাপিয়ে ইতিহাস আর ঐতিহ্যে করটিয়া জমিদার বাড়ি আলাদা স্থান করে নিয়েছে। টাঙ্গাইল শহর হতে ১০ কি.মি. দূরে পুটিয়া’র তীর ঘেঁষে আতিয়ারচাঁদ খ্যাত জমিদার ওয়াজেদ আলী খান পন্নীর জমিদার বাড়ি।
প্রাকৃতিক এবং নিরিবিলি পরিবেশের এই জমিদার বাড়িটি প্রায় ১ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ০.৫ কিলোমিটার প্রস্থ বিশিষ্ট প্রাচীরঘেরা যেখানে রয়েছে লোহার ঘর, রোকেয়া মহল, রাণীর পুকুরঘাট, ছোট তরফ দাউদ মহল এবং বাড়িসংলগ্ন মোগল স্থাপত্যের আদলে গড়া মসজিদ একটি ঐতিহাসিক স্থাপত্য। মোগল ও চৈনিক স্থাপত্যের মিশেলে নির্মিত জমিদার বাড়িটি প্রথম দর্শনেই আপনার মন কেড়ে নেবে।
সীমানা প্রাচীরের ভেতরে অবস্থিত মোগল স্থাপত্য শিল্পের নিদর্শন রোকেয়া মহল; যা প্রতœতাত্ত্বিক নিদর্শনের মর্যাদা পাওয়ার দাবি রাখে। অথচ এটি আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। যেভাবে যাবেনঃ ঢাকার মহাখালী থেকে বেশ কয়েকটি পরিবহনের বাস টাঙ্গাইলের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেগুলোতে চড়ে আপনি করটিয়া বাইপাস এর কাছে নেমে গিয়ে একটি রিকশা নিয়ে চলে যান করটিয়াা জমিদার বাড়ি
15- রোজ গার্ডেন প্যালেস, ঢাকা
ঢাকার ঐতিহ্য রোজ গার্ডেন।
16- Krishnanagar Rajbari | কৃষ্ণনগর রাজবাড়ি
The Rajbari or the Krishnanagar Palace is a popular destination of the city and large number of people visit here to celebrate different festivals. The popular festivals of the Rajbari include the Jhulan Mela in the months of July and August and Holi or Dol during the month of March or April. The palace also has a temple devoted to Goddess Durga, located in the central courtyard, where Durga Puja is performed every year.
17 দৃষ্টিনন্দন মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি
নাটোর স্টেটের ট্রেজারার এবং মুড়াপাড়া রাজ পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা রামরতন ব্যানার্জি ১৮৮৯ সালে ১৬.৫০ একর জায়গার উপর রাজবাড়িটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন এবং তাঁর পুত্র বিজয় ব্যানার্জি ১৮৯৯ সালে নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করেন। জমিদার বাড়িটি মুর্শিদাবাদের হাজারদুয়ারী প্রাসাদের অনুকরণে নির্মিত। ৯০টির অধিক কক্ষবিশিষ্ট দ্বিতল বিশাল এ প্রাসাদের সম্মুখে রয়েছে মাঠ, সান বাধানো ঘাটের পুকুর, আম বাগান, মন্দির, মঠ ও সারি সারি দীর্ঘ পাম গাছ। প্রাসাদে রয়েছে অতিথিশালা, কাচারি ঘর, নাচ ঘর, পূজা ঘর, আস্তাবলসহ অনেক কক্ষ। পিছন দিকে উঠান, বাগান ও পুকুর রয়েছে।
১৯৪৭ এ দেশ বিভাগের পর জমিদারগণ এই বাড়ি ছেড়ে কলকাতায় চলে যান। পরিত্যক্ত ভবনটিতে তৎকালীন সরকার শিশু অপরাধী সংশোধন কেন্দ্র স্থাপন করেন, পরবর্তীতে এটি অন্যত্র স্থানান্তরিত হয়। ১৯৬৬ সালে মুড়াপাড়ার বিশিষ্ট শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী হাজী গোলবক্স ভূইয়া বাড়িটিতে ‘‘হাজী গোলবক্স ভূইয়া কলেজ’’ চালু করেন। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর কলেজটির নাম পরিবর্তন করে মুড়াপাড়া ডিগ্রি কলেজ করা হয়। বর্তমানে এটি ‘‘মুড়াপাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ’’ নামে পরিচিত।
18- করটিয়া জমিদার বাড়ি মসজিদ, টাঙ্গাইল।
করটিয়া জমিদার বাড়ি মসজিদ, টাঙ্গাইল।
বাংলাদেশে যে কয়টি জমিদার বাড়ি সমৃদ্ধ ইতিহাসের সাথে কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে, করটিয়া জমিদার বাড়ি তার মধ্যে অন্যতম। টাঙ্গাইল জেলায় বেশ কয়েকটি জমিদার বাড়ি রয়েছে। কিন্তু সবগুলোকে ছাপিয়ে ইতিহাস আর ঐতিহ্যে করটিয়া জমিদার বাড়ি আলাদা স্থান করে নিয়েছে। টাঙ্গাইল শহর হতে ১০ কি.মি. দূরে পুটিয়া’র তীর ঘেঁষে আতিয়ারচাঁদ খ্যাত জমিদার ওয়াজেদ আলী খান পন্নীর জমিদার বাড়ি।
প্রাকৃতিক এবং নিরিবিলি পরিবেশের এই জমিদার বাড়িটি প্রায় ১ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ০.৫ কিলোমিটার প্রস্থ বিশিষ্ট প্রাচীরঘেরা যেখানে রয়েছে লোহার ঘর, রোকেয়া মহল, রাণীর পুকুরঘাট, ছোট তরফ দাউদ মহল এবং বাড়িসংলগ্ন মোগল স্থাপত্যের আদলে গড়া মসজিদ একটি ঐতিহাসিক স্থাপত্য। মোগল ও চৈনিক স্থাপত্যের মিশেলে নির্মিত জমিদার বাড়িটি প্রথম দর্শনেই আপনার মন কেড়ে নেবে।
সীমানা প্রাচীরের ভেতরে অবস্থিত মোগল স্থাপত্য শিল্পের নিদর্শন রোকেয়া মহল; যা প্রতœতাত্ত্বিক নিদর্শনের মর্যাদা পাওয়ার দাবি রাখে। অথচ এটি আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। যেভাবে যাবেনঃ ঢাকার মহাখালী থেকে বেশ কয়েকটি পরিবহনের বাস টাঙ্গাইলের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। সেগুলোতে চড়ে আপনি করটিয়া বাইপাস এর কাছে নেমে গিয়ে একটি রিকশা নিয়ে চলে যান করটিয়াা জমিদার বাড়ি।
19-মানিকগঞ্জ তেওতা জমিদার বাড়ি (Manikgonj Teota jomidar bari)
20*AtharoBari Jomidar Bari | আঠাবাড়ি জমিদার বাড়ি
21-লক্ষন সাহার জমিদার বাড়ী, ডাঙ্গা, নরসিংদী (Lokkhon Shaha Jamidar Bari)
22-সুদান সাহার জমিদার বাড়ী, ডাঙ্গা, নরসিংদী (Shudan Shaha Jamidar Bari)
23-বালাপুর নবিন সাহার জমিদার বাড়ী, মাধবদি, নরসিংদি (Balapur Nabin Shaha Jamider Bari)
24-Srifaltoli Jamidar bari, Kaliakoir, Gazipur, Bangladesh.
https://youtu.be/CaEARMtkhB4
25- Baliati jamidar bari (বালিয়াটি জমিদার বাড়ি) Manikganj,Saturia
26-পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি
Historical place in Bangladesh, Pakutia jomindar house is an important place, Many old King’s house in bangladesh , Pakutia landlord house has now been made a government degree college. .
বাংলাদেশে ঐতিহাসিক স্থান এর মধ্যে পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি একটি উল্লেখ যোগ্য স্থান , অনেক পুরোনো রাজ্ বাড়ি এটি ,পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি এখন সরকারি ডিগ্রি কলেজ করা হয়েছে।
Pakutia Jomidar Bari that resides under the administration of Nagorpur of Tangail district. This Jomidar Baricomplex comprises of three main buildings. Out of these three, one is much larger compare to other twos. The larger one is using as a Degree college these days and also the college authority holds the ownership of other two edifices as well. But they have rented that to other organization.
27-NAGARPUR jamidar bari
28-Muktagaccha Rajbari. মুক্তাগাছা রাজবাড়ী)
29-Bangladeshi 1000 year old relic
A joint team of archaeologists from Bangladesh and China recently unearthed a thousand year old Buddhist temple with unique architectural features at Nateshwar of Tongibari upazila in Munshiganj—home of second most revered Buddhist saint Atish Dipankar. In this video our reporter Pinaki Roy takes you to the archaeological site to show you the ancient relics along with brick laden roads and meditation centre that dates back to the time Dipankar lived (980–1054 AD) in the region.
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন