.

Broom Grass   Broom Grass  a tall (up to 4m), reed-like rhizomatous grass, Thysanclaena maxima, of the family Poaceae (= Gramineae). Culms are solid, smooth and rounded, and as thick as a forefinger. Leaves are large, broad, somewhat resembling bamboo leaves. Flowers are borne in a dense bushy, foxtail-like terminal inflorescence 30-40 cm long. It is distributed throughout tropical Asia. In Bangladesh it grows on open steep slopes in the eastern hill forests. The main use of the plant is for making brooms that are used for house sweeping and whitewashing buildings. The culms bearing matured inflorescence are used as broomsticks. The sticks are tied into bundles to make brooms. Its tender twigs are good cattle fodder. Elephants often feed on the whole plant. There are reports that its fruits have anti-fertility properties. Its strong underground rhizome system protects soil from erosion. It reproduces through seeds and rhizomes. Seedlings are of frequent...

বাংলাদেশেরও রয়েছে মৃৎশিল্পের আদি চর্চার ইতিহাস বাংলাদেশেরও রয়েছে মৃৎশিল্পের আদি চর্চার ইতিহাস  মৃৎশিল্পের যাত্রা শুরুর ইতিহাস মানব সভ্যতা শুরুর ইতিহাসের সাথে সম্পৃক্ত। তবে এই শিল্প সম্পর্কে পনেরো হাজার বছরের তথ্য দেশের গবেষকদের কাছে রয়েছে। ভারত বর্ষসহ বাংলাদেশেরও রয়েছে মৃৎশিল্পের আদি চর্চার ইতিহাস। গত অর্ধদশকেরও বেশি সময় ধরে দেশে এই শিল্পে অনেক ইতিবাচক ও নেতিবাচক বিবর্তন ঘটেছে। সভ্যতার বিকাশের সাথে সাথে মানুষ তার প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরির উপকরণ প্রকৃতি থেকে সংগ্রহ করতে থাকে। তেমনি খাবার ও পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করার জন্য পাত্র তৈরির ধারণা থেকে মাটির ব্যবহার শুরু করে মানুষ। এমনকি নিজেদের নিরাপদে থাকা নিশ্চিত করতে মাটির ঘর তৈরির সংস্কৃতি আদিকালে বিশ্বজুড়েই ছিল। যা আজও পৃথিবীর নানাপ্রান্তে রয়েছে। তবে সভ্যতার বিকাশের সাথে সাথে মাটি দিয়ে তৈরি পণ্য শিল্পের ছোঁয়া পেতে থাকে। শিল্পের ছোঁয়া লাগার আগে মাটি দিয়ে সামগ্রী তৈরির যে চর্চা ও সংস্কৃতিতে মানুষ অভ্যস্ত হতে শুরু করে তখন এর নির্মাণ প্রক্রিয়াটি ছিল একেবারেই ভিন্নধাচের। তবে কালের প্ররিক্রমায় মানুষ নিজের সৃজনশীল চিন...

বাংলাদেশের উদ্ভিজ হস্তশিল্প নদীমাতৃক বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি অঞ্চলেই প্রচুর পরিমাণে গাছপালা, বাঁশ, বেতসহ সবুজ শ্যামলীময় পরিবেশ সৃষ্টিতে হরেক রকম উদ্ভিদ জন্মে। অনুকূল পরিবেশ হওয়ায় এসব গাছগাছালি, ঝোঁপঝাড় এমনিতেই জন্মে থাকে, কোনোরকম চাষাবাদ করতে হয় না। জমি পতিত থাকলেই সেখানে উদ্ভিদ জন্মে গড়ে ওঠে বনজ পরিবেশ।  সহজেই পাওয়া যায় বলে উদ্ভিদ হয়ে ওঠে শিল্প সৃষ্টির মাধ্যম। ব্যবহারিক সামগ্রী তো বটেই, শোভাবর্ধনমূলক শিল্পসামগ্রীও সৃষ্টা করা হতে থাকে উদ্ভিদ দিয়ে। কাষ্ঠল বৃক্ষ, নলখাগড়া, বাঁশ, বেত ইত্যাদি হয়ে ওঠে ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্পের অন্যতম উপকরণ। এ অংশে উদ্ভিজ কিছু হস্তশিল্পের বিবরণ দেওয়া হলো।  কাঠের শিল্পকর্ম বা দারুশিল্প  মানুষ প্রয়োজনের তাগিদে কাঠকে তার হাতিয়ার, গৃহ এবং তৈজসপত্র নির্মাণের উপাদান হিসেবে ব্যবহার করছে। কাঠ শিল্পকর্মেরও উপাদান। শিল্পকর্ম হিসেবে কাঠ বা দারু ব্যবহার হয়েছে ধর্মীয় কেন্দ্রকে আশ্রয় করে। এক সময় ধর্মকেন্দ্র অর্থাৎ মন্দির, মসজিদ ও গির্জা ছিল মানুষের সকল কর্মের প্রেরণার উৎস। ক্রমে দারুশিল্প স¤্রাট, রাজা বাদশাহদের প্রাসাদে পদার্পণ করে। বর্তমানে দা...

ইতিহাসের ধারায় বাংলার লোকশিল্প: নাটোরের ঐতিহ্যবাহী মৃৎশিল্প শখের হাঁড়ি মানুষের জীবনধারা ও সাংস্কৃতিক গতিশীলতা পরস্পরের পরিপূরক।  কোনো বিশেষ অঞ্চলের ভৌগোলিক অবস্থান ঐ অঞ্চলের মানুষের জীবনাচার, রীতি, চিন্তন-প্রণালি, নিয়মাবলী, বিশ্বাস-সংস্কার, উৎসব-পার্বণ, ভাষা, সাহিত্য, শিল্পকলা, মূল্যবোধ ও চৈতন্যকে প্রভাবিত করে।  যেহেতু, একটি বিশেষ অঞ্চলের আবহাওয়া ঐ অঞ্চলের সাংস্কৃতিক বিকাশকে সরাসরি ত্বরান্বিত করে। এই বিবেচনায় নাটোর অঞ্চলের শখের হাড়ি ও নানাবিধ মৃৎশিল্পের মধ্যে বিশেষত্ব লক্ষ করা যায়। বাঙালির জীবনসম্পৃক্ত বিবিধ শৌখিন শিল্পোপকরণের মধ্যে শখের হাঁড়ি অন্যতম। এর রং, নকশা, মোটিফ এবং স্টাইলের মাঝে খুঁজে পাওয়া যায় চিরায়ত বাঙালি মানসের হারিয়ে যাওয়া আদিমতম ইতিহাসের স্মারক। নিছক ব্যবহারিক উপকরণ বা শখের বহির্প্রকাশ নয়; ক্ষেত্রবিশেষে ধর্মীয় তাগিদ, বৈদিক আচার এবং শাস্ত্রীয় নানা আনুষ্ঠানিকতাও এর সাথে যুক্ত রয়েছে। কাজেই, দেখা যায় সমাজ-সভ্যতার ক্রমবিকাশের ধারায় লৌকিক উৎসব-অনুষ্ঠানের কিছু কিছু পরিবর্তন সত্তে¡ও আধুনিক উৎসব-পার্বণে এর নান্দনিক উপযোগিতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। পণ্য হিসেবে...

leather goods grameen CAIN PRODUCT Edit Managing Director & CEO,  (Export) Mohammed Tamjid Hossain (Hohel) Mr. Mohammed Tamjid Hossain (Hohel)   is a self made man. He was born in a respectable Muslim family in the district of Noakhali, Bangladesh. traditionally involved in leather business with  own tannery from last three generations.  Mr. Tamjid  started his career in leather sector since 1999. In this field, he has obtained a lot of knowledge about commercial work, Banking, Raw hide purchase, production planning from raw hide to finished leather with quality control systems.  Mr. Tamjid   is a businessman with vision. He has worked hard in the leather sector from the beginning of his career. Now he is a reputed person in Bangladesh leather field as well as in the world market.  Mr. Tamjid has been working for the development of education for which he established an elementary school for poor children in the...