২৫ বৎসরে এই ধরনের মেয়েদের দাম বাড়েনি ঢাকা শহরের ৯০% স্হানে ২০০ -২৫০ টাকা যা পূর্বে ছিল কলগাল।বর্ত মানে আধুনিক হয়ে ইমো গার্ল ,ফেসবুক গার্ল হয়েছে।
মা-এর মতন আহা একটি কথায় এত সুধা মেশা নাই, মায়ের মতন এত আদর সোহাগ সে তো আর কোনখানে কেহ পাইবে ভাই! হেরিলে মায়ের মুখ দূরে যায় সব দুখ, মায়ের কোলেতে শুয়ে জুড়ায় পরান, ... আমাদের মুখচেয়ে নিজে র'ন নাহি খেয়ে, শত দোষী তবু মা তো তাজে না। ছিনু খোকা এতটুকু, একটুতে ছোট বুক যখন ভাঙিয়া যেতো, মা-ই সে তখন বুকে করে নিশিদিন আরাম-বিরাম -হীন ....
মা কথা কথাটি ছোট্ট অতি কিন্তু জান ভাই ফেসবুক ইমো ভাইবার আরো কতো রকম কি।সবইপ্রযুক্তি কল্যানে মায়েরা আর সেই রকমের নাই।
নারীর সবচেয়ে মূল্য বান সম্পদ ইজ্জত।কিনতু বর্তমান সময়ে নারীরা তাদের নিজেদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হাট খুলে বসেছে।মোবাইল কোম্পানীর বান্ডেল প্যকেজের মতো নিজেদের প্যাকেজ করে নিয়েছে।এছাড়াও দেশের সকল জায়গায় হোটেল ,বাসা বড়িতো আছেই ।নিজেরাই এখন নিজদের দালাল।
আশা র কথা হল গত ২৫ বৎসরে এই ধরনের মেয়েদের দাম বাড়েনি ঢাকা শহরের ৯০% স্হানে ২০০ -২৫০ টাকা যা পূর্বে ছিল কলগাল।বর্ত মানে আধুনিক হয়ে ইমো গার্ল ,ফেসবুক গার্ল হয়েছে।আগে দালাল মাধ্যম ছিল।বর্তমানে নিজেরা ডিজিটাল হয়ে সরাসরি কাষ্ট মার ডিল করে দরদাম করে একই দাম রযেছে।
এক ফোঁটা বীর্য যখন তোমার জরায়ুতে ঠাই পেয়েছিলো। সেখানে ছিলাম আমি। লাখ লাখ শুক্রানুর মধ্যে আমিও লুকিয়ে ছিলাম এক সাগরের মাঝে। আমরা সবাই দৌড় প্রতিযোগীতায় মত্ত ছিলাম। কে কাকে হারিয়ে দিয়ে প্রথম হবো। যুদ্ধ না মা, যুদ্ধ না! এ এক মরন খেলা! যে জিতবে সেই শুধু বাঁচবে, বাকি সব্বাইকে মরতে হবে..........
জানো মা!
জীবনের সাথে যুদ্ধ করে, সেদিন আমিই জয় লাভ করেছিলাম। তুমি বিশ্বাস করো মা, আমার মত খুশি সেদিন আর কেউ হতে পারেনি। আমিই সেদিন ডিম্বানুকে ভেদ করে, জয়ের পতাকা ছিনিয়ে এনেছিলাম। সেখানেও কত ভয়। যদি এ যুদ্ধে টিকে না থাকতে পারি ? মাগো, আসতে আসতে আমি পানি বিন্দু থেকে, রক্তের কনিকায় রুপ নিতে থাকলাম।
সত্যি মা!
আমি কত খুশি ছিলাম, সময়ের গতিতে আমি পুর্নতা পেতে থাকলাম। আসতে আসতে মাংসল পিন্ড থেকে আমার কচি হাত-পা, নখ গজাতে শুরু করলো। মাঝে মাঝে আমার কচি নখের স্পর্শে তুমি শিউরে উঠতে। আমার কি যে ভালো লাগতো মা। আমি বলে বুঝাতে পারবো না।
.
মাগো!
এখনোআমার চোখ ফুটে নাই। আমি নিজেকেই দেখি নাই। মাগো মাগো! আজ আমার খুব কষ্ট হচ্ছে।
.
বাচাও মা, একটু বাচাও আমাকে.......
কে শুনে আমার চিৎকার। আমি যে আজ কারোর আপন কেউ নই। আমি বুঝতে পেরেছি, আমি কারোর উষ্ণ প্রেমের লীলাখেলার আগাছা ।
.
কেউ পাশ থেকে বলছে, ছিড়ে ফেলুন ডাক্তার, মেরে ফেলুন ওকে । আমার বুঝতে বাকি রইলো না। সে আমার অনাগত বাবা।
.
আমি চিৎকার করে বলতে চাচ্ছিলাম, মেরো না আমায়.... আমি কখনো তোমাদের কাউকে বাবা - মা বলে পরিচয় দিবো না। তবুও আমায় মেরো না। আমাকে একটি বার পৃথিবী দেখতে দাও। আমাকে মেরো না।
.
কিন্তু একটি সময় আমার চিৎকার থামিয়ে দিলাম, যখন দেখলাম আমাকে রক্ষার জন্য তোমার মধ্যেও কোন ইচ্ছা নেই । আর ইচ্ছা থাকবেও বা কেনো!! তুমিও তো উষ্ণ প্রেমের লীলাখেলায় মেতেছিলে একটু সুখের আশায়, আমাকে পাবার জন্য নয় ।
.
আমার শরীরকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হলো তোমার শরীর থেকে । আমার শরীর থেকে প্রান বায়ু বের হয়ে যাচ্ছিলো। আমি কষ্টে হাউমাউ করে কান্না করছিলাম। ঘৃনা হচ্ছিলো এই পৃথিবীর মানুষের উপর। ঘৃনা হচ্ছিলো এই পশু সমতুল্য মা - বাবার উপর। একটি সময় আমি তোমাদের ঝামেলা মুক্ত করে শেষ হয়ে গেলাম । আমার শেষ জায়গা এখন এক পঁচা নর্দমায় এবং আমি এখন এক পঁচা নর্দমার কীট!
ভালো থেকো মা!....
ভালো থেকো বাবা!........
মা কথা কথাটি ছোট্ট অতি কিন্তু জান ভাই ফেসবুক ইমো ভাইবার আরো কতো রকম কি।সবইপ্রযুক্তি কল্যানে মায়েরা আর সেই রকমের নাই।
নারীর সবচেয়ে মূল্য বান সম্পদ ইজ্জত।কিনতু বর্তমান সময়ে নারীরা তাদের নিজেদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হাট খুলে বসেছে।মোবাইল কোম্পানীর বান্ডেল প্যকেজের মতো নিজেদের প্যাকেজ করে নিয়েছে।এছাড়াও দেশের সকল জায়গায় হোটেল ,বাসা বড়িতো আছেই ।নিজেরাই এখন নিজদের দালাল।
আশা র কথা হল গত ২৫ বৎসরে এই ধরনের মেয়েদের দাম বাড়েনি ঢাকা শহরের ৯০% স্হানে ২০০ -২৫০ টাকা যা পূর্বে ছিল কলগাল।বর্ত মানে আধুনিক হয়ে ইমো গার্ল ,ফেসবুক গার্ল হয়েছে।আগে দালাল মাধ্যম ছিল।বর্তমানে নিজেরা ডিজিটাল হয়ে সরাসরি কাষ্ট মার ডিল করে দরদাম করে একই দাম রযেছে।
এক ফোঁটা বীর্য যখন তোমার জরায়ুতে ঠাই পেয়েছিলো। সেখানে ছিলাম আমি। লাখ লাখ শুক্রানুর মধ্যে আমিও লুকিয়ে ছিলাম এক সাগরের মাঝে। আমরা সবাই দৌড় প্রতিযোগীতায় মত্ত ছিলাম। কে কাকে হারিয়ে দিয়ে প্রথম হবো। যুদ্ধ না মা, যুদ্ধ না! এ এক মরন খেলা! যে জিতবে সেই শুধু বাঁচবে, বাকি সব্বাইকে মরতে হবে..........
জানো মা!
জীবনের সাথে যুদ্ধ করে, সেদিন আমিই জয় লাভ করেছিলাম। তুমি বিশ্বাস করো মা, আমার মত খুশি সেদিন আর কেউ হতে পারেনি। আমিই সেদিন ডিম্বানুকে ভেদ করে, জয়ের পতাকা ছিনিয়ে এনেছিলাম। সেখানেও কত ভয়। যদি এ যুদ্ধে টিকে না থাকতে পারি ? মাগো, আসতে আসতে আমি পানি বিন্দু থেকে, রক্তের কনিকায় রুপ নিতে থাকলাম।
সত্যি মা!
আমি কত খুশি ছিলাম, সময়ের গতিতে আমি পুর্নতা পেতে থাকলাম। আসতে আসতে মাংসল পিন্ড থেকে আমার কচি হাত-পা, নখ গজাতে শুরু করলো। মাঝে মাঝে আমার কচি নখের স্পর্শে তুমি শিউরে উঠতে। আমার কি যে ভালো লাগতো মা। আমি বলে বুঝাতে পারবো না।
.
মাগো!
এখনোআমার চোখ ফুটে নাই। আমি নিজেকেই দেখি নাই। মাগো মাগো! আজ আমার খুব কষ্ট হচ্ছে।
.
বাচাও মা, একটু বাচাও আমাকে.......
কে শুনে আমার চিৎকার। আমি যে আজ কারোর আপন কেউ নই। আমি বুঝতে পেরেছি, আমি কারোর উষ্ণ প্রেমের লীলাখেলার আগাছা ।
.
কেউ পাশ থেকে বলছে, ছিড়ে ফেলুন ডাক্তার, মেরে ফেলুন ওকে । আমার বুঝতে বাকি রইলো না। সে আমার অনাগত বাবা।
.
আমি চিৎকার করে বলতে চাচ্ছিলাম, মেরো না আমায়.... আমি কখনো তোমাদের কাউকে বাবা - মা বলে পরিচয় দিবো না। তবুও আমায় মেরো না। আমাকে একটি বার পৃথিবী দেখতে দাও। আমাকে মেরো না।
.
কিন্তু একটি সময় আমার চিৎকার থামিয়ে দিলাম, যখন দেখলাম আমাকে রক্ষার জন্য তোমার মধ্যেও কোন ইচ্ছা নেই । আর ইচ্ছা থাকবেও বা কেনো!! তুমিও তো উষ্ণ প্রেমের লীলাখেলায় মেতেছিলে একটু সুখের আশায়, আমাকে পাবার জন্য নয় ।
.
আমার শরীরকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হলো তোমার শরীর থেকে । আমার শরীর থেকে প্রান বায়ু বের হয়ে যাচ্ছিলো। আমি কষ্টে হাউমাউ করে কান্না করছিলাম। ঘৃনা হচ্ছিলো এই পৃথিবীর মানুষের উপর। ঘৃনা হচ্ছিলো এই পশু সমতুল্য মা - বাবার উপর। একটি সময় আমি তোমাদের ঝামেলা মুক্ত করে শেষ হয়ে গেলাম । আমার শেষ জায়গা এখন এক পঁচা নর্দমায় এবং আমি এখন এক পঁচা নর্দমার কীট!
ভালো থেকো মা!....
ভালো থেকো বাবা!........
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন