ভিজিট ভিসায় যেতে চায় আমেরিকা,কানাডা,অষ্টেলিয়া বা ইউরোপের মতো কোন দেশে তাদের জন্য
ভিজিট ভিসায় যেতে চায় আমেরিকা,কানাডা,অষ্টেলিয়া বা ইউরোপের মতো কোন দেশে তাদের জন্য………
শত ব্যস্ততার মাঝেও কার না ভালো লাগে একটু ঘুরে বেড়াতে । আমরা কেন ভ্রমণ করি? ঘুরে বেড়াতে ইচ্ছা হয় বলেই। শরীর এবং মনের প্রফুল্লতা অর্জনের জন্যও। যেহেতু রোমাঞ্চকর স্থানে সময় কাটানো ভালোলাগার বিষয়। মনে স্বস্তিও আনে। কেননা ভ্রমণেও আছে নানান রকমের উপকারিতা। সেটা স্বাস্থ্যের জন্যও। তাই জীবনের কিছুটা অংশ থাক না রাখা ভ্রমনের জন্য ।
যারা ভিজিট ভিসায় যেতে চায় আমেরিকা,কানাডা,অষ্টেলিয়া বা ইউরোপের মতো কোন দেশে, সেখানে গিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে কিংবা কোনভাবে থেকে সেটেল্ড হতে চায় তাদের সম্পর্কে ,বাংলাদেশের বর্তমানের পরিস্হিতি ও আর্থসামাজিক দিক বিবেচনা করে বিভিন্ন জন বিশ্বের উন্নত দেশগুলিতে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন এর চেষ্টা করে।
অত্যন্ত দুঃখ জনক হলেও সত্যি আমাদের সমাজে কিছু অসৎ প্রতারকের সামান্য স্বার্থের বলি হয়ে ধংস হয়ে যায় সুন্দর কিছু জীবন।আমার একটি পোষ্টএক মাধ্যমে আমার সম্পুর্ন কথাগুলি বুঝাতে সম্ভবনয় তাই পরপর কয়েকটি লিখা পোষট প্রয়োজন ।আমি সত্যিকার অর্থে একজন লেখকনই,এ ছাড়াও আমার লিখা পোষ্ট কোন দূতাবাসের নিয়ম নয় আমার সম্পূর্ন একক মতামত ।আমার লিখা যদি আপনর কিছুটা সচতনতা তৌরি করতে পারে তাহলেই আমি স্বার্থক।যেহেতু আমি সকল ব্লগার ভাইদের চেয়ে নতুন এবং ছোট ভুল করাটা আমার অধিকার এর মাঝে আছে।তাই আমার ভুল ভ্রান্তি ক্ষমাকরে শিখিয়ে নিবেন আশায় থাকবো। ভিসা সংক্রাত প্রশ্নের উত্তর দিতে চেষ্টা করবো। আজ আমি শুধুমাত্র আমেরিকার ভিজিট ভিসা সংক্রান্ত একটি অংশের আলোচনা করছি।
USA যেতে আগ্রহীদের আজকের এই লিখা সংক্ষিপ্ত পরিসরে সামগ্রিক ভাবে ভিসা পাওয়া সংক্রান্ত ধারণা পেতে সাহায্য করবে। অনেকের কাছে “আমেরিকা যাওয়াস্বপ্ন পূরণ বা সোনার হরিণ ধরতে পারার মত ব্যাপার।নন-ইমিগ্রান্ট ভিসার আবেদন করে কোন উদ্দেশ্যে সীমাবদ্ধ সময়ের শর্তে আমেরিকা প্রবেশে পথ খোলা আছে সবার জন্য। ভিজিটিং ভিসা নিয়ে যে কেউ প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ব্যবসা,চিকিৎসা,পরিদর্শন বা অবকাশ যাপনের জন্য আমেরিকা যেতে পারেন। দেশের বাইরে যেতে চাইলে প্রথমে প্রশ্ন আসে কিভাবে এবং কোথায় আবেদন করতে হয়। কেননা আবেদনের মাধ্যমেই ভিসার মূল প্রক্রিয়া শুরু হয়।চলুন জানা যাক প্রয়োজনীয় সেই সব ধাপ সমূহ। নানা প্রক্রিয়ায় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ প্রবেশ করছে। অনেকেই ভিসা আবেদন সর্ম্পকে সঠিক ধারণা থাকে না বলে ইচ্ছা এবং যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও যেতে পারেনা।
আমেরিকা,কানাডা,অষ্টেলিয়া বা ইউরোপের মতো কোন দেশে টুরিষ্ট ভিসা প্রত্যশি হলে আপনাকে কিছু নিয়ম এর উপর বিস্তারিত ধারনা থাকতেহবে। প্রতিটি দেশ অবশ্যই তাদের নিজস্ব কিছু নিয়ম নিতির মাধ্যমে শতভাগ নিজস্ব স্বার্থ রক্ষাকরে থাকে । প্রতিটি দেশ প্রতি বৎসর কোটি কোটি টাকা খরচ করে তাদের নিজস্ব নিরাপত্তা রক্ষা করার প্রয়াসে।
লক্ষ্য করুন বাংলাদেশ থেকে যারা মধ্যপ্রাশ্চ্য সহ বিভিন্ন দেশে কাজ করার অনুমতি নিয়ে য়ায় তারা আরবি ভাষা জানতে হবে এমন কোন সর্তারোপ করেনা।কিন্তু আই ই এল টি এস,টোফেল এর মত ইংরেজী বাধ্যতামুলক করার কারন কি্? বাংগালীরা তো সেখানে তাদের ইংরেজি বিষয়ের উপর শিক্ষকতা করতে যাচ্ছেন না।ভাষা বলতে যা বুঝায় ত হলো মানুষ মনের ভাব প্রকাশ করার জন্য যে সকল ধ্বনি বা শব্দ সমুহ উচ্চারন করে থাকে তাকে ভাষা বলে।
বিগত ৪০ বৎসর এ ভাষা জনিত সমস্যায় বাংলাদেশী কোন কর্মীর কর্ম ক্ষেত্রে সমস্যা হয়েছে বলে আমার জানানেই। কিন্তু বাংলাদেশী কর্মীরা অতিস্বল্প সময়ে যে কোন ভাষা শিখতে পারে বলে অনেক সুনাম আছে। আসলে ভাষার দোহাই দেয়াটা শুধুমাত্র সুক্ষ একটি কৌশল মাত্র। তারা ভালো করে জানে বাংলাদেশে আই.ই,এল,টি,এস পরিক্ষায় ৬ এর উপর পাওয়া ছাএ গুলো এদেশের সর্বোচ্চ ভালো ছাত্র।একটি হিসাবে দেখাযায় বাংলাদেশে একজন শিক্ষার্থী সধারন ভাবে বিএ পাশ করা পর্য়ন্ত তার পিছনে পরিবারের খরচ হয় ৩০লক্ষাধিক টাকা কিন্তু আমরা এই হিসাব কখনো করিনা ঐ শিক্ষার্থীর পেছনে রাষ্টের খরচ ও কিন্তু কোন অংশেকম নয় বরং পরিবারের খরচএর চাইতে বেশী হয়। এছাড়াও গত বৎসর কানাডায় গড়ে ইমিগ্রান্টরা ডলার নিয়ে আসে দুই লক্ষ পঞাশ হাজার এর বেশী ।USA হিসাব প্রকাশ করেনি।তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারছেন উন্নত দেশগুলি চায় ডিম পাড়া মুরগী। অর্থাৎ আপনাকে মনে রাখতে হবে যেকোন অবস্হায় আপনাকে প্রমান করতে হবে আপনি একজন স্বচ্ছল ও আপনি একজন কর্মদক্ষ ব্যক্তি ।আপনি সে দেশে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বেড়াতে যাচ্ছেন পরবর্তিতে দেশে পর্ত্রাবর্তন করবেন। অভিজ্ঞতার সনদ অভিজ্ঞতার মাধ্যমে অর্জন করতে হয় ।যা কখনো নকল করা সম্ভব নয় এই সনদ থাকবে আপনার দৃষ্টিতে ও চেহারায় ।
আমেরিকার টুরিষ্ট ভিসা
আমাদের দেশের সাধারন মানুষ আমেরিকার টুরিষ্ট ভিসা সর্ম্পকে তেমন কোন সঠিক ধারনা পায়না তাই ভিসা সংক্রান্ত বিষয়ে যে কোন ভাবেই মানুষ প্রতারনার স্বীকার হয় । একটি মজার বিষয় হচ্ছে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রতারনার স্বীকার হচ্ছে একজন শিক্ষিত মানুষ আর প্রতারিত করছে একজন সামান্য শিক্ষিত বা সম্পূর্ন অশিক্ষিত মানুষ। তাই সকলের প্রতি অনুরোধ সুন্দর ডেকরেশন করা অফিস বা সুন্দর চেহারার পরামশক আপনার ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে কোন রকমের সহয়োগীতা করেনা।ভিসা পাওয়া না পাওয়ার বিষয়ে মূল ভূমিকা হচ্ছে ,আপনাকে সঠিক পক্রিয়ায় এইদেশে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসাবে উপস্হপন করা ।আপনাকে য়ৌক্তিক ভাবে ভিসা প্রাপ্তির আবেদন করতে হবে।যৌক্তকতা প্রমান করা ভিসা প্রাপ্তির প্রধান শর্ত।
মনে রাখবেন, ইউ এস এ'র ভিসা কখনও কন্ট্রাকে হয় না। কেবলমাত্র ইউ এস এ্যাম্বাসিই ভিসা দেওয়ার ক্ষমতা রাখে, অন্য কেউ না। আমরা জানি ইউ এস এ্যাম্বাসিতে দুই নাম্বারি কাজের কোন সুযোগ নাই।যারা বলে ভিসা করে দিবো সমস্যা নাই, তারা আসলে আপনার সাথে মিথ্যা বলে। আর আপনি তাদের কথা বিশ্বাস করলেই প্রতারিত হবেন।
B-1/B-2 ভিসাঃ এটি মূলত ট্যুরিষ্ট বা পর্যটক ভিসা। যারা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে আসতে চায় এবং যারা অবকাশ যাপন করতে চায় তাদের জন্য উন্মুক্ত বলা যায়। তবে এই ভিসায় এসে চাকরি করার কোন অনুমোদন নেই
আমাদের জানতে হবে ও বুঝতে হবে
1. বি-১ ও বি-২ ভিসা কি?
2. কোন ক্ষেত্রে আপনি বি-১ ক্যাটাগরিতে ভিসা পেতে পারেন ?
3. আপনার কোন ধরনের প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষ বি-২ ভিসা ক্যাটাগরিতে ভিসা প্রদান করবে?
4. ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ আপনার কাছ মূলত থেকে কি জানতে চাইবে?
5. আপনার কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন হতে পারে?
6. আপনার কোন সনদ পত্রটি আমেরিকান ভিসা প্রাপ্তিতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখতে সহায়ক হবে?
7. শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ কি সাথে রাখাটা জরুরি?
8. শিক্ষা যোগ্যতার সনদের সাথে আরো কি ধরনের সনদ সমুহ আপনার ভিসা প্রাপ্তিতে সহায়ক হতে পারে?
9. ভিসা আবেদন পত্র পূরনের পূর্বে আপনার কি ধরনের প্রস্তুতি নেয়া উচিত?
10. আমেরিকান দূতাবাসের ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে ইনভাইটেশন লেটার কেমন হ্ওয়া উচিত?
11. কোন ধরনের ব্যক্তি কি ভাবে ইনভাইটেশন লেটার ইস্যু করলে ভিসা প্রাপ্তিতে সহায়ক হয়?
12. বি-১ ও বি-২ ভিসা আবেদন পত্র জমা দেয়ার ক্ষেত্রে আবেদনের কোন প্রশ্নের দিকে বিশেষ ভাবে দৃষ্টি রাখতে হবে?
13. কোন প্রশ্নের উত্তর কি ভাবে দিলে ভিসা প্ওায়ার সম্ভাবনা আছে?
14. কোন প্রশ্নের উত্তর কি ভাবে দিলে ভিসা প্ওায়ার সম্ভাবনা অনেক অংশে কমে যায়?
15. আমেরিকা ভিসা প্ওায়ার ক্ষেত্রে আপনার ট্রাভেল ইতিহাসে কোন কোন দেশের ভিসা থাকলে আপনার ভিসা প্রাপ্তিতে সহায়তা হবে?
16. কোন দেশের ভিসা থাকলে আপনার ভিসা প্রদানের ক্ষেত্রে কিছুটা সজাগ দৃষ্টি রাখে?
17. আর্থিক সচ্ছলতা প্রমানের ক্ষেত্রে ব্যংক স্টেটমেন্ট কি বাধ্যতামূলক?
18. ব্যংক স্টেটমেন্ট ছাড়া আর কি কি ডিকুমেন্ট দ্বারা আপনার আমেরিকান ভিজিট ভিসা বা বি-১ বি-২ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সহায়ক হবে?
19. স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির দলিল বা প্রপার্টি এসেসমেন্ট কি ভাবে করবে?
20. আপনার বাড়তি সম্পদ এর মাঝে গাড়ি কি ভূমিকা রাখতে পারে?
21. আমেরিকান এম্বাসিতে ভিসা ইন্টার্ভিউ প্রদানের ক্ষেত্রে শারিরিক প্রস্তুতি নিতে হবে ,এই শারিরিক প্রস্তুতি কিভাবে নিতে হয়?
22. ভিসা ইন্টারভিউ এর পূর্বে মানুষিক প্রস্তুতি কি ভাবে নিতে হবে?
23. সাক্ষাতকার এর দিন কোন ধরনের পোষাক পরা উচিত?
24. ভিসা ইন্টারভিউ প্রদানের দিন কোন প্র্রশ্নের ভূল উত্তরের কারনে ৭৭%ভিসা মোট রির্ফিউজ এর ৭৭% হয়ে থাকে?
25. কি প্রক্রিয়ায় আপনি তিন ঘন্টা সময় এর উত্তর তিন মিনিটে তিন ঘন্টা বলার চাইতে ভালো ভাবে বুঝিয়ে দিতে পারবেন?
26. ভসা আবেদন করার সময় কোন প্রশ্নের উত্তরটি আপনার ভিসা প্ওায়ার ক্ষেত্রে ৮০% সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলতে পারে?
27. আই কন্টাক কি?
28. বডি ল্যংগুয়েজ কি? ভিসা সাক্ষাতকার কালীন সময়ে আপনার বডি ল্যংগুয়েজ কেমন হ্ওয়া উচিত?
29. ভিসা সাক্ষাতকার এর সময় প্রয়োজনীয় ডকুমে›্টস সাজানোর কৌশল কি?
30. কোন পদ্ধতির মাধ্যমে ভিসা অফিসার কিছু জরুরি ডকুমেন্টস(যা আপনার পারসোনালিটি বাড়িয়ে তুলতে সহায়ক করে)দেখতে বাধ্য হয়ে যায়?
31. কোন কারনে ভিসা অফিসার আপনার কোন ডকুমেন্টস না দেখেই রিফিউজ লেটার ধরিয়ে দিবে?
32. ভিসা অফিসারের সাথে সাক্ষাতকালীন সময়ে কোন ধরনের ভাষা ব্যবহার করা সম্পূর্ন রূপে অনুচিত?
33. কোন ধরনের ভাষা ব্যবহার করলে আপনার দেয়া প্রশ্নের উত্তর সহজেই ভিসা অফিসারকে সহজেই বুঝাতেপারবেন?
34. ভিসা সাক্ষাতকার গ্রহনের দিন এম্বাসিতে প্রবেশের পর থেকে সাক্ষাতকার পূর্ব শেষ করার পূর্ব পর্যন্ত যেই ধরনের কাজগুলি করা থেকে সাবধান থাকতে হবে?
ট্রেডফেয়ার বা মেলা,
আমাদের দেশে কিছু পরামর্শক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যাদের প্রধান উদ্দেশ্যই হচ্ছে সাধারন মানুষের সাথে প্রতারনা।এই প্রতিষঠানের প্রতারনার প্রথম কৌশল হচ্ছে ট্রেডফেয়ার বা মেলা,আসলে আমাদের জানতে হবে মেলার যেতে হলে আমাদের কি কি যোগ্যতা থাকা অত্যবশ্যকিয় ইউরোপ বা আমিরেকার মতো দেশে মেলার অংশ গ্রহন করতে হলে যে ধরনের যোগ্যতা প্রয়োজন আপনার সচেতনতা ও সাধারন দুই একটি প্রশ্নের উত্তর আপনাকে নিরাপদ করতে পারে পারে প্রতারক চক্র থেকে। এই দেশে মোট জনসংখ্যা ষোল কোটি যদি একশতজনএর মাঝে একজন বিদেশ যেতে আগ্রহী থাকে তাহলে ষোল লক্ষ বিদেশ যেতে আগহী আছে।সেক্ষেত্রে বড় বড় বিলবোড টানানোর প্রয়োজন কেন।
।আপনার প্রতিষ্ঠান কি সেই মানসম্পন্ন ?প্রথম শ্রেনির কোম্পানি অনুযায়ী কি ধরনের ডকুমেন্টস,লাইসেন্স,ব্যংক সলভেন্সিআপনার আছে। কোম্পানী প্রফাইল,প্রডাক্ট্ ক্যটালগ ,আপটুডেট ওয়েব সাইট কি আপনার আছে।
1. আপনার ব্যাবসায়িক ডকুমেন্ট কি কি?
2. আপনার প্রতিষ্ঠান কি বাংলাদেশে প্রথম শ্রেনীর প্রতিষঠান হিসাবে মানসম্পন্ন ?
3. প্রথম শ্রেনির কোম্পানি অনুযায়ী কি ধরনের ডকুমেন্টস,লাইসেন্স,ব্যংক সলভেন্সিআপনার আছে। কোম্পানী প্রফাইল,প্রডাক্ট্ ক্যটালগ ,আপটুডেট ওয়েব সাইট কি আপনার আছে।
4. লিমিটেড কোম্পনির ক্ষেত্রে কোন পদবি আপনার ভিসা প্রাপ্তিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে,এবং কি ডকুমেন্ট বাধ্যতামূলক ভাবে আপনার কাছে থাকা জরুরি?
5. )আপনার প্রতিষ্ঠান কতৃক উৎপাদিত বা বিপনন কৃত পণ্য কি আন্তজাতিক ষ্টান্ডার্ড মানসম্পন্ন?
6. আপনার প্রতিষ্ঠান কি বাংলাদেশে আয়োজিত কোন আন্তজাতিক মানের মেলার অংশ গ্রহন করছে ?
7. বাংলাদেশ ছাড়াও দেশের বাহিরে অন্য কোন দেশে আন্তজাতিক ট্রেডফেয়ারে অংশ গ্রহন করেছে কি না?
8. যে দেশের মেলার অংশ গ্রহন করতে আগ্যহী সে দেশের সাথে বাংলাদেশের যে চেম্বার অফ কমার্স নামে ১টি সংগঠন আছে এই মেলাআয়োজনে বাংলাদেশে প্রতিিষি্ঠত সেই চেম্বার অফ কমার্স এর ভূমিকা কি?
9. আপনার অংশগ্রহনের উদ্দেশ্য কি
10. আপনি কি ক্রেতা নাকি বিক্রেতা?
11. আপনি ক্রেতা হয়ে থাকলে জানতে হবে আপনি যেই ধরনের পন্য আমদানী করতে আগ্রহী বিগত দিনে ঐ পণ্য বা ঐ ধরনের পণ্য কোন দেশ হইতে আমদানী আমদানী করা হয়।
12. আপনার প্রতিষ্ঠানের কোন কোন বিষয়ের উপর ভিসা অফিসার বিশেষ বিশেষ ভাবে সু দৃষ্টি দেয়?
13. কোম্পানির ব্যাবসা পরিচালনার জন্য ব্যবহারিত সরকারি ডকুমেন্ট ছাড়া যে ধরনের ডকুমেন্ট যেমন, লেটার হেড,পন্য ক্যাটালগ,কুরিয়ার ফাইর কভার , বিসনেস কার্ড কি ভাবে প্রস্তুত করা উচিত?
14. আপনার কোম্পানির ্ওয়েব সাইটে কি কি বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে?
15. টেড ফেয়ার বা মেলায় অংশ গ্রহন করার ক্ষেত্রে কি কি বিষয়ের উপর দৃষ্টি রাখা অত্যন্ত জরুরি?
16. কোন ধরনের মেলায় এবং কোন পন্য সেবার ক্ষেত্রে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ ভিসা প্রদানে অনিহা প্রকাশ করে?
17. কোন ধরনের মেলায় ,কোন ধরনের প্রস্তুতি আপনার ভিসা প্রাপ্তিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে?
18. মেলার ক্ষেত্রে ভেনু বা স্থান ভাড়া কি ভাবে পরিশোধ করবেন ?
19. কোন মেলায় কোন ধরনের পন্য আমদানি বা রপ্তানি বিষয়ে ডকুমেন্ট কি কি?
20. বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় কি পন্য রপ্তানি করা হয়?
21. বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় রপ্তানি করার ক্ষেত্রে কোন কোন পন্যের জন্য কি কি ধরনের পরিক্ষা করা হয় এবং পরিক্ষার ফলাফল সহ রির্পোট
মনে রাখবেন, ইউ এস এ'র ভিসা কখনও কন্ট্রাকে হয় না। কেবলমাত্র ইউ এস এ্যাম্বাসিই ভিসা দেওয়ার ক্ষমতা রাখে, অন্য কেউ না। আমরা জানি ইউ এস এ্যাম্বাসিতে দুই নাম্বারি কাজের কোন সুযোগ নাই।যারা বলে ভিসা করে দিবো সমস্যা নাই, তারা আসলে আপনার সাথে মিথ্যা বলে। আর আপনি তাদের কথা বিশ্বাস করলেই প্রতারিত হবেন।
উদ্দেশ্যের ধরণ অনুযায়ী কিসের অনুমোদন আছে আর কিসের নেই। যার বিকল্প হলে নেতিবাচক অনেক কিছু হতে পারে।
ব্যবসায়িক (B-1)ভিসা হলে যা:
১) বিজনেস অ্যাসোসিয়েটস এর সাথে আলাপ আলোচনা করা যাবে।
২) ব্যবসায়িক,শিক্ষণীয়,পেশাগত কোন কনভেনশন বা কনফারেন্সে সামিল হতে পারবেন।
৩) ব্যবসায়িক চুক্তি সম্পাদন করতে পারবেন।
টুরিস্ট ভিসা(B-2) হলে যা:
১) দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করা।
২) আত্মীয় ,বন্ধুর বাসায় সাক্ষাৎ করা।
৩) চিকিৎসা সেবা গ্রহণ।
৪) সামাজিক,ভ্রাতীয় সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা।
৫) বিভিন্ন খেলাধুলা,সংগীত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা । (তবে পারিশ্রমিক ব্যতীত হলে)।
৬) স্বল্প সময়ের (১/২ দিনের)অবকাশমূলক কোন প্রশিক্ষণ গ্রহণ। যা একাডেমিক ক্রেডিট সংশ্লিষ্ট না। যেমনঃ রান্নার প্রশিক্ষণ।
ভিজিটিং ভিসায় যেসব কার্যক্রমের অনুমোদন নেই:
• ১) একাডেমিক পড়াশুনা করা যাবে না।
২) বেতন ভিত্তিক কোন ধরণের কাজে যুক্ত হওয়া যাবে না।
৩) পারিশ্রমিকের বিনিময়ে কোন রকম কনসার্ট,প্রদর্শনী,অভিনয় করা যাবে না।
৪) প্রেস,রেডিও,সংবাদপত্র সহ অন্যান্য তথ্যমূলক মাধ্যমে কাজ করা যাবে না।
৫) অবৈধ পন্থায় স্থায়ী বসবাস করা যাবে না
https://www.youtube.com/watch?v=XlyWYnqATQM
সুন্দর ডেকরেশন করা অফিস বা সুন্দর চেহারার পরামশক আপনার ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে কোন রকমের সহয়োগীতা করেনা।ভিসা পাওয়া ন পাওয়ার বিষয়ে মূল ভূমিকা হচ্ছে ,আপনাকে সঠিক পক্রিয়ায় এইদেশে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসাবে উপস্হপন করা ।বড়বড় এড দেয়া প্রতিষ্ঠান্ গুলি যদি অতিতে ভিসা করার বিষয়ে সত্যিকার অর্থে কোনপ্রকার ভূমিকা রাখতে পারতো তাহলে কখনোই তাদের বিলবোড ভাড়া বা ফেসবুক নিয়ে বসে থাকতে হতোনা ।আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখাযায় অনেকেই দাবী করে করে তারা অনেক বৎসর এর অভিজ্ঞতা সম্পন প্রতিষ্ঠান এটি একটি হাস্যকর বিষয় ।
আরেক ধরনের প্রতারনা হচ্ছে আগে টাকা লাগবেনা।এই শ্রেনীর প্রতিষ্ঠান গুলি অত্যান্ত ভযংকর। আপনি সেখানে ব্যবহার হবেন ঔষধ পরিক্ষাগারের ইদুর এর মতো।
এমন একজন মানুষ বংলাদেশে বর্তমানে আপনার পেশাগত কাজ নিয়ে এমনভাবে শতভাগ সন্তুষ্ট যে পৃথিবীর কোনদেশে আপনাকে এই অবস্হানের চেয়ে বেশি বড় সুবিধা দিতে পারবে না এ বিষয়কে আপনে দৃড় ভাবে বিশ্বাস করেন ।তবে মিথ্যে কোন কাগজও আপনার ভিসা পাওয়ার জন্য বাড়তি কোন সুবিধা করতে পারবে না।আপনার অভিজ্ঞতা,বয়স,আপনার ব্যক্তিত্ব,শাররিক গঠন,মানষিকতা এই সকল বিষয় আপনাকে ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে সহয়োগিতা করতে পারে।
মনে রাখবেন ভিসা এপ্রুভাল দেয় স্ব স্ব দেশের ইন্টারিওর অফিস । এখানে কোন তৃতীয় বেক্তি বা পক্ষের কোন ক্ষমতাই নেই ভিসা এপ্রুভ করার। হয়ত কিছু লোক বলতে পারে যে, আমাদের সাথে দূতাবাস র লিংক রয়েছে। সুতরাং আমরা লভিং করে আপনার ভিসা করিয়ে দিতে পারব। এই ধরনের তথ্য সম্পূর্ণ বানোট এবং মিথ্যাচার।
আজ এপর্যন্ত আপনাদের সাড়া পেলে অল্প সময়েই নতুন পোষ্ট-
babullalon@gmail.com
01813151301
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন