ফেরাউন তো মিশরে নীল নদে ডুবে দলবল সহ মৃত্যু বরণ করে,তার লাশ কে কিভাবে মমী বানালো ।যদি মমী না বানায় তাহলে মিশরের জাদুঘরে রক্ষিত লাশ টি কার।

ফেরাউন তো মিশরে নীল নদে ডুবে দলবল সহ মৃত্যু বরণ করে,তার লাশ কে কিভাবে মমী বানালো ।যদি মমী না বানায় তাহলে মিশরের জাদুঘরে রক্ষিত লাশ টি কার।



আমরা যারা আজ সেই অন্ধকার গহ্বর থেকে বেরিয়ে এসেছি, তাদের কাছে ধর্মের ইতিহাসগুলি ভয়াবহ রকমের রূপকথা মনে হয়। ওসব পড়লে ভয়ে আমাদের গা শিউড়ে ওঠে, বিবমিষা লাগে প্রবল ঘৃণায়। পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে এই অপরাধে খ্রিস্টানরা বিজ্ঞানী ব্রুনোকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছিল, চিরবন্দি করে রেখেছিল বিজ্ঞানী গ্যালিলিওকে। ধর্মগুরুরা নির্বিচারে পুড়িয়ে মেরেছে নিরপরাধ মানুষকে রূপকথার ডাইনি আখ্যা দিয়ে। মুসলিম বিজেতারা কচুগাছের মতন মানুষ কেটেছে, জনপদ ধ্বংস করেছে, নিশ্চিহ্ন করেছে জ্ঞান-বিজ্ঞান শিল্প-সংস্কৃতির ভাণ্ডার। অহিংস বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ও প্রসারের জন্যও সম্রাট অশোক হত্যা করেছিল অগণিত মানুষ। এরকম ইতিহাস রয়েছে প্রায় সকল ধর্মেরই


---মিশরীয় ও সুমেরীয় সংস্কৃতি সন্বন্ধে যেমন বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে, সিন্ধু উপত্যকার সংস্কৃতি সন্বন্ধে তেমন পাওয়া যায় নি। আমরা জানতে পারি খৃষ্টপূর্ব ২৫০০ শতাব্দীর এই নগরভিত্তিক সংস্কৃতি ভারতের উত্তর পশ্চিম অঞ্চলে এক বিস্তৃত ভূখন্ডে ছড়িয়ে পড়েছিল। পাঞ্জাব হতে সিন্ধু নদীর মোহনা পর্যন্ত এবং পশ্চিমে পাহাড়ের কোল পর্যন্ত এই নগরভিত্তিক সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়েছিল। কিন্তু এই সমগ্র অঞ্চলে একই শাসকগোষ্ঠীর অধীন ছিল কিনা জানা যায় না। প্রধান অন্তরায় অন্য জায়গার যেমন লিখিত আকারে অনেক তথ্য সংগৃহীত ছিল, এখানে প্রত্নতাত্ত্বিক তেমন কিছু পাননি। প্রত্নতাত্ত্বিক আবিস্কারের মধ্যে লেখা পাওয়া গেছে; কিন্তু এখনও তার পাঠ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। সম্ভব হলে কিছু আলোকপাত হত; কিন্তু তা হতে এখনও আমরা বঞ্চিত আছি। তা সত্ত্বেও হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারোতে যে প্রত্নতাত্ত্বিক দ্রব্য পাওয়া গেছে তা হতে ধারণা করে যায়, এ অঞ্চলে এক উচ্চমানের নগরভিত্তিক সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিল।

মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা খুঁড়ে যে সব প্রত্নতাত্ত্বিক দ্রব্য আবিস্কৃত হয়েছে তা একটি উন্নত নগরভিত্তিক সংস্কৃতির পরিচয় দেয়। মহেঞ্জোদারো সিন্ধুনদের ডান দিকে সিন্ধু প্রদেশে স্থাপিত। হরপ্পা রাভি নদীর বাম দিজে পাঞ্জাবে অবস্থিত। হরপ্পা সংস্কৃতি এই দুটি নগরকে কেন্দ্র করে তাদের আশেপাশে গড়ে উঠেছিল। তাদের সংস্কৃতির মানের উচ্চতা সন্বন্ধে ধারণা করবার জন্য সেখানে আবিস্কৃত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের ভিত্তিতে যে তথ্য পাওয়া গেছে তার একটি সংক্ষিপ্ত পরিচয় নীচে দেওয়া হল
এই সংস্কৃতি সন্বন্ধে স্টুয়ার্ট পিগোট তাঁর গ্রন্থে এইরূপ লিখেছেনঃ(পৃঃ ১৫৩)
হরপ্পার সংস্কৃতির যে প্রত্নতাত্ত্বিক তথ্য পাওয়া যায় তার থেকে যুক্তিসম্মতভাবে এই সিদ্ধান্ত করা যায় যে, এটি এমন একটি রাজ্য ছিল যা চুড়ান্ত ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রাজ্য কর্তৃক শাসিত হত। তারা পুরোহিত শ্রেণী হতে নির্বাচিত হত। তারা দুটি কেন্দ্র হতে শাসনকার্য পরিচালনা করত এবং একটি বড় নাব্য নদী মুল সংযোগ সুত্রের কার্য সম্পাদন করত। এই দুটি নগর এবং খানিক পরিমাণে ছোট ঘরগুলির অধিবাসীদের ভরণপোষণের জন্য এবং তাদের খাদ্যশস্য সরবরাহের জন্য দ্বৃত্ত শস্য উৎপাদনের উপযুক্ত নিশ্চয় একটি সুবিন্যস্ত শস্য উৎপাদন ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল। প্রমাণ পাওয়া যায় গম এবং যব উৎপন্ন হত। মটরসুঁটি ও রাই উৎপাদনের প্রমাণ পাওয়া যায়। এরা যে তুলা উৎপাদন করত মহেঞ্জোদারোতে তার প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে।


আবিস্কার ও উদ্ভাবনের ফলে এমন একটি নূতন পরিবেশ সৃষ্টি হল যে আর একটি নূতন বিপ্লব এসে গেল। এতদিন প্রত্যেক গোষ্ঠী বা পরিবার আত্মকেন্দ্রিক এবং স্বয়ংনির্ভর ছিল। এখন আর তা সম্ভব হল না। এত ধরনের নূতন জীবিকা সৃষ্টি হয়েছে যে একই মানুষ সব শিক্ষা করে উঠতে পারত না। যে চাষ করত যে চাষ নিয়ে থাকল; যে পশুপালন করত সে পশু পালনে আত্মনিয়োগ করল। না না কারিগর শ্রেণী এল। কেউ নৌকা বানায়, কেউ রথ বানায়, কেউ বস্ত্র বয়ন করে, কেউ যন্ত্রপাতি তৈরী করে, কেউ মৃৎপাত্র নির্মাণ করে। এইভাবে শ্রমের প্রকারভেদে বিভিন্ন জীবিকা গড়ে উঠল। কাজেই সমাজের পুরাতন শ্রমের বিন্যাস আর বজায় রইল না। জীবিকা অনুসারে পেশা ভিন্ন ভিন্ন প্রকার হয়ে উঠল। ফলে জনসংখ্যা বাড়ল। এক নূতন শাসক সমাজ এল। তারা সংখ্যায় অল্প হলেও তাদের হাতে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হল। তারা কৃষকদের নিকট কর আদায় করতে লাগল। শহর গড়ে উঠল। দেশে অনেক নগর স্থাপিত হল। মিশরে রাজ্যশাসন চালিত হল রাজার তত্ত্বাবধানে। সুমেরু দেশে রাজ্য শাসনের দায়িত্ব এল পুরোহিত সম্প্রদায়ের ওপর।
তারা দেবতার অছি নিযুক্ত হয়ে রাজ্য শাসন করত, কর আদায় করত।

এখন আর শুধু সাধারণ গৃহস্থের জন্যে ছোট গৃহ নির্মাণ হয় না। রাজপুরুষদের জন্য প্রাসাদ নির্মিত হল। সুমেরু দেশে দেবতার জন্য বিরাট মন্দির গড়া হল। তা যে কৃত্রিম পাহাড়ের উপর স্থাপিত হল তার নাম হল জিগ্গারাট (Ziggurat)। মিশরে রাজাকে কবর দেবার জন্য বিরাট পিরামিড নির্মাণ হল। এইভাবে সমাজের রূপ একেবারে পরিবর্তিত হয়ে গেল। একেই দ্বিতীয় বিপ্লব বলা হয়।এইভাবে খৃষ্টপূর্ব ৩০০০ শতাব্দীতে নগরভিত্তিক সংস্কৃতি গড়ে ওঠায় মানব সংস্কৃতির রূপ একেবারে পরিবর্তিত হয়ে গেল। এই পরিবর্তন মিশর দেশ, সুমেরু এবং সিন্ধু উপত্যকায় মোটামুটি একই সময়ে সংঘটিত হয়েছিল। ছোট ছোট কৃষকের খামার আর তখন সমাজ বিন্যাসের উপাদান রইল না; সমাজ বিন্যাস বেশ জটিল আকার ধারণ করল। রাষ্ট্র এল সবার উপরে। তার তত্ত্বাবধানে রইল নানা শ্রেণী। তাদের কেউ প্রাথমিক উৎপাদক, কেউ নয়। সমাজে শ্রেণীভেদ এল। প্রথম শ্রেণীতে স্থান পেল রাজ পরিবারের মানুষ, পুরোহিত, মশীজীবী এবং রাজপুরুষ। তারপর স্থান পেল বিভিন্ন শ্রেণীর কারিগর, পেশাদার সৈন্য এবং শ্রমিক। সবার নিম্নস্তরে অর্থনৈতিক বিন্যাসের ভিত্তি হিসাবে রইল কৃষিজীবী। এই সব অঞ্চলের মাটি খুঁড়ে প্রত্নতাত্ত্বিক কৃষির যন্ত্র এবং গৃহে উৎপাদিত ব্যবহার্য দ্রব্য পেল না। পরিবর্তে পেল আসবাব-পত্র, অস্ত্র, উন্নত ধরনের মৃৎপাত্র, অলংকার এবং নানা বিলাস দ্রব্য। গৃহস্থের গৃহের ভগ্নাবশেষের পরিবর্তে প্রত্নতাত্ত্বিক পেল স্মৃতিমন্দির, দেবমন্দির, প্রাসাদ এবং কারখানার ভগ্নাবশেষ।


এই সংস্কৃতি ছিল নগর ভিত্তিক সংস্কৃতি। মিশর, সুমেরু ও সিন্ধু উপত্যকায় মোটামুটি একই ধরনের এই নগরভিত্তিক নূতন সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিল। এই দেশগুলির মধ্যে বাণিজ্যের আদানপ্রদান ছিল। অবশ্য বিভিন্ন দেশে উৎপাদিত পণ্যদ্রব্যের মধ্যে স্থানগত বিভিন্নতা ছিল। তবে তা মৌলিক নয়। মোটামুটি একই ধরনের পণ্য উৎপাদিত হত। অর্থাৎ তারা সকলেই একই প্রযুক্তি বিদ্যা আয়ত্ত করতে পেরেছিল।
তিনটি দেশেই সংস্কৃতির বেশ উচ্চমানে আরোহণ করেছিল। তবে বর্তমান প্রসঙ্গে মিশর ও সুমেরীয় সংস্কৃতির বিস্তারিত বিবরণ দেবার প্রয়োজন দেখা যায় না। সিন্ধু উপত্যকার সংস্কৃতির সহিত বরং আমাদের একটু পরিচিত হওয়া প্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে।


মিশরীয় ও সুমেরীয় সংস্কৃতি সন্বন্ধে যেমন বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে, সিন্ধু উপত্যকার সংস্কৃতি সন্বন্ধে তেমন পাওয়া যায় নি। আমরা জানতে পারি খৃষ্টপূর্ব ২৫০০ শতাব্দীর এই নগরভিত্তিক সংস্কৃতি ভারতের উত্তর পশ্চিম অঞ্চলে এক বিস্তৃত ভূখন্ডে ছড়িয়ে পড়েছিল। পাঞ্জাব হতে সিন্ধু নদীর মোহনা পর্যন্ত এবং পশ্চিমে পাহাড়ের কোল পর্যন্ত এই নগরভিত্তিক সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়েছিল। কিন্তু এই সমগ্র অঞ্চলে একই শাসকগোষ্ঠীর অধীন ছিল কিনা জানা যায় না। প্রধান অন্তরায় অন্য জায়গার যেমন লিখিত আকারে অনেক তথ্য সংগৃহীত ছিল, এখানে প্রত্নতাত্ত্বিক তেমন কিছু পাননি। প্রত্নতাত্ত্বিক আবিস্কারের মধ্যে লেখা পাওয়া গেছে; কিন্তু এখনও তার পাঠ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। সম্ভব হলে কিছু আলোকপাত হত; কিন্তু তা হতে এখনও আমরা বঞ্চিত আছি। তা সত্ত্বেও হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারোতে যে প্রত্নতাত্ত্বিক দ্রব্য পাওয়া গেছে তা হতে ধারণা করে যায়, এ অঞ্চলে এক উচ্চমানের নগরভিত্তিক সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিল।
মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা খুঁড়ে যে সব প্রত্নতাত্ত্বিক দ্রব্য আবিস্কৃত হয়েছে তা একটি উন্নত নগরভিত্তিক সংস্কৃতির পরিচয় দেয়। মহেঞ্জোদারো সিন্ধুনদের ডান দিকে সিন্ধু প্রদেশে স্থাপিত। হরপ্পা রাভি নদীর বাম দিজে পাঞ্জাবে অবস্থিত। হরপ্পা সংস্কৃতি এই দুটি নগরকে কেন্দ্র করে তাদের আশেপাশে গড়ে উঠেছিল। তাদের সংস্কৃতির মানের উচ্চতা সন্বন্ধে ধারণা করবার জন্য সেখানে আবিস্কৃত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের ভিত্তিতে যে তথ্য পাওয়া গেছে তার একটি সংক্ষিপ্ত পরিচয় নীচে দেওয়া হল।

শহর দুটি চতুর্ভুজ আকারে নির্মিত। মাঝখানে একটি দুর্গের মত অট্টালিকা একটি উচ্চ বেদীর উপর স্থাপিত ছিল। তার উপরের অংশে কতকগুলি গৃহ ছিল। মনে হয় সেগুলি কোনও আনুষ্ঠানিক কাজের জন্য ব্যবহৃত হত। তার আশেপাশে ছিল রাস্তা। সেই রাস্তার দুধারে সারি সারি বাড়ী ছিল। তার বাইরে ছিল শ্রমিক শ্রেণীর ঘর। তারা নানা শিল্পে কাজ করত।

এই সংস্কৃতি সন্বন্ধে স্টুয়ার্ট পিগোট তাঁর গ্রন্থে এইরূপ লিখেছেনঃ(পৃঃ ১৫৩)

