হোটেলের চারটি রুমের গঠন মহাকাশযানের সাদা ক্যাপসুলের মত। প্রতি রুমে এক জন করে থাকতে পারবেন।
অতিথিরা তাদের উইচ্যাট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেই তাদের রুম বুকিং করে রাখতে পারবেন। তাছাড়া হোটলে চেক-ইন বা চেক-আউট করার কাজও সেই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমেই সেরে ফেলা যাবে। তাই গোটা হোটেলে কোনো কর্মচারী নাই
যারা চাকরিজীবী, তারা লাঞ্চ ব্রেকের সময় সেই হোটেলে এসে বিশ্রাম নিতে পারবেন। মূলত এ উদ্দেশ্যেই হোটেলটি নির্মিত হয়েছে। প্রতি আধা ঘণ্টার জন্য সেখানে ৫ উয়ান (৭৫ সেন্টস) দিতে হয়; আর লাঞ্চ ব্রেকের জন্য ৬ উয়ান।
লিয়াংজিয়াং নিউ এরিয়া ইন্টারনেট ইন্ডাস্ট্রি পার্কে বছর শেষে সব মিলিয়ে ২০০ টি রুম স্থাপন করতে চান এই হোটেলের মালিক।
ছোট ছোট রুম দিয়ে তৈরি ক্যাপসুল হোটেল বিশ্বে সর্বপ্রথম জাপানে নির্মিত হয়। এই ছোট সাইজের রুমগুলিকেই ‘ক্যাপসুল’ বা ‘পড’ বলে। ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত ‘ক্যাপসুল ইন ওসাকা’ পৃথিবীর প্রথম ক্যাপসুল হোটেল।
চীনের শানশি প্রদেশের জিয়ানে ২০১২ সালে তারা প্রথমবারের মত এধরনের হোটেল তৈরি করে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন