সিঙ্গাপুরে উচ্চশিক্ষা

সিঙ্গাপুরে উচ্চশিক্ষা 

 

সিঙ্গাপুর বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ একটি দেশ। বিশ্বে প্রচলিত প্রায় সব বিষয়েই পড়ার সুযোগ রয়েছে দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। এশিয়ার এই দেশটিতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে পড়াশোনার অনেক সুযোগ।
সিঙ্গাপুরে ব্যাচেলর ডিগ্রি, মাস্টার ডিগ্রি, ডক্টরেট ডিগ্রি ছাড়াও বিভিন্ন ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য আপনি আবেদন করতে পারেন। ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য সাধারণত তিন থেকে পাঁচ বছর ফুলটাইম পড়াশোনা করতে হয়। মাস্টার ডিগ্রির জন্য সাধারণত এক থেকে তিন বছর ও ডক্টরাল ডিগ্রির জন্য সাধারণত দুই থেকে পাঁচ বছরের ফুল টাইম স্টাডির প্রয়োজন হয়। সিঙ্গাপুরে অনেক খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ রয়েছে, তবে সীমিত আকারে। খণ্ডকালীন কাজের জন্য কর্তৃপক্ষের অনুমতির প্রয়োজন হতে পারে।

সিঙ্গাপুর পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যয়বহুল নগরী আর তাই বৃত্তি নিয়ে পড়াশোনা করতে না এলে খরচ জোগাতে হিমশিম খাওয়াই স্বাভাবিক। তবে আজ অন্য একটি উপায় বাতলে দেবার চেষ্টা করব।
সিঙ্গাপুরে বিশ্বের খ্যাতনামা অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা রয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে সান্ধ্যকালীন ক্লাস। এ সকল ক্লাসের জন্য উপস্থিতির ক্ষেত্রেও দেওয়া হয় শিথিলতা। ফি প্রদানের ক্ষেত্রেও থাকে কিস্তিতে প্রদানের সুব্যবস্থা। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে ব্যাংকের চুক্তির জন্য ক্ষেত্রভেদে নামমাত্র সুদে থাকে ঋণের ব্যবস্থাও। তবে এ জন্য যে কাজটি জরুরি তা হলো এ দেশে অবস্থান। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় দিচ্ছে ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুযোগ। তার মানে সিঙ্গাপুরের পড়াশোনা শুরু করে শেষ করা যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাসে। সিঙ্গাপুরের কর্মক্ষেত্রের ভাষা ইংরেজি। তাই বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হতে আলাদা করে আইইএলটিএস বা টোফেল টেস্টের দরকার পড়ছে না।
এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশি অনেকেই তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতাকে বাড়িয়ে নিচ্ছে ক্রমাগত। পরীক্ষার ফলাফলে ছাপিয়ে যাচ্ছে অন্য দেশীয়দের (সিঙ্গাপুরিয়ানসহ)। স্কুলগুলো স্থানীয় কিছু এজেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থী সংগ্রহ করে। স্কুল ভর্তি হতে ও ভর্তি পরবর্তী সহায়তায় এগিয়ে আসে। অবশ্য এ জন্য লাগবে সংকল্পবোধ ও ছাড় দেবার মানসিকতা। ইচ্ছা আর চেষ্টায় অনেক কিছুই সম্ভব। সেই সঙ্গে পড়াশোনার এ সুযোগ অনেকর জন্যই উন্মোচন করছে ক্যারিয়ারের নয়া দিগন্ত। সিঙ্গাপুরের বেড়ে উঠছে আর একটি ভিন্ন বাঙালি জাতি। হয়তো আর একটু সুযোগের অপেক্ষা মাত্র। বিশ্ব দেখবে আর একটি ভিন্ন ভোর, যার আলোকচ্ছটায় উদ্ভাসিত হবে চারদিক।
সিঙ্গাপুরে বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাস
বিশ্বের কয়েকটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস রয়েছে সিঙ্গাপুরে৷ আরও কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যাচ্ছে সেখানে৷ এর ফলে সিঙ্গাপুরের শিক্ষার্থী ছাড়াও লাভবান হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো৷ প্রায় এক ডজন শীর্ষস্থানীয় বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় সিঙ্গাপুরে তাদের শাখা খুলেছে৷ এর মধ্যে যেমন রয়েছে ‘ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি' বা এমআইটি, তেমনি রয়েছে স্ট্যানফোর্ড, ডিউক ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি৷ রয়েছে ফ্রান্স তথা ইউরোপের অন্যতম সেরা বিজনেস স্কুল ‘ইএসএসইসি', রয়েছে ফ্রান্সেরই আরেকটি বিজনেস স্কুল ‘আইএনএসইএডি' এর ক্যাম্পাস৷
এসব প্রতিষ্ঠানে পড়ছেন এশিয়ার সেরা শিক্ষার্থীরা৷ রয়েছে স্থানীয় মেধাবীরাও৷ ফলে সিঙ্গাপুরের শিক্ষার্থীরা দেশেই পাচ্ছেন উচ্চমানের শিক্ষা৷ তাদেরকে যেতে হচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য বা অস্ট্রেলিয়ায়৷ এতে বন্ধ হচ্ছে মেধা পাচার৷
সিঙ্গাপুর ‘ইকোনোমিক ডেভেলপমেন্ট বোর্ড' বা ইডিবি'র নির্বাহী পরিচালক এলভিন তান বলছেন, এশিয়ায় কাজ করছে বিশ্বের নেতৃস্থানীয় অনেক কোম্পানি৷ কিন্তু মাঠ পর্যায়ে কাজ করার জন্য পর্যাপ্ত লোকবলের অভাব বোধ করছে এসব কোম্পানি৷ কেননা সেখানে প্রয়োজন দক্ষ স্থানীয় কর্মী৷ অর্থাৎ ঐসব কোম্পানিতে কাজ করার মতো মধ্য পর্যায়ের কর্মকর্তার যথেষ্ট অভাব রয়েছে৷ তাই সিঙ্গাপুরের এসব বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসগুলোতে পড়াশোনা করাদের যথেষ্ট চাহিদা দেখা যাচ্ছে৷
জার্মানির অন্যতম প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ‘টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অফ মিউনিখ' বা টিইউএম ২০০২ সালে সিঙ্গাপুরে তাদের ক্যাম্পাস খুলেছে৷ সেখানে মাইক্রোইলেক্ট্রনিক্স, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমেস্ট্রি ও ট্রান্সপোর্টেশনের উপর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি দেয়া হচ্ছে৷
টিইউএম এর এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক মার্কুস ভেশটার বলছেন, ‘‘আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে এই অঞ্চলে যেসব জার্মান কোম্পানি কাজ করছে তাদের জন্য দক্ষ লোকবলের ব্যবস্থা করা৷''
জানা গেছে, সিঙ্গাপুরের টিইউএম থেকে বের হওয়া স্নাতকদের অর্ধেকই কাজ করছে বিভিন্ন জার্মান কোম্পানিতে৷
কাটারিনা ক্লাজের নামে ২৪ বছরের এক জার্মান তরুণী সিঙ্গাপুরে টিইউএম'এ ‘ট্রান্সপোর্ট ও মোবিলিটি'র উপর পড়াশোনা করছেন৷ তিনি জার্মানির ম্যুনস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবসায় প্রশাসনের উপর পড়াশোনা করেছেন৷
ক্লাজের বলছেন, সিঙ্গাপুর টিএউএম এ তিনি জার্মান বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পরিবেশ পাচ্ছেন৷ সেই সঙ্গে পাচ্ছেন এশিয়া সম্পর্কে তথ্য৷ ভবিষ্যতে এশিয়ায় কাজ করতে চান তিনি৷
আগামী বছর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত ‘ইয়েল ইউনিভার্সিটি' সিঙ্গাপুরের ‘ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি' এনইউএস'এর সঙ্গে যৌথভাবে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করতে যাচ্ছে৷ এজন্য ভবন তৈরির কাজ শুরু হয়ে গেছে - যা শেষ হবে ২০১৫ সালে৷ তবে আপাতত ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসেই ক্লাস হবে৷
তবে সিঙ্গাপুরের মতো দেশে ইয়েলের শাখা খোলায় যুক্তরাষ্ট্রে ইয়েলের ক্যাম্পাসে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে৷ সমালোচকদের অভিযোগ, সিঙ্গাপুরে প্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতা নেই৷
তবে সিঙ্গাপুরের শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, সিঙ্গাপুরের আইনের মধ্যে থেকে ‘ইয়েল-এনইউএস কলেজ' এর শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা গবেষণা ও মত প্রকাশের পর্যাপ্ত স্বাধীনতা পাবে৷
উল্লেখ্য, প্রায় ৫০ বছর আগে স্বাধীনতা পাওয়ার পর থেকে একচ্ছত্রভাবে সিঙ্গাপুর পরিচালনা করছে দেশটির জনক লি কুয়ান ইউ'এর দল৷ তাদের দাবি, সিঙ্গাপুরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে কঠোর হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে৷
সিঙ্গাপুরের তিন চতুর্থাংশ জনগণ চীনা বংশোদ্ভূত, ১৩ শতাংশ মালয়েশীয় ও ৯ শতাংশ ভারতীয়৷
শিক্ষা ব্যবস্থা
সিঙ্গাপুরে ব্যাচেলর ডিগ্রি, মাস্টার ডিগ্রি, ডক্টরাল ডিগ্রি ছাড়াও বিভিন্ন ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য আপনি আবেদন করতে পারেন। দেশটির বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় বছরে সাধারণত দুটি সেমিস্টার অফার করে থাকে। প্রথম সেমিস্টার হলো আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর দ্বিতীয় সেমিস্টার হলো জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত। ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য সাধারণত তিন থেকে পাঁচ বছর ফুল টাইম পড়াশোনা করতে হয়। মাস্টার ডিগ্রির জন্য সাধারণত এক থেকে তিন বছর এবং ডক্টরাল ডিগ্রির জন্য সাধারণত দুই থেকে পাঁচ বছরের ফুল টাইম স্টাডির প্রয়োজন হয়।
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ব্যাপারে জানতে হলে ভিজিট করুনঃ http://www.topuniversities.com/singapore/study-abroad-Singapore
ভর্তির যোগ্যতা
ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য কমপক্ষে ১২ বছরের শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ আপনাকে নূ্যনতম এইচএসসি পাস হতে হবে। মাস্টার ডিগ্রির জন্য ভর্তি হতে চাইলে অবশ্যই সফলতার সঙ্গে কমপক্ষে ১৫ বছরের শিক্ষাগত জীবন শেষ করতে হবে। মাস্টার ডিগ্রি থাকলে আপনি আরও উচ্চতর ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
টিউশন ফি ও অন্যান্য খরচ
সিঙ্গাপুরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ব্যাচেলর প্রোগ্রামের জন্য বার্ষিক টিউশন ফি ১৬ হাজার ২৫৪ থেকে শুরু করে ১৯ হাজার ৫০৫ ডলার। মাস্টার ডিগ্রির জন্য প্রতি শিক্ষাবর্ষে এফি তিন হাজার ৯০১ থেকে ১৩ হাজার তিন ডলার। এমবিএ করতে চাইলে এক বছরের জন্য আপনাকে গড়ে ৩৩ হাজার ১৫৮ ডলার গুনতে হবে। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কোর্সভেদে খরচ আরও কম হতে পারে। টিউশন ফির সঙ্গে প্রতিমাসের খাবার খরচ ১৯৫-২৯৩ ডলার যোগ করতে হবে। এছাড়া থাকার খরচ বাবদ মাসে ১৩০-৯৭৫ ডলার, যাতায়াতের জন্য ৩৩-৯৮ ডলার, বইপত্র বাবদ মাসে ২০-৬৫ ডলার প্রয়োজন হবে। এছাড়া আনুষঙ্গিক আরও কিছু খরচ তো রয়েছেই।
স্কলারশিপ/ফান্ডিং
এই লিঙ্কগুলোয় দেখে নিনঃ-
খ-কালীন কাজের সুযোগ
সিঙ্গাপুরে অনেক খ-কালীন কাজের সুযোগ রয়েছে। শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ১৬ ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ পায়। খ-কালীন কাজের জন্য কর্তৃপক্ষের অনুমতির প্রয়োজন হতে পারে। তবে ছুটির সময় পূর্ণকালীন কাজ করা যায়। সিঙ্গাপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রেস্টুরেন্ট, লাইব্রেরি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, দোকান, হোটেল, ক্যাফে, রেস্টুরেন্ট, ক্লাব ও ল্যাবরেটরিতে খ-কালীন কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
কীভাবে আবেদন করবেন
যে বিভাগে ভর্তি হতে চান, বিস্তারিত জানতে সেই বিভাগের এডমিশন অফিস বরাবর সরাসরি লিখতে পারেন। সিঙ্গাপুরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইটেও আবেদন ফরম পাওয়া যায়। দেশটির কিছু বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনের মাধ্যমেও আবেদনপত্র পূরণ করার সুবিধা দিয়ে থাকে। এরপর ভিসা ও অন্যান্য কী কী কাগজপত্র প্রয়োজন হবে সে তথ্য আবেদনকারীকে জানিয়ে দেয়া হয়। এ সময় পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্র, মার্কশিটসহ সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের ইংরেজি ভার্সন, বিদ্যালয় বা কলেজের ছাড়পত্র, আইইএলটিএস বা টোফেল টেস্ট স্কোর, পাসপোর্টের ফটোকপি প্রভৃতি কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে।
ভিসা প্রক্রিয়া
সিঙ্গাপুরের স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য খুব বেশি কাঠ-খড় পোড়াতে হয় না। আপনি প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করলে সহজেই ভিসা পেয়ে যাবেন। এ সময় কমপক্ষে ছয় মাসের মেয়াদসহ পাসপোর্ট, সচ্ছলতার সনদ বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট, সিঙ্গাপুরের বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার, মার্কশিটসহ সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, জন্ম সনদসহ আনুষঙ্গিক কাগজপত্রের প্রয়োজন হতে পারে। ভিসার জন্য আপনাকে বাংলাদেশে অবস্থিত সিঙ্গাপুরের দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে। বাংলাদেশে সিঙ্গাপুরের দূতাবাসের ঠিকানা : বাড়ি- ১৫, সড়ক- ৬৮/এ, গুলশান- ২, ঢাকা- ১২১২। ফোন : ৯৮৮০৪০৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৯৮৮৩৬৬৬। স্টুডেন্ট ভিসার ফি হিসাবে ১৩ মার্কিন ডলার পরিশোধ করতে হয়।
পড়াশোনার মাধ্যম
বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইংরেজি ভাষায় শিক্ষা দেয়া হয়। তাই দেশটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় উচ্চশিক্ষা করতে চাইলে ইংরেজিতে দক্ষতা থাকতে হবে। তবে অনেক ক্ষেত্রে মালয়, ম্যান্ডারিন ও তামিল ভাষাতেও শিক্ষাদান করা হয়।
সিঙ্গাপুরের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ
ইন্টারনেটে সিঙ্গাপুরে ভর্তিসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সব তথ্য দেওয়া আছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইট ভিজিট করেও দরকারি সব তথ্য পেতে পারেন। ভর্তির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সরাসরিও যোগাযোগ করতে পারেন। সিঙ্গাপুরে চারটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় আছেঃ

1. National University of Singapore (NUS)
21, Lower Kent Ridge Road, Singapore 119077.
Tel: 0065 6516 2301, Fax: 0065 6778 6371
Web: www.nsu.edu.sg
2. Nan Yang Technological University (NTU)
36, Nan Yang Avenue, Singapore- 639798.
Tel: 0065 6790 6823, Fax: 0065 9170 0634
Web:www.ntu.edu.sg
3. Singapore Management University (SMU)
Oei Tiong Han Building, 469, Bukit Timah Road,
Singapore- 259756.
Web:www.smu.edu.sg
4. Singapore Institute of Management (SIM)
461, Clementi Road, Singapore- 599491.
Tel: 0065 6248 97777, Fax: 0065 6763 9077
Web: www.unisim.edu.sg
এছাড়া রয়েছে,
1. Insead
1 Ayer Rajah Avenue, Singapore- 138676.
Tel: 0065 67995388, Fax: 0065 67995399
Web:www.insead.edu
2. Ngee Ann Polytechnic
535, Clementi Road, Singapore- 599489.
Tel: 0065 6466 6555, E-mail: dept_ee@np.edu.sg, Web: www.np.edu.sg
3.Singapore Polytechnic
500, Dover Road, Singapore-139651.
Tel: 0065 6772 1288, Fax: 0065 6772 195
বিদেশে উচ্চশিক্ষা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যের জন্য ভিজিট করুনঃ
WWW.GRAMEENTOUR.COM

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

২০০০ সালে এয়ার ফ্রান্স ফ্লাইট ৪৫৯০ দুর্ঘটনার মাধ্যমে সমাপ্তি ঘটে কনকর্ড যুগের।

বাংলাদেশের সকল রাজবাড়ী ও জমিদার বাড়ীগুলির ইতিহাস ও বর্তমান অবস্হা কি (ভিডও সহ )