হরপ্পার সংস্কৃতির যে প্রত্নতাত্ত্বিক তথ্য পাওয়া যায় তার থেকে যুক্তিসম্মতভাবে এই সিদ্ধান্ত করা যায় যে, এটি এমন একটি রাজ্য ছিল যা চুড়ান্ত ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রাজ্য কর্তৃক শাসিত হত। তারা পুরোহিত শ্রেণী হতে নির্বাচিত হত। তারা দুটি কেন্দ্র হতে শাসনকার্য পরিচালনা করত এবং একটি বড় নাব্য নদী মুল সংযোগ সুত্রের কার্য সম্পাদন করত। এই দুটি নগর এবং খানিক পরিমাণে ছোট ঘরগুলির অধিবাসীদের ভরণপোষণের জন্য এবং তাদের খাদ্যশস্য সরবরাহের জন্য দ্বৃত্ত শস্য উৎপাদনের উপযুক্ত নিশ্চয় একটি সুবিন্যস্ত শস্য উৎপাদন ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল। প্রমাণ পাওয়া যায় গম এবং যব উৎপন্ন হত। মটরসুঁটি ও রাই উৎপাদনের প্রমাণ পাওয়া যায়। এরা যে তুলা উৎপাদন করত মহেঞ্জোদারোতে তার প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে।
যে সব পশু পালিত হত তাদের মথ্যে কুঁজযুক্ত ষাঁড় অন্যতম। এ ছাড়া মহিষ, ছাগল, ভেড়া, শূয়র গৃহপালিত পশু হিসাবে পালিত হত। কুকুরও যে পালিত হত তার প্রমাণ পাওয়া যায়। হরপ্পায় যে অস্থি পাওয়া গেছে তা হতে প্রমাণ হয় দু শ্রেণীর কুকুর পালিত হত। একটি ছিল বর্তমানে যে দেশী শ্রেণীর কুকুর পাওয়া যায় তাই এবং অপরটি আকারে বড় ম্যাসটিফ (mastiff) শ্রেণীর ছিল। হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারোতে উটের হাড়ও পাওয়া গেছে। সুতরাং অনুমান করে যায় উট পোষা হত। গাধা ও ঘোড়া পোষা হত। এমন কি হাতীও যে পোষা হত তারও প্রমাণ পাওয়া যায়


মিশরের পিরামিড সর্ম্পকে আমাদের ধারণা অত্যন্ত নিকটের,আমরা এক কথায় জানি ফেরআউন একজন রাজা ছিলেন।তিনি নিজেকে সৃষ্টি কর্তা্দাবি করতেন মুসা আঃ এর সাথে একাত্বতা ঘোষনা না করে । একপর্যায়ে আল্লাহর গজবে নীল নদে ডুবে মারা যায়।সমাপ্ত হয় ফারাও রাজবংশের আমরাতো এইটুকু জেনেই সন্তুুষ্ট ।বর্তমানে আমরা মিশরের যেই পিরামীড সর্ম্পকে জানি তা হচ্ছে সর্বশেষ তৌরি ।অনেক পিরামিড ধ্বংশ হওয়ার পরও বর্তমানে ২৯০ টির বেশী অবশিষ্ঠ রয়েছে।আসলে মিশরের এই ইতিহাস ৭০০০ বৎসরের পুরুানো ।আমরা কি কখনো জানতে চাই ফেরাউন বা রামশিষ ২ তো মিশরে নীল নদে ডুবে দলবল সহ মৃত্যু বরণ করে,তার লাশ কে কিভাবে মমী বানালো ।যদি মমী না বানায় তাহলে মিশরের জাদুঘরে রক্ষিত লাশ টি কার। হজরত মুসা নীলনদ পার হলো যার ভয়ে সেই ফেরাউেনের মৃত্যুর পর ,স্বদল বল নিয়ে এত বৎসর হাটলো কেন ?নদী পার হয়ে আবার মিশরে না যাওয়ার কারন কি?
অনেক প্রশ্ন থেকে য়ায়,,,,,,,,,,,,,,
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা মে, ২০১৮ ভোর ৪:২৬
এডিট করুন

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

The national flag Cambodia

world map

TOP 10 REASONS TO VISIT THAILAND