পোস্টগুলি

পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর কিছু অাবিষ্কার!

ছবি
পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর কিছু অাবিষ্কার! পৃথিবীর রহস্যভেদের চেষ্টায় এখনও অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন বিশ্বের প্রত্নতাত্ত্বিকরা। এ চেষ্টায় এখনো পুরোপুরি সফল না হলেও এরই মধ্যে অনেক ভয়ঙ্কর জিনিস আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা। আপনাদের সামনে এ ভয়ঙ্কর অাবিষ্কারগুলো তুলে ধরা হল: অ্যাটলান্টিস সিটি: আটলান্টিক মহাসাগরের গভীরে এই শহরটির খোঁজ পান প্রত্নতাত্ত্বিক বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের মতে, এই শহরটি প্রায় ২৪০০ বছর আগে তৈরি। তাদের আরও অনুমান, কোনও প্রবল সুনামির ধাক্কায় শহরটি আটলান্টিকের গভীরে তলিয়ে যায়। তবে এটা শুধুই অনুমান। প্রকৃত কারণ নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে। অ্যান্টিকিথেরা মেকানিজম: ১৯০০ সালে গ্রিসের দ্বীপ অ্যান্টিকিথেরার ১৫০ ফুট পানির নিচ থেকে উদ্ধার হয় এই প্রাচীন যন্ত্রটি। বিজ্ঞানীদের মতে, প্রায় ২০০০ বছর আগে তৈরি এই যন্ত্রটি সেকালের গ্রিক জ্যোতির্বিদ্যা চর্চার অন্যতম সহায়ক যন্ত্র। কিন্তু এর নির্মাণ এবং ব্যবহার নিয়ে আজও রহস্য রয়েছে। গোবেক্লি তেপে: তুরস্কে প্রত্নতাত্ত্বিক খননে এটির খোঁজ মেলে। বিজ্ঞানীদের মতে, প্রায় ১১০...

আয়না আবিষ্কার

ছবি
আয়না আবিষ্কার শিল্পী জন উইলিয়াম ওয়াটারহাউজ (১৮৪৯-১৯১৭), যুক্তরাজ্য জাপানি রূপকথায় আছে, একদিন ভোরবেলায় সূর্যদেবতা নাকি কোনো কারণে খুব রেগে যান। রেগে গিয়ে তিনি নিজেকে এক গুহার মধ্যে লুকিয়ে ফেলেন। আর তখুনি সারা পৃথিবীতে অন্ধকার নেমে এলো। পৃথিবীর সমস্ত উদ্ভিদ, প্রাণী সূর্যের রাগ ভাঙাবার জন্য নানান চেষ্টা করতে লাগল। কিন্তু কিছুতেই কোনো ফল হল না। অবশেষে কোনো উপায় না দেখে গুহার সামনে একটা চকচকে রূপোর আয়না ধরা হলো। রুপোর আয়নায় নিজের রাগী-রাগী বিচ্ছিরি মুখখানা দেখে সূর্যদেব নিজেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন না এটা সত্যিই তার মুখ কিনা। ভালোভাবে নিজেকে দেখার জন্য আস্তে-আস্তে গুহার ভেতর থেকে বাইরে বেরিয়ে আসেন সূর্যদেব। আর যেই-না তিনি বাইরে এসেছেন অমনি গুহার মুখ সবাই মিলে পাথর দিয়ে বন্ধ করে দিলো। সূর্যদেব আর ভেতরে ঢুকতে পারেন না। সেই থেকে সূর্য জাপানের আকাশে আজও রয়েছেন। আয়না নিয়ে এরকম অনেক গল্পকথা ছড়িয়ে আছে দেশে দেশে। ইংরেজ কবি ও লেখক জিওফ্রে চসারের ‘দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস’ গল্পমালায় আছে টারটারির রাজা কাম্বুস্কানের এমন একটা আয়না ছিল, সেই আয়না দেখে তিনি আগে থেকেই বলে দ...

পৃথিবীর বৃহত্তম হীরা 'কোহিনুর' সম্পর্কে অজানা তথ্য

ছবি
পৃথিবীর বৃহত্তম হীরা 'কোহিনুর' সম্পর্কে অজানা তথ্য কোহিনুর শব্দের অর্থ পর্বতের আলো। কিন্তু এটি পৃথিবীর বৃহত্তম একটি হীরার নাম। উপমহাদেশের মানুষের কাছে মুঘল সম্রাজ্যের ঐতিহ্য হিসেবে পরিচিত। তাহলে জেনে নেয়া যাক পৃথিবীর এই বৃহত্তম হীরার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও এর অজানা কিছু তথ্য.. ১। প্রাথমিক অবস্থায় হীরাটি প্রায় ৭৯৩ ক্যারেটের ছিল। কাটার পর বর্তমান অবস্থায় এর ওজন ২১.৬ গ্রাম ও ১০৫.৬ ম্যাট্রিক ক্যারেট। ১৮৫২ সালে বৃটিশ রাণীর স্বামী প্রিন্স আলবার্ট মূল হীরা থেকে ১৮৬ ক্যারেট কেটে ফেলার আদেশ দেন।  ২। বর্তমান ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের কোল্লুড় খনি থেকে এই বৃহত্তম হীরাটি উদ্ধার করা হয়। অবশ্য কেউ কেউ বলে থাকেন গোলকোন্ড খনি থেকে এটা পাওয়া গেছে। ৩। কোহিনূর, কাকাতিয়া রাজবংশের অধিষ্ঠিত দেবীমন্দিরে দেবীর চোখ হিসেবে ব্যবহৃত হতো। যখন যে হীরাটির মালিকের ওপর জয়ী হয়েছে, হীরা তার দখলে চলে গিয়েছে। বর্তমানে হীরাটি বৃটিশ রাজসম্পত্তির একটি অংশ হিসেবে গণ্য। এর পূর্বে মুঘল সম্রাটদের গৌরবের বিষয় ছিল কোহিনুর। মুঘলরাই এর নামকরণ কোহিনুর করে। ৪। ১৪ শতকের প্রথম দিকে তুর্কি রাজবংশের সেনারা অপহরণ ও লুঠতরাজের জন্য দক্ষ...

নেশাখোরকে কামড়ে প্রাণ গেল গোখরার!

ছবি
নেশাখোরকে কামড়ে প্রাণ গেল গোখরার! আমরা এতোদিন জেনে এসেছি গোখরা সাপ কামড়ালে মানুষের বাচার সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। কিন্তু এ ধারণাকে একেবারে ভুল প্রমান করেছেন ভারতের বিহার প্রদেশের এক তুখোর নেশাখোর। গোখরার মরণাত্মক বিষের ছোবলে মৃত্যুর পরিবর্তে একধরনের নেশার আমেজ জমত তার শরীরে। আর সে জন্যই গোখরা সাপটির ছোবল খাওয়ার আশায় সেটিকে গোপনে লালনপালন করত সে।   জানা গেছে, কিছুদিন আগে বিহারে মদ নিষিদ্ধ করেছে দেশটির সরকার। যাঁদের পকেটের জোর আছে, সেই নেশারুরা চোরা পথে কয়েকগুন বেশি দাম দিয়ে মদের বন্দোবস্ত করেন। কিন্তু যাঁদের সেই উপায়, নেই তাঁরা বাধ্য হয়েই বিকল্প নেশার ব্যবস্থা করে নিয়েছেন। সেরকমই এক ‘হতভাগ্য’ সুরাপ্রেমী বিহারের সমস্তিপুরের বাসিন্দা রানা তপেশ্বর সিংহ ওরফে লালন সিংহ। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, লালন সিংহ নামে এই ব্যক্তি মদ নিষিদ্ধ হওয়ার পরে প্রায় দিশেহারা হয়ে গিয়েছিলেন। নেশার তাগিদে কয়েকদিন বিশেষ একটি ট্যাবলেট খান তিনি। তার পরে নিজের দু’একজন পরিচিত নেশাড়ুর পরামর্শে একটি গোখরো সাপ জোগাড় করেন। বাড়ির কাছেই একটি ঝোপের আড়ালে প্লাস্টিকের বড় কৌটোয় সেই সাপটিকে রেখে...

পৃথিবীতে এমন কিছু অবিশ্বাস্য রহস্যময় ঘটনা আছে, যা সাধারণ মানুষের কাছে সবসময় অধরাই থেকে গেছে -পৃথিবীর অবিশ্বাস্য ৮ ঘটনা!

ছবি
পৃথিবীতে এমন কিছু অবিশ্বাস্য রহস্যময় ঘটনা আছে, যা সাধারণ মানুষের কাছে সবসময় অধরাই থেকে গেছে  -পৃথিবীর অবিশ্বাস্য ৮ ঘটনা! পৃথিবীতে এমন কিছু অবিশ্বাস্য রহস্যময় ঘটনা আছে, যা সাধারণ মানুষের কাছে সবসময় অধরাই থেকে গেছে। তবুও বিজ্ঞানের কল্যাণে মানুষ এই পৃথিবীর নানা অজানা রহস্য ভেদ করছে। শুধু পৃথিবী নয়, প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষ মহাকাশেও পৌঁছেছে। তারপরেও সব গোপনীয়তা ভেদ করা সম্ভব হয়নি। হয়তো কখনো সম্ভবও নয়। এমনই কয়েকটি অবিশ্বাস্য ঘটনা নিচে দেওয়া হল......       এটি একটি দ্বীপকে ঘিরে আকাশে খেলা করা মেঘের অবস্থান। দেখে মনে হচ্ছে ওই দ্বীপে সত্যিকারের মেঘ দূতের আবির্ভাব ঘটেছে। এখানে আপনি দেখতে পাচ্ছেন একটি অগ্নি কুণ্ডলীর ছবি। যেখানে আগুনের ধোঁয়া বিশাল এক দানবের মত রূপ নিয়েছে। ধোঁয়ার কুণ্ডলীর ফাঁক দিয়ে আগুনের আভা দেখা যাচ্ছে যা অনেকটা দানবের চোখের মতোই দেখতে লাগছে। এটি হেলিকাপ্টার উড্ডয়নের মহড়া। ৪টি হেলিকাপ্টার উড়তে উড়তে এতই কাছে চলে এসেছে যে এরা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একে অপরের সাথে ভয়ঙ্কর সংঘর্ষে জড়িয়ে যায়। এখানে দেখুন একদল পর্যটক জাহাজের ওপর থেকে সাগরে কত কাছ থেকে...

বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান 'বাঘিনী''র খবর রিদমিক জিমন্যাস্টিকের ওয়ার্ল্ড র‌্যাঙ্কিংয়ে ২ নম্বরে অবস্থান রাজশাহীর মেয়ে রিতা ।

ছবি
বাঙালি জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ দিন। দেশের আবহাওয়া, মাটি পানি থেকে যারা দূরে; স্বজনদের মায়ার বাধন উপেক্ষা করে যারা নিয়তই পরবাসে দিনাতিপাত করছে তাদের কাছে দেশের টান টা একটু বেশিই।  আর সেই টান থেকেই তার চায় তাদের পরের প্রজন্মও যেন বিজয়ের আনন্দ উপভোগের সাথে সাথে পরিচিত হয় রক্তাক্ত ইতিহাসের সাথে। উপলব্ধি করে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের আত্নত্ব্যাগ ।  দুয়েকটি ব্যতিক্রম বাদে , বাংলাদেশে মেধার যথাযথ মূল্যায়ন হয় না । মেলেনা মেধা বিকাশে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা । তাই মেধাবীরা পাড়ি জমান বিদেশে । এরকম প্রবাসী বা অভিবাসী বহু বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদ বিশ্বের অগ্রগতিতে ইতোমধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন এবং রেখে যাচ্ছেন ।  বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদদের বাইরে আরও অনেক গুণী তাদের স্ব স্ব ক্ষেত্রে মেধার সাক্ষর রেখে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করে যাচ্ছেন ।  রিদমিক জিমন্যাস্টিকের ওয়ার্ল্ড র‌্যাঙ্কিংয়ে ২ নম্বরে অবস্থান কারী রিতা মামুন ।   বিশ্ব গণমাধ্যম ফলাও করে প্রচার করেছে বাংলাদেশী এই ''বাঘিনী''র খবর    রিদমিক জিমন্যাস্টিকের ওয়ার্ল্ড র‌্যাঙ্কিংয়ে ২ নম্বরে অবস...

প্রবাসে বাংলাদেশের গর্ব ইঞ্জিনিয়ার ওসমান হোসেইন মনির

ছবি
প্রবাসে বাংলাদেশের গর্ব ইঞ্জিনিয়ার ওসমান হোসেইন মনির বাংলাদেশের বাকেরগঞ্জের তরুণ ইঞ্জিনিয়ার ওসমান হোসেইন মনির। দীর্ঘদিন থেকে ফ্রান্সের বৃহত্তর শহর তুলুজে সুনামের সাথে বসবাস করে আসছেন। ফ্রান্সে সামাজিক উন্নয়নমুলক কাজের মাধ্যমে ইতোমধ্যে বেশ প্রশংসিত হয়েছেন তিনি। ফ্রান্সে বসবাসের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সমস্যা ভাষা।  কিন্তু প্রতিভাবান এ তরুণ ফরাসী ভাষায় দক্ষতা নিয়ে অনুবাদক হিসেবে বাংলাদেশীদের জন্য কাজ করছেন দীর্ঘদিন থেকে। ভাষাগত দক্ষতা, তারুন্য ও সামাজিক কর্মকান্ডে তার প্রানবন্ত চেষ্ঠা দেখে বিমোহিত হয়েছেন ফরাসীরা। স্থানীয় ফরাসী রাজনীতির সাথে তাল মিলিয়ে চলছেন তিনি আপন গতিতে। তার বিশ্বাস ছিল শুধু বাংলাদেশী কমিউনিটিতে সীমাবদ্ধ না থেকে ফরাসী মূলধারার সাথে কাজ করলে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশীদের উপকার আরো বেশী করা যাবে। বিশ্বাসে অটুট থাকা তরুণ বিশ্বাসকে জয় করে ফ্রান্স এ বসবাসরত দক্ষিন এশিয়ার অভিবাসীদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতায় বিভিন্ন সময় ভুমিকা রেখেছেন।  বিদায় ফ্রান্স এর তুলুজ শহরের সিন্হর্কাত (মেয়রের) দফতর থেকে তাকে আ্যাম্বেসডর অফ বাংলাদেশ এন্ড ইন্ডিয়ান কন্টিনেন্ট, তুলুজ, ...